ছোটবেলায় যখন পাঁচটাকার পেনসিল ব্যবহার করতাম, তখন স্কুলের সামনে দোকানে ১০ টাকার একটা পেনসিল দেখলাম, খুব সুন্দর। আম্মাকে বলতেই খেলাম ঝাড়ি, “দুইদিন আগে একটা পেনসিল কিনে দিসি!আগে এইটা শেষ করো।”









চুরির কাহিনী যখন বলতেসি তখন আরেকটু বলি। আমি ছোটবেলায় যেই স্কুলে পড়তাম সেই স্কুলের মুরগীর খাঁচায় করে (স্কুল ভ্যান) আমাকে আনা-নেয়া করতো। আমি যেই খাঁচায় করা আসতাম সেই মামা প্রায়ই দেরী করে বাসায় দিয়ে যেতো। একদিন এরকম সারা স্কুল খালি, আমি ঘুরছি। এক কোনায় মামা আচার নিয়ে বসে থাকতো। তাকিয়ে দেখি মামা নাই কিন্তু আচার আছে। আমি গিয়ে নিজের মনে করে একটা তেতুলের বল নিলাম। এখন এইটা মনেহয় ১০ টাকা দিয়ে বেচবে, তখন এটা ১ টাকার ছিলো। খাইতে গিয়া জিহবার ছাল উঠে গেসিলো। সব ঝাল লাগে, বাসায় না পারি কইতে না পারি সইতে।

আরেকবার টিফিন টাইমে ঘুরতেসি। বাসায় টাকা চাইলে টিফিন ধরায়া দিত।


( মামা দুইজনের চেহারা ভুলে গেসি, নইলে একদিন গিয়া মাফ চায়া আসতাম। আল্লাহ আমাকে মাফ করে দিও।

আর মনেহয় চুরি টুরি করিনাই, মনে পড়তেসেনাহ্!


আগডুম বাগডুম পোস্টের সার্থকতা রক্ষা করতে আরেক কাহিনী বলিঃ
আমার এক ফ্রেন্ড আছে অতিমাত্রায় আঁতেল, যে এখন বুয়েটে পড়ছে, তার অতি বান্দর একটা ছোটভাই আছে। একদিন সে বন্ধুদের নিয়ে কি জানি বান্দ্রামী করতেসিলো। একজন লোক এসে তাদেরকে খুব ঝাড়ি দিল। ফ্রেন্ডের ছোটভাই গেল ক্ষেপে (X পরের দিন সে কোথায় যেন যাচ্ছিলো, পথে ঐ লোকের সঙ্গে দেখা হলো। সে বিড়বিড় করে বললো, “আছাড় মারমু কৈলাম”






একটা কুইজঃ আদমশুমারী আছে, হাওয়াশুমারী নাই ক্যান?


ই আগডুম বাগডুম-১
আগডুম বাগডুম-২