প্রথমেই শুরু করতে চাই সীমান্ত হত্যা নিয়েঃ -
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী দ্বারা ২০০০ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ১,৫০০ সাধারণ ও বেসামরিক বাংলাদেশি হত্যা করা হয়েছে। ভারত সরকারের বাংলাদেশের সীমান্তে... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
নতুন নকিব, ২১ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:৩৮
চতুর্দিকে ওত পেতে আছে ফ্যাসিস্টের দোসর

ছবি, অন্তর্জাল থেকে সংগৃহিত।
২০২৫ সালে বাংলাদেশ এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। স্বৈরাচারী শাসনের পতন সত্ত্বেও ফ্যাসিবাদের ছায়া সমাজের প্রতিটি স্তরে লুকিয়ে রয়েছে। ফ্যাসিস্ট শক্তির সহযোগীরা—যারা...
...বাকিটুকু পড়ুনলিখেছেন
ফেনা, ২১ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৭

এই বিশাল মহাকর্ষীয় বস্তু সবকিছু নিজের দিকে টেনে নেয়—এমনকি আলোও পালাতে পারে না। কিন্তু কৃষ্ণ গহ্বরের ভিতরে কী ঘটে? সেখানে সময় ও স্থান কেমন আচরণ করে? এই...
...বাকিটুকু পড়ুন
বহুদিন ধরে একটি কথা শুনে আসছি—“নারীরা আরব দেশে অসম্মানিত অবস্থায় থাকে।”
কিন্তু আমি আরব দেশে গিয়েছি, থেকেছি, এবং প্রায় দুই মাস ধরে একাধিক জেলায় ঘুরেছি।
সত্যি বলছি—আমি সেখানে কোথাও নারীদের অসম্মানিত...
...বাকিটুকু পড়ুনলিখেছেন
সৈয়দ কুতুব, ২১ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮

পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন ২০১০’ সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সংশোধিত আইনের অধ্যাদেশের খসড়া করেছে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়। প্রণয়নের ১৫ বছর হলেও পারিবারিক সহিংসতা রোধে আইনটি সেভাবে...
...বাকিটুকু পড়ুন

বর্তমানে ভারতে ওয়াকফ সম্পত্তির পরিমাণ ৮৭০,০০০টি যার আয়তন ৯৪০,০০০ একর বা ৩,৮০৮ বর্গ কিমি জমি জুড়ে বিস্তৃত এবং এস সম্পত্তির মোট মূল্য ১,০০,০০০ কোটি রুপি বা ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যা ভারতীয় রেলওয়ে ও প্রতিরক্ষা বাহিনীর পর ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম সম্পত্তি। ওয়াকফকৃত এই সম্পত্তিতে রয়েছে প্রায় ৯ লাখ স্থাপনা। এ সবকিছুই গড়ে উঠেছে মুসলিম শাসক, রাজনীতিক ও সাধারণ মুসলিমদের দানে, ফলে ওয়াকফকৃত সম্পদ পরিচালনা ও ভোগের একমাত্র দাবিদার মুসলমানরা।
মোদী গং তথা হিন্দুত্ববাদী বিজিপি সরকারের বিতর্কিত ওয়াকফ বিলের উদ্দেশ্যই হচ্ছে ওয়াকফ আইনকে দুর্বল করে দেওয়া এবং ওয়াকফ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত ও দখল করার আইনি পথ তৈরি করা যারা কিনা ইদানিং...
...বাকিটুকু পড়ুনলিখেছেন
রাবব১৯৭১, ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:২৭
বাটা কোম্পানী ১৯৭১ সালে আমাদের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল, সে জন্য স্বাধীনতা বিরোধীদের গাত্রদাহ ও মিথ্যা অভিযেগে হামলা ও লুটপাট করে করেছে।
কোম্পানির তৎকালীন নির্বাহী পরিচালক উইলিয়াম এ এস ওউডারল্যান্ড (William A. S. Ouderland) বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি একজন ডাচ-অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক ছিলেন এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নেদারল্যান্ডসে প্রতিরোধ আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ১৯৭০ সালে তিনি বাটা কোম্পানির প্রোডাকশন ম্যানেজার হিসেবে ঢাকায় আসেন এবং পরবর্তীতে নির্বাহী পরিচালক পদে উন্নীত হন।
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে, ওউডারল্যান্ড পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংসতার ছবি তুলে সেগুলো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে পাঠিয়ে বিশ্বজনমত গঠনে সহায়তা করেন। এছাড়াও, তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের গোপনে তথ্য, খাদ্য ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন এবং তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
অপ্সরা, ৩০ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৪২

