২৫শে মার্চ দিবাগত কালো রাতের অপারেশন সার্চলাইটের পরক্ষনেই।২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলার অবিসংবাদিত নেতা জাতির জনক ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ভুমি’কে স্বাধীন বাংলাদেশ হিসেবে ঘোষণা করেন। সেদিন থেকেই স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের যাত্রা শুরু। এই স্বাধীনতার পটভুমি হঠাৎ করে গজিয়ে উঠা কোন স্বপ্ন নয়।
দীর্ঘ ২৪ বছরের বন্চনা অত্যাচারের বিরুদ্ধে সংগ্রামের পথপরিক্রমায় জাতিকে তৈরি করা হয় চুড়ান্ত লড়াই করে বিজয় ছিনিয়ে আনার জন্য।পৃথিবির ইতিহাসে বাংলাদেশ সহ আর একটিমাত্র দেশ ঘোষণা দিয়ে স্বাধীনতা অর্জণ করে।
৩০ লক্ষ তাজা প্রাণ আর ২ লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা আজ ভুলন্ঠিত করার স্পর্ধা দেখায় ২৪শের তথাকথিত লাল বিপ্লবীরা‼️
বাংলাদেশের সবচাইতে গৌরবময় অধ্যায় , ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ। ৭২ থেকে শুরু হয় ইতিহাস’কে কলংকিত করার প্রয়াস । যা ২০২৪/২৫শে এসেও অব্যাহত রয়েছে। ২০২৪-শের কোটা আন্দোলনকে ব্যবহার করা হোচ্ছে ৭১কে মুছে ফেলার প্রয়াসে‼️
বিগত বছরগুলোতে চলেছে স্বাধীনতার ঘোষণা দখল করার অপতৎপরতা।আর এখন যুক্ত হয়েছে ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে ফেলার অপচেষ্টা! বর্তমান অবৈধ ক্ষমতা দখলকারি অপশক্তি বাধা প্রধান করে প্রমান করছে তারা স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির দোষর! বিভিন্ন স্থানে জাতিয় স্বৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনে প্রতবন্ধকতা তৈরি করছে। কোথাও কোথাও তালা দিয়ে রেখেছে যেনো মানুষ শ্রদ্ধা জানাতে না পারে।
ধ্যার্থহিন ভাষায় বলছি সকল অপচেষ্টা ব্যার্থ করতে বদ্ধপরিকর আমরা । অস্র জমা দিয়েছি ঠিকই কিন্তু ট্রেনিং জমা দেইনি।প্রয়োজনে আবারো লড়াই করে আমাদের বিজয় সুসংহত করবো ইংশাআল্লাহ্॥
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ॥
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৮