somewhere in... blog

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

জুল ভার্ন
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

তথ্য এবং গুজব....

২৬ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

তথ্য এবং গুজব....

তথ্য নাগরিকের অন্যতম মৌলিক স্বীকৃত অধিকার। মানবাধিকারও বটে। যোগাযোগের অন্যতম প্রধান উপকরণ তথ্য মানুষের নিত্য সঙ্গি।

তথ্যের (Misinformation) ভুল, ত্রুটিপূর্ণ, বিভ্রান্তিকর বা মিথ্যা তথ্য সমাজে ছড়িয়ে পড়ে, যার পেছনে ইচ্ছাকৃত বিভ্রান্ত করার কু-উদ্দেশ্য থাকে। ইচ্ছা-অনিচ্ছায় দৈনন্দিন জীবনে অহরহ ভুল তথ্যের বিস্তার ঘটে। ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত কোনও তথ্য শুনতে, বুঝতে কিংবা মনে রাখতে ভুল করে। অনেক সময় একজন ব্যক্তি অন্য কোনও উৎস থেকে প্রাপ্ত ভুল তথ্যকে সঠিক ভেবে আরেক ব্যক্তির কাছে প্রচার করতে পারে। এভাবে ভালো বা খারাপ অভিপ্রায়
নিজের অজান্তে ভুল তথ্যের বিস্তার ঘটাতে পারে। ভুল তথ্য প্রচার, বিস্তারই গুজব।

গুজব, অযাচাইকৃত তথ্য বা মিথ্যা যা মৌখিক বা লিখিত যোগাযোগের মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর মধ্যে দ্রুত ছড়িয়ে দেওয়া। এই ঘটনাগুলো আংশিক সত্য বা মিথ্যা হতে পারে, তবে মানুষের কৌতূহলজনক তথ্য শেয়ার ও আলোচনা করার প্রবণতার কারণে এগুলো মানুষের কাছে অধিক মাত্রায় আকর্ষণীয় হয়। গুজব পরিচিতদের সম্পর্কে জাগতিক গসিপ থেকে শুরু করে স্বনামধন্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আরো গুরুতর অভিযোগ বা ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব হতে পারে।

গুজবের ব্যবহারঃ ইতিহাস জুড়ে গুজবকে রাজনৈতিক বিপ্লবের প্রচার, ব্যক্তি স্বার্থ, ব্যাবসায়িক স্বার্থ হাসিলে কারসাজি ও নিয়ন্ত্রণ এবং ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের জন্য সাম্প্রদায়িক উসকানির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারের উদাহরণ রয়েছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ‘কর্পস ফ্যাক্টরি’ গুজব ছড়িয়ে দাবি করা হয়েছিল যে জার্মানরা তাদের নিজস্ব সৈন্যদের মৃতদেহ ব্যবহার করে পণ্য তৈরি করছে, এটি যুদ্ধকালীন প্রোপাগান্ডা হিসেবে কার্যকর প্রমাণিত হয়েছিল। আরব বসন্তের সময় তিউনিসিয়ায় ফেসবুক ও টুইটারের মতো সামাজিক প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে গুজবের দ্রুত বিস্তার ঘটতে দেখা যায়। অতি সম্প্রতি বাংলাদেশসহ পার্শ্ববর্তী একটি দেশে জনগণের ধর্মীয় অনুভূতি কাজে লাগিয়ে ফেসবুকে গুজব সৃষ্টির মাধ্যমে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়। পদ্মা সেতু নির্মাণে 'শিশুদের মাথা লাগবে'—এমন গুজব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিলে সারা দেশে ছেলেধরা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। রাজধানীর বাড্ডায় তসলিমা রেনু নামে এক নারীকে ছেলেধরা সন্দেহে গণপিটুনিতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এছাড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য নিয়ে গুজব ছড়িয়ে পণ্য মূল্য অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ও মানুষের প্রয়োজনের অধিক পরিমাণে কেনার হিড়িকও আমরা দেখতে পাই।

গুজব ছড়ানোর কৌশলঃ সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে চিত্রকর্ম, কার্টুন, সিনেমা, পোস্টার, বই, ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সাইবার স্পেসে বিভিন্নভাবে গুজব ছড়ানো হয়ে থাকে। বর্তমানে সাধারণত ছবি এডিট করে অহরহ গুজব ছড়ানো হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে আসল ছবিতে ভিন্ন স্থান ও সময়যু্ক্ত করে ছবির প্রেক্ষাপট বদলে ফেলা হয়। জনগণের কাছে বিশ্বাসযোগ্য মনে হয় এমন বিষয়বস্তু নিয়ে মিথ্যা ও চটকদার ভিডিও তৈরি করে গুজব ছড়ানো হয়। এছাড়া পুরোনো ভিডিওতে বর্তমান সময়ের কথা ব্যবহার করে নতুন ঘটনার জন্ম দেওয়া এবং আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে একজনের চেহারায় তার আর্টিফিসিয়াল ভয়েস যু্ক্ত করে ডিপ ফেইক প্রযুক্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ নতুন একটি ভুয়া ভিডিও তৈরি করে গুজব ছড়ানো হয়। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এড়িয়ে সংবাদের প্রসঙ্গ বদলে ফেলে বানোয়াট তথ্যকে সত্য বলে প্রচারের মাধ্যমেও গুজব ছড়িয়ে থাকে।

