somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মুরগি মিলন, ডগ শিশির, বোম্বে লিটন, টোকাই সাগর, পিচ্চি হান্নান,

২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গিট্টু নাসির, শুটার লিটন, টুন্ডা জলিল, বস্কামারা কবির, কাইল্যা মনির, জংলী শামীম, ডিব্বা হারুন, নাটকা বাবু, আন্ডা দেলু, চোট্টা হাইবা, চিকা হারুন, চিটার হারুন, বাস্টার্ড সেলিম, ল্যাংটা করিম, পকেট রফিক, ডাইনিং বাবু, ঠেক খাইরু, ক্ষুর হাদীছ, টুণ্ডা হারুন, টুটু বাবু, কুইড়া কবীর, লুলা লিয়াকত, ফকির চাঁন, ফেন্সী পাপন, চীনা থোকন, শ্যুটার রফিক, ডাইল খোকন -কিন্তু কারা বানলো, কালা জাহাঙ্গীর -

উপরের ওরফেরা আমাদের ইভিল-ক্রিয়েটভ রাজনীতির সৃষ্টি। এক সময় রাজধানী ঢাকা পর্যন্তই মানুষকে পশুতে রুপান্তরের এই সৃষ্টিশিলতা সীমাবদ্ধ ছিল, এখন জেলা শহর ছাড়িয়ে উপজেলা পর্যন্ত চলে গেছে, যেমন করে যায় বঙ্গ বাজারের জিন্‌স, মঙ্গলশোভাযাত্রা, সমাজ নদীর মত পাহাড়ের উপর থেকে নিচের দিকে বয়ে চলে, সাগরে গিয়ে নোন্তা হয়ে যায়। তেমনি আগামী কয়েক বছরেই ইউনিয়ন থেকে গ্রাম পর্যন্ত চলে যাবে এই ওরফেরা সহ ফুল টিম। সন্ত্রাস, অপরাধ আর মাফিয়ার সাগর - পুরো দেশটা বিশ্বে একটা বড় আকারে অপরাধের বস্তিতে পরিণত হওয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। মানুষ এখানে পিশাচের চেয়ে নিচে নেমে গেছে। কাল এক নিউজে দেখলাম এক স্বামী স্ত্রীকে জবাই করে টুকরা টুকরা করে অর্ধেক বাসার ফ্রিজে রেখে অর্ধেক বস্তায় ভরে গ্রামের বাড়ির দিকে রওনা হয়েছিল। অন্য সব অপরাধ বাদ দিলাম সবচেয়ে বড় মহাপাপ মানুষ হত্যাই এখানে সৃষ্টিশিল শয়তানের এক একটি অনবদ্য সৃষ্টির পর্যায় চলে গেছে। উদারন হিসাবে গুম হত্যার সামান্য কিছু নিউজের ফ্লাশব্যক নিম্নে দেওয়া হইলোঃ -

*তারা জানান, যত্রতত্র লাশ পড়ে থাকে। এগুলো মাটিচাপা দেয়া হয়। অনেক সময় টোকাইরা পশুর হাড় মনে করে বিক্রির জন্য মানুষের হাড় কুড়িয়ে নিয়ে যায়।

*মাঝে-মধ্যেই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তরুণ-যুবকদের ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।এদের কারও লাশ পাওয়া যাচ্ছে, কেউ বা নিখোঁজই থেকে যাচ্ছে।

*তিনজনেরই হাত-পা গামছা দিয়ে বাঁধা ছিল। তিনজনকেই গুলি করে হত্যা করা হয়।

*ভাইয়ের লাশ পাওয়ায় তাঁরা সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞ।

*গাজীপুরের দক্ষিণ শালনা এলাকায় গলায় গামছা পেঁচানো অবস্থায় লাশ উদ্ধার করা হয়।

*লাশ পাওয়া যাচ্ছে নদী, খাল, ডোবায়। মুন্সীগঞ্জের ধলেশ্বরী নদী থেকে গত মঙ্গলবার তিন জনের পচা লাশ পাওয়া যায়।

