অনুমান- "ইনোসেন্স অব মুসলিম" নামের ন্যক্কার জনক ছবিটি নির্মানের সাথেও ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করা দলগুলোর হাত থাকা অস্বাভাবিক না।আর অনুমান যখন, তখন অবদান কিছু অবশ্যই আছে।উল্লেক্ষ্য, জ্ঞাত বিষয়ের উপর ভিত্তি করিয়া অজ্ঞাত বিষয়ে জ্ঞান লাভ করাকে অনুমান বলে।
এমনই হইবার কথাও, ধর্ম নিয়ে বিশাল বিশাল জনগোষ্ঠিকে অবরুদ্ধ ও অবদমিত রাখার মানুষ/গোষ্ঠিরা টাকা, মেধা, কাঠামো ব্যবহার করে বারবার মানুষে মানুষে যুদ্ধ বাধিয়েছে এবং সর্বদাই কিছু মানুষের মনোবাসনা পূর্ন হয়েছে।সে হাজার বছর আগেও, আজও।ইন্নোসেন্স অব মুসলিম/দ্যা মুহাম্মদ মুভি যে নামই হউক না কেন, দুই ঘন্টার এই ছবিটি শুট করা হয়, গেল বছর গরমে।ছবিতে ৫৯ জন অভিনেতা অভিনেত্রী ও ৪৫ জন ক্যামেরার পেছনে কাজ করে।ছবিটি হলিউডের এক জনশূন্য থিয়েটারে একবারই প্রদর্শন হয়েছিল এবছর এপ্রিল/মে/জুনের কোন এক সময়।
ছবিটির writer and director স্যাম ব্যাসিল, ইসরাইলের নাগরীক, ইহুদি ব্যাসিল ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের একজন রিয়েল এ্যাস্টেট ব্যবসায়ী।দুই ঘন্টার ছবিটি করতে বাজেট ছিল ৫ মিলিয়ন ডলার।একশ জনের বেশি ইহুদী এর অর্থ যোগান দিয়েছে।এবছর জুলাইয়ের ১ তারিখ স্যাম ব্যাসিল নামের একটি ইউটিউব এ্যাকাউন্টে "রিয়েল লাইফ অব মুহাম্মদ" নামে প্রথম পোষ্ট করা হয় ১৩ মিনিটের একটি ট্রেইলর।পরদিন ২ তারিখ Muhammad Movie Trailer নামে একই ভিডিও আপলোড করা হয়।এরপর পুরো জুলাই আগষ্ট জুড়ে ভিডিওটিতে কয়েক হাজার হিট থাকলেও সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে মিশরের একটি সরকারী চ্যানেল ট্রেইলরটির মিশরীয় আরবী ভাষায় ডাবিং করা ভিডিও - ইউটিউবে আপলোড করার আগেই*- সম্প্রচার করে।ধারবাহীক ভাবে কয়েকদিন বিভিন্ন অনুষ্ঠানে টকশোতে প্রদর্শনের পর মিশরের সাধারন মুসলমানদের নজরে আসে, সেই অনুষ্ঠানের ভিডিওউ ইউটিউবে আপলোডও করা হয়।একই সময় ভিডিওটির টুইটার শেয়ারেও সমালোচনা হয়।কয়েক দিনে ভিডিওটি লাখলাখ হিট পেতে থাকে, আর শতশত কপি অসংখ্য ইউটিউব চ্যানেলে কপনিউজ আকারে আপলোড হতে থাকে।আজ এই মুহুর্তে ভিডিওটির টোটাল হিট দশ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও আশ্চর্য হবো না।
থেকেই আগুনের সূত্রপাত।
এর মধ্যে কে বা কাহারা ট্রেলরটির আরবী ডাবিং করে যা মিশরের সরকারী টেলিভিশনে সম্প্রচার হলে বিশ্ব মুসলিমের নজরে আসে।ব্যাসিল এক গার্ডিয়ানের সাথে দেয়া এক সাক্ষ্যাৎকারে বলেছেন তিনি ছবিটির আরবী ভার্শনটি করেন নি।তার কথা বিশ্বাস যোগ্য কারন ইউটিউবের ঐ এ্যাকাউন্টের আরবী ভিডিও নেই। । র ১৩ মিনিটের একটি ট্রেইলর স্যাম বাসিল নামের একটি ইউটিউব এ্যাকাউন্টে ২রা জুলাই, ২০১২ সালে প্রথম পোষ্ট করা হয়।
পরবর্তীতে ট্রেলারটি কে বা কাহারা আবরীতে অনুবাদ করে যা সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে মিশরের মুসলিম ব্রাদারহুড সরকারের সরকারী টেলিভিশনে প্রচার করা হয়।সেখান থেকেই ছড়িয়ে পরে আগুন।
writer and director ব্যাসিল বলেন, he intended his film to be a provocative political statement condemning the religion. তিনি আরও বলেন, "This is a political movie," ইসরাইল নাগরীক ইহুদি ব্যাসিল ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের একজন রিয়েল এ্যাস্টেট ব্যবসায়ী।
দুই ঘন্টার ছবিটি করতে বাজেট ছিল ৫ মিলিয়ন ডলার।একশ জনের বেশি ইহুদী অর্থ যোগান দিয়েছে।এবছর জুলাইয়ের ১ তারিখ স্যাম ব্যাসিল নামের একটি ইউটিউব এ্যাকাউন্টে রিয়েল লাইফ অব মুহাম্মদ নামে প্রথম পোষ্ট করা হয়।যার টুইটার শেয়ারে সমালোচনা হয়।এর মধ্যে কে বা কাহারা ট্রেলরটির আরবী ডাবিং করে যা মিশরের সরকারী টেলিভিশনে সম্প্রচার হলে বিশ্ব মুসলিমের নজরে আসে।
ছবিটি গত ২০১১ গ্রীষ্ম কালে তিন মাসে শুট করা হয়।
ব্যসিল ইউটিউব এ্যাকাউন্টটি করেছিল এপ্রিল ৪, ২০১২ সর্বশেষ এ্যাটিভিটি ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২।
The Arabic version of the trailer received heavy media coverage in Egypt last week, including by controversial hardline TV host Khaled Abdallah, who reported on the film on September 8.
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪৫