***কোন ব্যক্তি যদি এক লোকমা হারাম খাবার তার মুখে তুলে নেয় তাহলে চল্লিশ দিন তার দোয়া কবুল হয় না।
*** কোন ব্যক্তি যদি হারাম মাল উপার্জন করে তা হতে ব্যয় করে এবং দান-সাদকা করে আল্লাহ তাতে বরকত দান করেন না এবং কবুল ও করেন না।
*** যে ব্যক্তি বেপরোয়া ভাবে অর্থ উপার্জন করে আল্লাহ তায়ালা তাকে জাহান্নামের যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশ করাতে পরোয়া করবেন না।
*** হারাম উপায়ে উপার্জিত খাদ্য মুখে দেওয়ার চেয়ে মাটি দিয়ে মুখ পুরে দেওয়া উত্তম।
*** কোন ব্যক্তি হারাম মাল দ্বারা হজ্জ করতে গিয়ে লাব্বায়েক বললে ফেরেস্তা তার উত্তরে বলে- তুমি উপস্থিত হওনি, তোমার কোন মঙ্গল নেই, তোমার হজ্জ তোমাকে ফেরত দেওয়া হলো।
*** যে ব্যক্তির পেটে হারাম যায় আল্লাহ তা'য়ালা তা নামায কবুল করেন না যতক্ষন না সে আল্লাহর কাছে এ কাজ থেকে তওবা করে।
উপরোক্ত হাদিসগুলোর আলোকে আমরা যে শিক্ষা নিতে পারিঃ
*** সৎভাবে উপার্জন করে হালাল খেতে হবে আর হারামকে বর্জন করতে হবে।
*** যতই কষ্ট হোক না অবৈধ পন্থায় টাকা উপার্জন করা যাবেনা।
*** হারাম উপার্জন ও হারাম খাদ্য থেকে সব সময় বিরত থাকতে হবে এবং অপরকে ও উৎসাহিত করতে হবে।
*** হারাম উপার্জন থেকে বিরত থাকার জন্য পরিবারের সদস্য (মা-বাবা-স্ত্রী-পুত্রকে) উপার্জনকারীকে সতর্ক করতে হবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:৩৯