*ওয়ালিউল্লাহর পরিবার এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে যে, তাদের ছেলেদের আইনশৃক্মখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অপহরণ করেছে। কিন্তু' র‌্যাব বাংলাদেশের পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে এই দুইজনকে আটকের অভিযোগ অস্বীকার করে।

*রাজনৈতিক কারণে বেশির ভাগ গুমের ঘটনা ঘটে।আন্তর্জাতিক ইন্টেলিজেন্স সংস্থাগুলোও এতে জড়িত।

*বাসটির কাছে ছোট একটি গাড়ি এসে থামে এবং সেটি থেকে ইউনিফর্ম পরিহিত সাত-আট ব্যক্তি নেমে আসেন। তারা নিজেদের আইনপ্রয়োগকারী বিশেষ বাহিনী র‌্যাব ও ডিবির সদস্য বলে পরিচয় দেন।

*আগে ড্রেস পরে নিয়ে গেছে, বিচারবহির্ভূত কিলিং হয়েছে, ক্রস ফায়ার হয়েছে।এখন অন্য ধরনের কিলিং হচ্ছে। তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় বিএনপির যশোর জেলার একজন নেতাসহ মোট চারজনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে।

*ওই স্থানের মাটি তোলার পর ওই যুবকের হাড়, জিন্সের প্যান্ট ও গেঞ্জি বেরিয়ে আসে।

*শামীমের স্ত্রী ঝর্ণা খানম বলেন, ‘আমরা তো অনেক দৌড়ালাম।শামীম বেঁচে আছে না মরে গেছে, এখন আমরা শুধু সেই তথ্যটা জানতে চাই।কিন্তু আমাদের মামলার কোনো গুরুত্বই নেই।

*১২ জুলাই সজলের লাশ পাওয়া যায় ঢাকা বাইপাস সড়কের পাশে সমর সিংহ গ্রামে।

*বিরুলিয়ার বাসিন্দারা জানান, এর আগেও সেখানে এক যুবকের লাশ সিমেন্টের বস্তার সঙ্গে বাঁধা অবস্থায় পাওয়া গেছে। অজ্ঞাত ওই লাশের হাত পেছনে বাঁধা ছিল।

*মোহাম্মদপুর থানার কাছে সাদা পোশাকধারী লোকেরা তার গাড়ির গতিরোধ করেন।বন্দী করে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় অজ্ঞাত স্থানে।গাড়ির ভেতরের ‘বন্দিদশা' থেকে নাজমুল এক সহকর্মীকে শুধুই বলতে পারেন, ‘ভাই, আমাকে তো ধরে নিয়ে যাচ্ছে।' আর কোনো কথা বলতে পারেননি।উদ্ধারের জন্য তাৎক্ষণিকভাবে তার স্ত্রী ও অন্যরা থানা-পুলিশ র‌্যাবের কাছে যান।অসহায় পরিবারটির বুক ফাটা কান্নায় মন গলেনি তাদের।রাত না পোহালে কিছুই করার নেই বলে সাফ জানিয়ে দেয় তারা। রাত পোহানোর পর নাজমুলের মৃতদেহ মেলে গাজীপুর চৌরাস্তার অদূরে।

*বেশ কিছুক্ষণ তল্লাশির পর পাওয়া গেলো একটি নতুন মাটি খোঁড়া গর্তের ঠিকানা। গর্ত খুঁড়তেই বেরিয়ে এলো প্রায় অর্ধগলিত বিকৃত এক তরুণের মৃতদেহ।

*আইনি জটিলতার আশঙ্কায় এসব লাশ দেখেও পুলিশকে খবর দেয় না স্থানীয় বাসিন্দারা।কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুলিশকে জানিয়ে কোনো লাভ না হওয়ায় স্থানীয়রা লাশ মাটিতে পুঁতে রেখেছে।

*রাতে হাওয়া হয়ে যাচ্ছে মানুষ।একবার কেউ নিখোঁজ হলে তাকে আর পাওয়া যাচ্ছে না।

*পরদিন ১৩ জুলাই ইমরানের গুলিবিদ্ধ লাশ পাওয়া যায় ঢাকা-মাওয়া সড়কের পাশে কেরানীগঞ্জের ইকুরিয়ার একটি ইটভাটায়।

