somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সামুর জন্য কতিপয় ভাবনা

১০ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




সামু নিঃসন্দেহে একটা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। সামু’র আকাশে আজ দূর্যোগের ঘনঘটা..........কে তাকে আশা দেবে, কে তাকে ভরসা দেবে, কে তাকে শোনাবে জাগরণের অভয় বাণী!!!

না, ''সিরাজউদ্দৌলা'' সিনেমার ডায়লগ দিচ্ছি না। সেরকমটা শোনালেও এটা আজ সামু’র জন্য বহুলাংশে সত্যি। 'বহুলাংশে' বললাম এই কারনে যে, সেবার বাংলার জনগন ইংরেজদের এবং মীরজাফরদের হাত থেকে বাংলাকে রক্ষা করতে না পারলেও আমরা, ব্লগাররা কর্তৃপক্ষের সাথে মিলিত হয়ে সামু’কে রক্ষা করতে পারবো; শুধু কিছুদিন কতকটা ভোগান্তি হবে। তবে এটাও মাথায় রাখতে হবে যে, ইংরেজ গোত্রীয়দের সাথে তাদের দোসররা কিন্তু এবারও সক্রিয়। দোসর-সহায়তা ছাড়া সেসময় ইংরেজরা বাংলার একটা চুলও ছিড়তে পারতো না........ এটা অনুধাবন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাজে কাজেই দৃশ্যমান ইংরেজ গোত্রীয়দের চেয়ে ছদ্মবেশী মীরজাফরদের চিহ্নিত করা বেশী জরুরী।

সামু’কে নিয়ে আমরা, ব্লগাররা প্রতিনিয়ত ভাবছি; কর্তৃপক্ষও ভাবছেন নিঃসন্দেহে। অনেকেই বিভিন্ন প্রস্তাবও দিচ্ছেন নিশ্চয়ই যা সামু’র জন্য অনেক অনেক কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। তাই আমি ভাবলাম, আমার ক্ষুদ্র-মস্তিস্ক প্রসূত কিছু দিয়ে এই ভাবনার আগুনে আরেকটু ঘি ঢালা যায় কিনা। এই ভাবনা থেকেই আসলে এই ''কতিপয় ভাবনা''র উদ্ভব। এগুলো বর্তমান সংকটজনক অবস্থা থেকে পরিত্রাণে কিছুটা কাজে লাগতে পারে, সামু’কে ভবিষ্যতে আরও গতিশীল করতে পারে এবং সর্বোপরি একটা টেকসই, শক্তিশালী ও সুশৃংখল মত-প্রকাশের প্ল্যাটফর্ম হিসাবে সামু’র অবস্থানকে আরো সুসংহত করতে পারে। এগুলোকে ফাইন টিউন করলে, নারচার করলে আশা করা যায় যে, আমরা একটা শক্তিশালী অবস্থানে পৌছাতে পারবো।

তো, পয়েন্টগুলো কিন্চিত ব্যাখ্যাসহ দিচ্ছি। চলুন আলোচনার টেবিলে............ আমরা মিলিতভাবে একটু ব্রেইন-স্টর্মিং করি।

ভাবনা ১ঃ
প্রায়শঃই দেখি, একই ব্লগার পর পর কয়েকটা পোষ্ট দেন, প্রথম পাতায় এটা খুবই দৃষ্টিকটু দেখায়। তাছাড়া, ফেসবুকীও পোষ্ট কিংবা সংবাদপত্র থেকে সরাসরি কপি করে দেয়া পোষ্ট অত্যন্ত বিরক্তিকর। ব্লগ আর ফেসবুকের মধ্যে পার্থক্যই যদি আমরা বুঝতে না পারি তাহলে ব্লগিং এ আসার দরকার কি? ফেসবুকে থাকলেই তো হয়।

নতুন ব্লগারদের ক্ষেত্রে এটা করতে বেশী দেখা যায়। তাই তাদের জন্য যদি একটা লিখিত দিক-নির্দেশনা থাকে তাহলে এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সহজ হয়। আর পুরানো ব্লগার, যারা এধরনের পোষ্ট দেন তাদেরকে করজোড়ে মিনতি করা ছাড়া আর কিই বা করার আছে!!

ভাবনা ২ঃ
মাঝে মাঝে কিছু ব্লগার ছবিগুলো এমনভাবে দেন যার কারনে প্রথম পাতার পোষ্ট দৃশ্যমানতা বিকট আকার ধারণ করে। বিশাল একটা জায়গা দখল করে.....ফলে একটা ভালো পোষ্টের প্রথম পাতার স্থায়ীত্ব বিঘ্নিত হয়। এটা অবশ্য নতুনদের সাথে সাথে কিছু পুরাতন ব্লগারকেও করতে দেখি!

ভাবনা ৩ঃ
বিষয় ভিত্তিক ব্লগের ছন্নছাড়া চেহারা ঠিক করা, নয়তো উঠিয়ে দেয়া খুবই জরুরী। এটা যতোটা না আমাদের জন্য দরকার, তার চেয়েও বেশী ভিজিটরদের জন্য দরকার। আর যে কোনও ভিজিটর এখানে ঢুকলে তার মাথা আউলা-ঝাউলা হতে বাধ্য। এটা সামু’র ইমেজের জন্য আদর্শ কিছু না। উদাহরন দেই, 'ট্রু কলার' কেন আছে তা আমি এখনও বুঝে উঠতে পারি নাই। 'নেপাল ভূমিকম্প' কোনও ক্যাটাগরি হতে পারে না। এটা 'প্রাকৃতিক দূর্যোগ' জাতীয় কিছুর অধীনে যাওয়া উচিত। এমনি ভাবে 'খাদ্যে রাসায়নিকের ব্যবহার', 'ডায়াবেটিসের সাথে বসবাসের' ক্ষেত্রেও একই কথা বলা যায়। আবার ধর্মীয় প্রচুর পোষ্ট আসার পরও এটার কোনও ক্যাটাগরীই নেই! আরও অনেকগুলো উদাহরন দেয়া যায়, লম্বা করতে চাইনা বলে এখানেই থামলাম।

