
এটি নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থাপনার জন্য। প্রতিবছর সড়ক দূর্ঘটনায় কত শত প্রাণ হারিয়ে যায়। এর পেছনে অনেক বড় কারণ গতির প্রতি মোহ, বেপরোয়া ড্রাইভিং।
স্পিড মিটারের দাগগুলো চোখের উপরে বিশাল এক ক্ষতের উপরে স্টিচ আকারে দেখানো হয়েছে। চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানোই বটে।

এগিয়ে চলা পৃথিবীর বাসিন্দা আমরা। ইন্টারনেট এক্সেস এখন সবার হাতের মুঠোয়। পর্নোগ্রাফির বিস্তারে ইন্টারনের ভুমিকা কেউ নিশ্চিত অস্বীকার করবেন না। একজন প্রাপ্তবয়ষ্ক লোকের ক্ষেত্রে এ বিষয়টা নাহয় মেনে নেয়া গেলো; একটি শিশুর ক্ষেত্রে??
ছবিটির বিস্তারিত ব্যাখ্যায় যাবার দরকার কি? শুধু এই লাইনটি লক্ষ করুন: Is this what your child surfs on the Internet? ছবি কথা বলে-সত্যি বলে।

এবারেরটা একটু মজার। ভারত সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রচার পত্র সম্ভবত। ২০০৭-এ একজন নরীর দিকে নজর (!!!) একজন পুরুষের। ২০১৯-এ অনুপাত দাড়াচ্ছে ১:৩----- অদুর ভবিষ্যতে ১:৭; বলা ভালো ২:১৫।

একটা সময় ছিল কন্যা শিশুকে পুড়িয়ে মারা হত। এখনো একটি ছেলে সন্তানের আশায় মা বাবা একের পর এক বাচ্চা নিয়ে যান। নারী স্বাধীনতায় আমরা কতটুকু এগিয়েছি?? অনেক; বাসে কয়েকটি সিট নারী, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের জন্য সংরক্ষিত রাখা হয়েছেনা?
পোস্টারটি ভারতের প্রেক্ষাপটে হলেও আমাদের জন্যও বেশ খাটে। একটিই আবেদন Do not neglect the girl child.

সম্ভবত সবচেয়ে করুণ। একটু আগে অফিসের কয়েকজান কলিগ মিলে হালকা নাস্তা করলাম; ৬ জনে ৩০০ টাকা বিল। নিজেকে ধিক্কার!!