*রিপোর্টে দেখা যায়, বেড়িবাঁধের একটি ব্রিজের নিচে অনেক দিন ধরে ভেসে আছে অজ্ঞাত পরিচয় একটি লাশ। স্থানীয়রা বাঁশ দিয়ে কচুরিপনা সরিয়ে লাশ দেখান। অনেক দিন পানিতে ভাসতে থাকায় লাশে পচন ধরেছে।

*র‌্যাবের পোশাকে, পুলিশের পোশাকে কিংবা সাদা পোশাকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে।পরিবারের পক্ষ থেকে ওই সব সংস্থার সাথে যোগাযোগ করলে বলা হচ্ছে তারা এমন কাউকে ধরেনি কিংবা এ ধরনের ঘটনা সম্পর্কে তারা জানে না। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে এসব ঘটনায়।

*সাধারণভাবে মানুষের ধারণা, সরকারের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এই হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাচ্ছে। এই ধারণা থেকে মানুষ অসহায়বোধ করতে শুরু করেছে। কারণ, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস হলে তো সাধারণ মানুষের যাওয়ার কোনো জায়গা থাকে না।’

*বিচারবহির্ভূত হত্যা বা গুমের অনেক ঘটনার জন্য দায়ী করা হয় অভিজাত বাহিনী র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন বা র‌্যাবকে।এ পর্যন্ত প্রায় এক হাজার ৬০০ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা নথিবদ্ধ করেছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো।সংস্থাগুলোর মতে, নিখোঁজ হয়ে যাওয়া, তথাকথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মৃত্যু এবং নিরাপত্তা হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনা আছে এর মধ্যে। অনেক ক্ষেত্রে কাউকে গুলি করে হত্যার পর বন্দুকযুদ্ধের গল্প ফাঁদা হচ্ছে।

*মুন্সীগঞ্জের ধলেশ্বরী নদী থেকে তিনটি লাশ উদ্ধার করা হয়, যাদের গুলি চালিয়ে হত্যার পর লাশ বস্তায় ভরে নদীতে ডুবিয়ে দেয়া হয়। কয়েকদিন আগেও ধলেশ্বরী নদী থেকে আরও তিনটি লাশ উদ্ধার হয়েছিল।

*রাজধানীর উপকণ্ঠ সাভারের যত্রতত্র অজ্ঞাত লাশের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে। দুই কিলোমিটার এলাকায় গত কয়েক মাসে অন্তত ৮টি লাশ পড়ে থাকতে দেখা গেছে।আশুলিয়া, বিরুলিয়াসহ বিভিন্ন এলাকার ধান ক্ষেত, ব্রিজের নিচসহ বিভিন্নস্থানে লাশ পাওয়া গেছে।

*দিলুকে হত্যার পর লাশ গুম করে ফেলার অভিযোগে মালয়েশিয়ার পেনাং থানায় একটি মামলা করেন দিলুর ভাগ্নে শিপন খান।

*আইনি জটিলতার আশঙ্কায় এসব লাশ দেখেও পুলিশকে খবর দেয় না স্থানীয় বাসিন্দারা।কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুলিশকে জানিয়ে কোনো লাভ না হওয়ায় স্থানীয়রা লাশ মাটিতে পুঁতে রেখেছে।

*পঞ্চবটি এলাকায় প্যান্ট ও গেঞ্জি পরিহিত এক যুববকে মাটিচাপা দেন কৃষক দ্বীন ইসলাম। তিনি জানান, ওই লাশ কেউ না নেয়ায় তিনি কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপ করে মাটিচাপা দিয়েছেন।

*পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী সারাদেশে গত দেড় মাসে খুনের ঘটনা ঘটেছে ৪৬৫টি। এর মধ্যে ৩৩৬টি খুনের ঘটনা ঘটেছে জানুয়ারি মাসে। ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম ১৩ দিনে খুন হয়েছে ১২৯টি, ধর্ষণ ৪২টি। এর মধ্যে আইনশৃক্মখলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে খুন হয়েছে ১০ জন।গড়ে প্রতিদিন প্রায় ১০ জন করে খুন হচ্ছে।