অনেক ক্ষেত্রে বিভিন্ন স্বনামধন্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে দেশে-বিদেশে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য তাদের ছবি বিকৃত বা ব্যঙ্গাত্মকভাবে উপস্থাপন ও আক্রমণাত্মক ভাষা ব্যবহার করে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিমূলক গুজব ছড়ানো হয়ে থাকে। অনেকেই ব্যক্তি আক্রোশ থেকে রাজনৈতিক ফায়দা আদায়ের জন্য কিংবা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টির জন্য গুজব ছড়িয়ে থাকে। কেউ কেউ নিছক মজার ছলে ভাইরাল হওয়ার জন্য কিংবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে বেশি ভিউ পাওয়া ও আয়ের উদ্দেশ্যে গুজবের কন্টেন্ট তৈরি করে তা সাইবার স্পেসে ছড়িয়ে দেন।

জীবনের ওপর গুজবের প্রভাবঃ এক ব্যক্তির চরিত্র ও কাজ সম্পর্কে মিথ্যা গুজব তাদের সুনামকে কলঙ্কিত করতে পারে, যা তাদের জন্য দীর্ঘস্থায়ী মানসিক কষ্টের কারণ হতে পারে। একটি মিথ্যা গুজব পারস্পরিক ব্যক্তি পর্যায়ের সম্পর্ককে নষ্ট করে। একটি পরিবারের মধ্যে গুজব ছড়ানোর কারণে সম্পর্কে টানাপোড়েন, পারিবারিক কলহ এবং মানসিক অশান্তি হতে পারে। সমাজে বিভিন্ন শ্রেণি, গোষ্ঠী ও ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে গুজব ছড়ানো হলে তা সামাজিক সম্প্রীতি ও সংহতি ব্যাহত করতে পারে। বিশেষ করে রাজনীতি বা ধর্মের মতো সংবেদনশীল বিষয়গুলোর সঙ্গে সম্পর্কিত গুজব সমাজকে মেরুকরণের দিকে নিয়ে যেতে পারে, যা অনেক সময় সামাজিক নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করে।

গুজব প্রতিরোধের উপায়ঃ বিশ্বায়নের এই যুগে সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্যান্য অনলাইন প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে গুজব বিদ্যুতের গতিতে ছড়িয়ে পড়তে পারে। গুজবের ক্ষতিকারক প্রভাব মোকাবিলার জন্য নিজেকে সচেতন হতে হবে এবং অন্যকেও সচেতন করতে হবে। জনসাধারণকে বিশ্বাসযোগ্য তথ্য ও গুজবের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয়ে সাহায্য করতে মিডিয়া লিটারেসি শিক্ষাদানে স্কুল-কলেজ এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা এমন প্রোগ্রাম গ্রহণ করতে পারে, যা তাদের সমালোচনামূলক চিন্তার দক্ষতা ও ফ্যাক্ট চেকিংয়ের কৌশল শেখাবে। এছাড়া গঠনমূলক ও উন্মুক্ত আলোচনাকে উত্সাহিতকরণ গুজবের বিস্তার কমাতে সাহায্য করতে পারে। গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকে কোনো সংবাদ প্রচার বা প্রকাশের আগে তার সত্যতা যাচাইয়ের মাধ্যমে দায়িত্বশীলভাবে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করা উচিত।

কীভাবে গুজব থেকে দূরে থাকা যায়ঃ যে কোনো তথ্যকে সত্য হিসেবে গ্রহণ করার আগে বা সোশ্যাল মিডিয়ায় অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করার আগে বাস্তবতার সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে হবে এবং ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং এর মাধ্যমে তার বিশ্বাসযোগ্য সূত্র যাচাই করে দায়িত্বশীল শেয়ার করতে হবে। পাশাপাশি গুজবের পেছনে কোন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা গোষ্ঠীর স্বার্থ আছে কি না, তা যাচাই করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে কিছু তথ্য সত্য, কিন্তু তা প্রকাশ পেলে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মাঝে মতভেদ সৃষ্টির মাধ্যমে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে এমন তথ্য প্রকাশ থেকে বিরত থাকা উচিত।

আপনি কেন গুজব ছড়াবেন নাঃ সাধারণ বিবেচনায় গুজব ছড়ানো অত্যন্ত অনৈতিক ও গর্হিত কাজ। এটি সততা, ন্যায়পরায়ণতা ও সহানুভূতির নীতিকে লঙ্ঘন করে। যে সমাজ নৈতিক ও দায়িত্বশীল কমিউনিকেশনকে মূল্য দেয়, সেখানে গুজব ছড়ানো একজন দায়িত্বশীল নাগরিকের নীতির বিরুদ্ধে যায়। অনেক সময় গুজব নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে এবং তা অনিচ্ছাকৃত পরিণতির দিকে নিয়ে গিয়ে শত্রুতা উসকে দিতে পারে, দ্বন্দ্ব বাড়িয়ে কিছু ক্ষেত্রে সহিংসতাকে উসকে দিতে পারে। সর্বোপরি মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর ফলে আইনি পরিণতি বরণ করতে হতে পারে। কেননা, সাইবার স্পেসে মিথ্যা তথ্য বা গুজব প্রতিরোধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তির বিধান রয়েছে।

