এই ছবিটা মাওয়া ঘাঁটে তোলা। ফটোওয়াকের সময়। লং এক্সপোজারে তোলা হয়েছে, তাই পানির স্রোত দেখা না যেয়ে অনেকটা ক্রিমের মত লাগছে। এ ধরণের এক্সপেরিমেন্ট এই প্রথম। তা না হলে এক্সপোজার আরও বাড়িয়ে দিতাম। পানি একেবারে ক্রিম হয়ে যেত।
ছুঁড়ে ফেলা ভালবাসা
অনেকেই জিজ্ঞেস করেছে ফুল টা আসল কিনা। হ্যাঁ, ১০০% জ্যান্ত ফুল। নাম জারবেরা। মডেল আমার হবু বউ।
ব্যস্ততা
ফটোওয়াকে তোলা। পদ্মার বুকে জেগে ওঠা ছোট্ট চরে ছবিটা তোলা।
স্ট্রং টাইঃ নেভার লিভ মি এলোন
এটা আসলে একটা কার্ডের অংশবিশেষ। কার্ড টা হয়ত অনেকেই আগে দেখেছেন। আমার আগের এক পোস্টে ছিল। এই কার্ড আর এইটা বানিয়েছে ওশী। আমাদের প্রথম ভালবাসা দিবসে সে এটা গিফট দেয়। খুব সুন্দর লাগে আমার এই জিনিসটা। তাই ভাব্লাম ছবি তুলে ফেলি।
ওল্ড স্কুল বয়
প্রতিটা স্কুল কলেজেই দেখা যায়, একটা দুইটা পোষা বিড়াল থাকে। আর সেটা অনেকেরই আগ্রহের কেন্দ্রে থাকে। এই মিয়াও টা আমাদের মেডিকেলের পোষা বিড়াল। ডাকলে কাছেও আসে।
শতবর্ষী বৃদ্ধা
মাওয়া গ্রামে তোলা। ইনার বয়স ১০০ বছরের বেশি।
বিশ্রাম
মাছ ধরতে ধরতে ক্লান্ত মাঝিরা এভাবেই বিশ্রামের আয়োজন করে। পদ্মায় তোলা।
জীবিকা
ভাবা যায় !! ঐ একটুখানি টুকরিতে ধরা পড়া ছোট ছোট কিছু মাছ হয়ত ওদের সারা দিনের খাবার। মাছ নাই, তো খাবারও নাই। আমরা যারা খাবার নষ্ট করি, তাদের ভাববার সময় এসেছে।
জাল ফেলা
অনেকক্ষণ বসে থাকতে হয়েছিল আমাদের সবাইকে জেলে কখন জাল ফেলবে। যেই না উনি জাল ছুঁড়ল, অমনি সব্বাই একসাথে ক্লিক ক্লিক ক্লিক। আমিও ৫ টা শট পেয়েছি, তার মধ্যে থেকে এটা শেয়ার করলাম। পদ্মায় তোলা।
মায়ের হাতের প্রন ফ্রাই
অনেক মজা হয়েছিল এটা। একদিন আসবেন বাসায়। খাইয়ে দিব।
ঈদের লেয়ার সেমাই
দেখতে কেকের মত লাগলেও এটা আসলে সেমাই। বানিয়েছে আমার ছোট বোন
ফটোব্লগঃ আমার তোলা কিছু ছবি (অষ্টম কিস্তি), চা পানির ব্যবস্থা আছে
আমার তোলা কিছু ছবি ( যেকোনো গঠনমূলক সমালোচনা সাদরে গৃহীত) কেমন লাগল জানাতে ভুলবেন না
ক্যামেরার চোখ দিয়ে ( আমার ফটোব্লগ) খানাপিনার সুব্যবস্থা আছে
ক্যামেরা হাতে আমার চোখে। দেখুন তো কেমন হয়েছে ফটুক গুলান
নতুন ডি এস এল আর টাতে আমার তোলা ব্র্যান্ড নিউ কিছু ছবি। দেখুন তো কেমন হয়েছে
ক্লিক ক্লিক ক্লিক পার্ট- ৩
আমার দ্বিতীয় চোখে--- ২ (ছবি ব্লগ)
ক্লিক ক্লিক ক্লিক