*কয়েকজন সাংবাদিক নেতাকে কয়েটা প্লটের লোভ দেখিয়ে সাগর রুনীর মামলা ডিপ ফ্রিজে পাঠিয়ে দেওয়ার প্রজেক্ট উন্মুক্ত করেছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী।যমন ডিপ ফ্রিজে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে লোকমান হত্যা মামলা।সেদিন দেখলাম নিহত মেয়র লোকমানের ভাই কামরুল ধৃত আসামীর ১৬৪ এর কপির জন্য দারে দারে ঘুরছে।

*সংসদ ভবন চত্বরে এমপি হোস্টেলের তিনতলায় কয়েক দিন ধরেই লাশটা পড়ে ছিল। যখন উৎকট গন্ধ বের হতে থাকল, তখনই বিষয়টি ধরা পড়ল।গতকাল রোববার বিকেলে এমপি হোস্টেলের ৬ নম্বর ব্লক থেকে অজ্ঞাতনামা এক নারীর হাত বাঁধা অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

নেন আরও কিছু শুধু নাম না, গুম হওয়া মানুষ দিলাম - আজম, আনসার, নাজমুল, করিম, শামীম, ইসমাইল, মাসুম, জসীমউদ্দীন, কালাম, বাশার, রহিম, ইস্রাফিল, সারোয়ার, আকতার, নূর মোহাম্মদ, আবদুল মান্নান, ইকবাল, জুয়েল, রাজীব, মিজানুর, সজল, ইমরান, মুকাদ্দাস, ওয়ালিউল্লাহ, সোহাগ, রফিকুল।



ছবি অন্য একটি, নিচে একটি গ্রামীন ইভেন্ট বর্ননা করলামঃ রাত ১টায় আধুনিক ও দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ৭০/৮০ জনের একদল দুর্বৃত্ত ইলিয়াসের বাড়ি ঘেরাও করে প্রধান গেট, বাড়ির ৪টি রুমের দরজা, জানালা ভেঙ্গে ঘরের ভেতর প্রবেশ করে ইলিয়াসকে খুঁজতে থাকে।এ সময় সে বাথরুমে দরজা বন্ধ করে লুকিয়ে থাকে।লোহার গ্রিলের বাথরুমের দরজা ভাংতে না পেরে দুর্বৃত্তরা বাইরে থাকা গাছের গুরি দিয়ে বাথরুমের বাইরের দিকের ইটের দেয়াল ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ওই খানেই এলোপাতাড়িভাবে ইলিয়াসকে কোপাতে থাকে।এ সময় তাকে বাঁচাতে ইলিয়াসের মা জমিলা খাতুন এবং তার সদ্য বিবাহিত স্ত্রী নার্গিস আক্তার দুর্বৃত্তদের হাতে-পায়ে ধরে ইলিয়াসের জান ভিক্ষা চায়।দুর্বৃত্তরা ইলিয়াসের মা জমিলা খাতুনকে পিটিয়ে টেনেহেঁচড়ে ঘর থেকে বের করে নিয়ে যায়।পরে ইলিয়াসের স্ত্রীর সামনেই স্বামীকে গুলি করে মাটিতে ফেলে তার গলা কেটে মাথা শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করে কালো পলিথিনে ভরে নিয়ে চলে যায় দুর্বৃত্তরা।

আরেক টা দেখেন - ভয় পাবেন না যদিও আমি ভয়ে দেখিনি।অভ্যাস করেন।


গুম, খুনের বাংলাদেশঃ ভেঙ্গে পরার আগে একটা ব্যার্থ রাষ্ট্রে যে পরিস্থিতি
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৩২
৬টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কমলার জয়ের ক্ষীণ ১টা আলোক রেখা দেখা যাচ্ছে।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৮



এই সপ্তাহের শুরুর দিকের জরীপে ৭টি স্যুইংষ্টেইটের ৫টাই ট্রাম্পের দিকে চলে গেছে; এখনো ট্রাম্পের দিকেই আছে; হিসেব মতো ট্রাম্প জয়ী হওয়ার কথা ছিলো। আজকে একটু পরিবর্তণ দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×