
আমাদের হাম্বা আর তার সুখি পরিবার, বাচ্ছা ভাই-বোন ২টা বজ্জাত কম না দেখেন কি পরিমান অলস, ঘাস খাবে তাতেও তাদের আলসেমীর এতটুকুও কমতি নেই



বাবার মাছের খামার, কিন্তু এখানের মাছ গুলা দুষ্টের পা ঝারা, সব সময় নাকি তারা পানির উপরিভাগে নটাংকি করে




আমরাও কম যাই না,




দেখেন অবস্থা




বাবার মাছের খামারে বাঁধের উপর পেপে গাছ, মাশআল্লাহ ধরতে আর আলসেমী করে নাই এই রকম সবগুলো গাছেই এমন জব্বর ধরা ধরছে



আমার নিজের রোপনকৃত জলপাই গাছ, এই গাছটার পেছনে আমার অনেক শ্রম আছে যখন রোপন করেছিলাম তখন সকাল-বিকাল ২বেলা পানি দিয়ে তাকে বাছিয়ে রেখেছি, এখন তার সর্বাঙ্গে জলপাই দিয়ে নতুন বউর মতো রুপ বিলিয়ে দিচ্ছে দেখে মনে হচ্ছে তখনকার সব দুখ: এ দৃশ্যের কাছে নস্যি।



একদিন সকাল বেলায় খুব আরাম করে ঘুমোচ্ছি এর মধ্যে আমার খুব প্রিয় একজন তার ছোট ছোট হাত দিয়ে আমাকে টেনে উঠোচ্ছে, চোখ কচলাতে কচলাতে উঠলাম, অন্যকেউ হলে মোটামুটি দমকদিয়ে তার হাইপ্রেসার তুলে দিতাম কিন্তু ওকে কিছুই বলতে পারলাম না






যে প্রিয় একজনের কথা বললাম এই সেই গুলুগুলু মামাটা, ও আমার চাচাত বোনের এক মাত্র ছেলে। একটি দূভাগ্যবশত ওর বাবা থেকেও নেই ছোট কাল থেকেই নানার বাড়ীতে, ও মাশআল্লাহ অনেক বুদ্ধিমান এক কথায় ওর চিন্তাশক্তি দেখে আমি মাঝে মাঝে অবাক হই। ওর কারনেই বাচ্ছাদের প্রশ্নকরার প্রবনতা আমার এত পছন্দ হয়। মামাটা অনেক শান্ত এবং সাহশীও এইতো কিছু দিন আগেই পড়ালেখার উর্দেশ্যে মা,নানা,খালা সবাইকে ছেড়ে ওর ছোটমামার সাথে সিলেটে থাকতেছে। আমার বিশ্বাস ও সত্যিই অনেক ভাল করবে, সবাই সম্ভব হলে ওর জন্য একটু দোয়া করবেন।
উৎসর্গ: ব্লগে ছবি ব্লগ দেয় যেমন: বিলাই আপু, শায়মা আপু, নাআমি আপু, জুন আপা, শিশিরের শব্দ আপা, ত্রিনিত্রি বইন, আমাদের নীল-দর্পণ, নানা সামশীর, রুম্মান ভাই, সবাক দা, শশী ভাই, শোশমিতা বইন, আমাদের জাহাজী পুলা এবং সালাউদ্দিন ফয়সাল, রবিন মিলফোর্ড,অমাবশ্যার চাঁদ,রেজওয়ান মাহবুব তানিম আর নাম মনে আসতেছে না