গুজবের শিকার হলে করণীয়ঃ সাইবার স্পেসসহ বিভিন্ন মাধ্যমে রাষ্ট্র, প্রতিষ্ঠান ও কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে মিথ্যা, মানহানিকর অশ্লীল ও আক্রমণাত্মক তথ্য ছড়ালে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আইনি প্রতিকার লাভের অধিকার রয়েছে। অনেক সময় দেখা যায়, লোকলজ্জা বা অজ্ঞতার ফলে তারা অপরাধীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণে বিরত থাকেন। আপনি যদি গুজবের শিকার হয়ে অসম্মানিত হন, তবে পেনাল কোড ১৮৬০ অনুসারে মানহানির মামলা রুজু করতে পারবেন। এছাড়া সাইবার স্পেসে আপনার সম্পর্কে কেউ মিথ্যা তথ্য বা গুজব ছড়ালে সাইবার নিরাপত্তা আইনেও মামলা করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে আইনগত সহায়তা পেতে গুজব প্রচারকারী আইডির লিংক, স্ক্রিনশট ও উপযুক্ত তথ্য-প্রমাণাদি নিয়ে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।

গুজব প্রাচীন ও আধুনিক উভয় মানব ইতিহাসের একটি অংশ। প্রায়শই ব্যক্তিগত জীবন, পরিবার, সমাজ এবং এমনকি জাতীয় স্তরেও বিপর্যয় সৃষ্টি করে। তাই গুজবের নেতিবাচক প্রভাব থেকে ব্যক্তি, সমাজ ও দেশকে রক্ষা করতে গুজব সম্পর্কে সতর্ক থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডিজিটাল মাধ্যমে গুজব দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ছে। গুজবের ক্ষতিকারক প্রভাব মোকাবিলায় মিডিয়া লিটারেসি, তথ্যের ফ্যাক্টচেকিং, দায়িত্বশীল সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার, স্বচ্ছতা ও উন্মুক্ত আলোচনার মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবন ও সমাজের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব কমাতে একসঙ্গে কাজ করতে পারি। এভাবে আমরা ইতিবাচক পরিবর্তনের মাধ্যমে যোগাযোগের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে সচেতন ও শান্তিপূর্ণ বিশ্ব অর্জনের দিকে এগিয়ে যেতে পারি।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:১৫
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতর ২০২৫ এর শুভেচ্ছা

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৯ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৪

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতর ২০২৫ এর শুভেচ্ছা

ছবি, অন্তর্জাল থেকে সংগৃহিত।

প্রিয় সহব্লগারবৃন্দ,

দেখতে দেখতে পবিত্র ঈদুল ফিতর ২০২৫ আমাদের দোরগোড়ায়। আনন্দ-বেদনা, উৎসব-চিন্তার মিশেলে এই ঈদ এসেছে আমাদের মাঝে। সবাইকে জানাই আন্তরিক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একটু খানি চাওয়া

লিখেছেন ঘুটুরি, ২৯ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৩


ঝুপ করে ঘন জংগল এসে পড়ে, খুব যে প্রশস্ত তা নয়, তবে অনেক খানিই দীর্ঘ। আবার অতটা ঘনও নয়, বরং অনেকটাই কেমন যেন জড়সর, ঘুপচি ধরনের। খুব বেশি বাতাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর কেমন হলো ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৪৮


প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস এখনো চীন সফরে রয়েছেন। চীন সফর কে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে এক শ্রেনীর মানুষের মধ্যে ব্যাপক হাইপ দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এমন সাসেক্সফুল সফর আর কোনো দলের... ...বাকিটুকু পড়ুন

জুলাইয়ে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে শ্লোগান কোলাজঃ

লিখেছেন জুল ভার্ন, ৩০ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৩৬

জুলাইয়ে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে শ্লোগান কোলাজঃ

* ‘তুমি কে আমি কে, রাজাকার রাজাকার, কে বলেছে কে বলেছে, স্বৈরাচার স্বৈরাচার’
* ‘বুকের ভেতর অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর।’
* ‘নাটক কম করো... ...বাকিটুকু পড়ুন

আসসালামু আলাইকুম। ইদ মোবারক।

লিখেছেন রাজীব নুর, ৩০ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:১৯



ঈদ এখন এক নিরানন্দময় উপলক্ষ্য।
কিতাবে আছে ধনী-গরীব অবিভাজনের কথা বরং এদিন আরো প্রকটতা নিয়ে প্রস্ফুটিত হয় বিভেদরেখা কেননা আমরা আমাদের রাষ্ট্র- সমাজব্যবস্থা ও জনগণকে সেভাবে দিয়েছি ঘিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×