
সৈকতে হাটতে গেলে কাকড়াবাসীদের তৈরী ছোট বড় অনেক সাইজের গর্ত দেখা যায়। তবে এখানকার কাকড়াগুলোর সৃজনশীলতা আর শৈল্পিক দৃষ্টিভংগী একেবারে নেই বললেই চলে



সৈকতে অনেকেই বড়শি দিয়ে মাছ ধরতে যায়। একবার একজনের কাছ থেকে ১০টা ছোট সাইজের মাছ কিনতে চাইলাম কিন্তু লোকটা আমাদের কাছ থেকে দাম নিলইনা


রুমে এসে অল্প সময়ের মধ্যেই আমার দুই কলিগ মাছ গুলোকে ফ্রাই করে ফেলে। দেখতে একটু কাচা কাচা লাগেলও খেতে ভালই হয়েছিল


বড় বড় মাছ গুলো সাধারণত বি বি কিউ করা হয়।

বিবিকিউ পরিবেশনের সময় আস্ত মাছের পাশেই মাথাটি এইভাবে সাজিয়ে রাখা হয়


সাইটে ওয়ার্কারদের কাজ দেখার চেয়ে আশেপাশের দৃশ্য দেখতেই আমার বেশী ভালো লাগে


ঝলমলে রোদে কাজ চলাকালীন হালকা বৃষ্টি হলেই আকাশে তাকিয়ে দেখি কোথাও রঙধনু উঠল কিনা


হার্ডওয়্যার স্টোরে কিছু কিনতে গেলে আগে দেখি দোকানে রাখা অ্যাকুরিয়ামে কি কি মাছ আছে


কারও বাসার ঢুকলে বারান্দায় শুকিয়ে দেয়া কোরালের উপরই চোখ পড়ে


এক্সক্যাভেশনের সময় মাটির নীচ থেকে কি কি বের হয় তাই দেখতেই কৌতুহলী হই


সন্ধায় রুমে ফেরার সময় দেখি চাদঁমামা নারিকেল গাছটিকে ছাড়িয়ে উপরে উঠতে পারলো কিনা


তবে ইধাফুশীতে আকাশের চাদ হাত পাওয়ার চেয়েও কঠিন হলো বিলাইয়ের দেখা পাওয়া




বিলাইদের এরকম করুণ পরিণতির কারণ হল আইল্যান্ডে ইন্দুঁরের চরম আধিপত্য এবং প্রভাব প্রতিপত্তি



রুমের ফলস্ সিলিং খুললে মনে হয় বিশাল ইঁন্দুরের ফ্যক্টরী পাওয়া যাবে।
(ছবিতে জেলখানায় বন্দী একজন অস হায় ইঁন্দুর

এলোমেলো ছবি ৫
এলোমেলো ছবি ৪
এলোমেলো ছবি ৩
এলোমেলো ছবি ২
এলোমেলো ছবি ১
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:৩১