
সকালবেলা ব্রেকফাস্ট করে স্টাফ, ওয়ার্কার সবাই কাজের জন্য রেডি, কিন্ত অলস সূর্যটা মেঘের আড়ালে আরেকটু ঘুমাতে চায়

সাইটে ঘুরতে ঘুরতে সারাদিনে প্রকৃতির বৈচিত্রময় রূপ দেখা যায়

শেষ বিকেলে সাগরটা যেন পুরাই থমকে গেছে

এখানকার আন্ডবাচ্চাও কম বিচিত্র না


আইল্যান্ডে আসার পরে দেখতাম প্রায় সব পুলাপানই একটা লম্বা লাঠি নিয়ে শূন্যে ঘুরাইতেছে


পরে ভালো করে খেয়াল করে দেখলাম যে লাঠির মাথায় আঠা লাগিয়ে ওরা আসলে ফড়িং ধরার চেষ্টা করতেছে




পুলাপানেরা গাড়িও চালায়

আবার টার্জান টার্জান খেলাও খেলে। এই খেলায় দড়ি ধরে ঝুলে যাওয়ার সময় আআআআওওওওআআআওওওআআআআআ করে চিৎকার করতে হয়। বাকিরা দুপাশে দাড়িয়ে তালি দেয়


দেখে মনে হচ্ছে পানিতে দাপাদাপি। আসলে কিন্তু না

ওরা ছোট ছোট মাছ ধরে পরে অ্যাকুরিয়ামে নিয়ে রাখে

আইল্যান্ডের বড়রা ধরে বড় বড় মাছ। অনেক সময় মাছ ছাড়াও আরও অনেক কিছু ধরা পরে। এই যেমন

অক্টোপাস পল সাহেবের ছোট ভাই । ছবিটা তোলার সময় ভদ্রলোক নড়াচড়া আর ফোঁস ফোঁস শব্দ করে আমাকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করতেছিল


এইটা ভেরোনা। মাহিবাধুতে যেদিন আসি ঐদিন বোট টা খালিই ছিল। আমি দোতলায় উঠে একলাই শুয়ে থেকে ৩ ঘন্টা পার করি।

আরও একটা সুন্দর বোট

আমার সুপ্ত প্রতিভা


মোবাইলে তোলা ছবি যেমনই হোকনা কেন , রাতের আকাশে চাঁদ দেখলে ছবি তুলতে ভুলিনা।
আগের পর্ব
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:৩২