পেছনে ফিরে তাকালে আমি সবার প্রথমে যে ঈদটার কথা স্মরন করতে পারি সেই ঈদটায় আমি পরেছিলাম আমব্রেলা কাট নীলচে বলবল রং একটা জামা এবং জামাটা বানিয়ে দিয়েছিলেন আমার মা নিজে হাতে সেলাই করে। সেটা যে আমার কি ভীষন প্রিয় জামা ছিলো ঠিক যেন আমার গল্পের বই এর লাল দোলাই যে লাল রং ঘোমটা দেওয়া একটা জামা পরে থাকতো সারাক্ষন আর তাই সবাই তাকে ডাকতো লালদোলাই নামে সেই জামাটার মতই। পরে জেনেছিলাম ইংলিশ বই এ সেই লাল দোলাই রেড রাইডিং হুড।
যাইহোক আমি সেই জামা পরে সারাদিন ঘুরলাম টই টই পাড়ার সকল ছেলেমেয়েদের সাথে। তখন এটাই ছিলো নিয়ম।...
...বাকিটুকু পড়ুনলিখেছেন
ইসিয়াক, ৩০ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৩৬
ঈদের খুশি ঈদের হাসি,করছি হিসেব কত
ভাবছি বসে আঁকছি ছবি যে যার মনের মতো ।
রঙবাহারি জামা জুতো,নানা ঢঙে চলা
অকারণে হেসে হেসে নানান কথা বলা ।
গলির ধারের সেই ছেলেটি যে সদা বিষন্নময়
হরেক রং এর বাহার দেখে অবাক চেয়ে রয়।
যার জোটেনি একটি কাপড়,পেটে রয়েছে ক্ষুধা
ঈদের এসব হিসাবনিকাশ, জটিলতর এক ধাঁধা ।
তার ঘরে তো জ্বলেনি আলো, ভাবেনি ঈদকে নিয়ে
ঈদ মানে যে আনন্দ, কে বোঝাবে কি দিয়ে?
হাজার টাকার ফানুস ওড়ে লক্ষ টাকার বাজি
ঈদ নামের এ বৈষম্য সে তো বিধাতারই কারসাজি!
একলা বসে আপনমনে , ছেলেটি তাই ভাবে
জীবন যার সমস্যাও তার কে আর দায় মেটাবে!
বিধি কেন কখনও কখনও খেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
সৈয়দ কুতুব, ৩০ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪০

বাংলা গানের ভাণ্ডারে কাজী নজরুল ইসলাম এক অনন্য নাম। তিনি বাংলা সাহিত্যে ইসলামী সংগীতের এক শক্তিশালী ধারা তৈরি করেছেন। তারই লেখা কালজয়ী গজল "ও মোর রমজানেরও রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ" বাংলা মুসলিম সমাজে ঈদের সঙ্গে একাত্ম হয়ে গেছে। আজও ঈদের দিনে এই গান না বাজলে যেন ঈদের আমেজই পূর্ণ হয় না। কিন্তু কীভাবে এই গানটি জন্ম নিল, এবং কিভাবে এটি ঈদ সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠল? চলুন, জেনে নেওয়া যাক এর ইতিহাস।
কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন নিছক একজন কবি বা গীতিকার নন, বরং তিনি ছিলেন এক জননন্দিত বিপ্লবী। তবে তার সৃষ্টিতে ইসলামী ভাবধারা, বিশেষত ইসলামী সংগীতের প্রতি গভীর...
...বাকিটুকু পড়ুন