হাজার হাজার বছর ধরে মানুষের সব জল্পনা কল্পনায় আশ্রিত মৎস্যকন্যার অস্তিত তাহলে বাস্তব? সেরকম-ই এক চিত্র ফুটে উঠেছে নিচের ছবিগুলোতে। মৎসকন্যা একটি মিথলজিক্যাল জলজ প্রাণী যার শরীরের উপরের অংশ দেখতে হুবুহু একজন নারী (পুরুষও হতে পারে) আর নিচের অংশ অন্য কোন পরিচিত জলজ প্রাণী যেমন মাছ বা ডলফিন।
আজ থেকে প্রায় ৩ হাজার বছর আগে মেসোপটেমিয়ার টাইগ্রিস নদীর উপর অবস্থিত আসিয়ারা রাজ্যের রুপকথার গল্পে সর্বপ্রথম এই মৎস্যকন্যার চিত্র পাওয়া যায়। প্রাচীন গ্রীক গল্প, আরব্যরজনী এবং ব্রিটিশ গল্পেও মৎস্যকন্যাদের বিচরণ দেখা যায়। যাই হোক এসব কল্পনা ছেড়ে এবার পরিচিত হওয়া যাক বাস্তব মৎস্যকন্যার সংগে।
২৬ ডিসেম্বর ২০০৪ সালের প্রলয়ংকারী সুনামির কথা হয়ত সবার মনে আছে।
ছবি-সুনামি যা থাইল্যান্ডে আঘাত হেনেছিল:
হাজার হাজার প্রাণহানি হওয়ার সাথে কি তান্ডবটাই না চলেছিল পৃথিবীর বুকে। আর সেই সুযোগেই এক দল গবেষকের মাথায় প্রশ্ন আসে, মৎস্যকন্যা বলে যদি কিছু থেকে থাকে তাহলে এই সুনামি তাদের উপর কি প্রভাব রাখলো? তারা ঘুরে বেড়ালো বিভিন্ন সুমদ্র উপকুলে, গভীর সাগরের বুকে আবার কখন ও বা সুমদ্রের তীরবর্তী জংগলে। তাদের সেই গবেষণাতে কিছু পাওয়া গেল কিনা তা বিচার করা যায় নিচের ছবিগুলো দেখে। আসুন তাহলে আমরাও দেখে ফেলি এসব আশ্চর্য্যজনক ছবিগুলো।
তবে অনেকেই এইসব ছবি বিশ্বাস করে না বরং বলে থাকে এসব বানানো, আমিও হয়তো ঐ সব অনেক মানুষের মতোই ভাবি।