ভাবনা ৪ঃ
আলোচিত পাতার ক্ষেত্রে 'সর্বাধিক পঠিত' অপশানটি উঠিয়ে দেয়া উচিত। লেবু বেশী কচলালে তিতা হতে বাধ্য। ব্লগীয় ম্যানিপ্যুলেশানের সবচেয়ে বড় যায়গা এটা যার অবস্থান একবারে বিরক্তিকর পর্যায়ে এখন। এমনও দেখা গেছে, ব্লগে ব্লগার-ভিজিটর মিলে এক হাজার জনও নাই, কিন্তু একটা লেখার পঠিত সংখ্যা প্রতি ঘন্টায় হাজার ছাড়িয়ে যাচ্ছে। চক্ষুলজ্জাহীনতার এমন প্রকৃষ্ট উদাহরন বর্তমানে আর দ্বিতীয়টা নাই ব্লগে! সবকিছুতেই আমরা শর্টকাট আর দু’নম্বরী রাস্তা খুজি।
তাছাড়া এটা এখন ব্লগকে পর্ণোসাইট বানানোর একটা মাধ্যম হিসাবেও ব্যবহৃত হচ্ছে। আজও হামলা হয়েছে (গাজীভাই এর পোষ্টে দেখলাম), কাজেই আশা করা যায় কর্তৃপক্ষের নিদ্রাভঙ্গ না হলে এটা ভবিষ্যতেও হবে এবং নিয়মিতভাবে হতেই থাকবে......হতেই থাকবে!

আর পাচটা লেখাকে যদি নিতেই হয় তাহলে ২টা সর্বাধিক মন্তব্য প্রাপ্ত, ২টা সর্বাধিক লাইকপ্রাপ্ত আর ১টা সর্বাধিক প্রিয়তে নেয়া...........এমন কিছু একটা করা যেতে পারে।

ভাবনা ৫ঃ
নতুন ব্লগারদের মন্তব্য করার এবং লাইক দেয়ার অনুমতি দেয়ার আগে একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অবজার্ভেশানে রাখা। একটা নতুন নিক খুলে সাথে সাথে মন্তব্যে ঝাপিয়ে পরার অনুমতি দেয়ার পরিনতি যে কতোটা ভয়াবহ এটা বোধকরি কাউকে বলতে হবে না এখন। অনেকে হয়তো বলবেন যে, এতে নতুন ব্লগার সৃষ্টি বাধাগ্রস্থ হবে। তাদেরকে বলি, দুষ্ট গরুর চেয়ে শুন্য গোয়াল ভালো। আমি মনে করি এতে বরন্চ সামু’র ইমেজ ভালো হবে এবং প্রকৃত উৎসাহীরা আরো উৎসাহিত হবে।

ভাবনা ৬ঃ
মন্তব্যের নোটিফিকেশান সমস্যা; খুবই পুরাতন একটা সমস্যা কিন্তু ঠিক হওয়ার কোন নাম নেই, নাকি এর কোন দাওয়াই-ই নেই? এটা কার্যকর আন্তঃব্লগার যোগাযোগের একটা বড় বাধা। এটার কারনে অনেক অনাকাংখিত ভুল বোঝাবুঝিও হতে দেখেছি।

ভাবনা ৭ঃ
ব্লগের মান নিয়ন্ত্রণে আপোষহীন হতে হলে আর পর্ণো হামলা থেকে বাচতে হলে ২৪ ঘন্টা মডারেশানের কোন বিকল্প নাই। তবে এর সাথে সামু’র আর্থিক সঙ্গতির একটা যোগসূত্র আছে। এন্ড দ্যাট রিমাইন্ডস মি, সামু’র আয়বৃদ্ধির উপায় বের করার জন্য একটা আলোচনা গ্রুপ করা হয়েছিল ২০১৭ তে। সেই গ্রুপের একজন সদস্য হিসাবে সামু’র আর্থিক ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত একটা প্রস্তাব আমি দিয়েছিলাম। সেই প্রস্তাব দেয়ার পিছনে আমার সামুকে নিয়ে একটা সুদূঢ়প্রসারী চিন্তা-ভাবনাও ছিল। প্রাসঙ্গিক মনে হওয়াতে সেটি এখানে দিলাম।

সন্মানীত ব্লগার সদস্যবৃন্দ,

আজকের বাস্তবতায় এটা পরিস্কার যে, সামুর সামনের দিনগুলোর মসৃন পথচলার জন্য এ্যাডের ভূমিকা অনস্বীকার্য। সবাই এটা নিয়ে কাজ করছি এবং আশা করা যায় এর সুফল আমরা ভবিষ্যতে পাবো। তবে এটাও ভাবতে হবে যে, পরিকল্পনা প্রনয়ন, বাস্তবায়ন এবং সুফল আনয়নে অনেক সময়ের প্রয়োজন।

তবে, আমি একটু ভিন্নভাবে বিষয়টাকে দেখতে চাই। কৌশলগত পরিকল্পনার (Strategic Planning) একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিকে বিবেচনায় রাখা। সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতে সার্ভাইভ করার জন্য একটা ওয়ে আউট প্ল্যান থাকা দরকার। সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি কি হতে পারে? মনে করুন, আবার ২০১৩ সালের মতো বা তার চেয়েও খারাপ পরিস্থিতির উদ্ভব হলো। আর কি হতে পারে? মনে করুন, যারা সম্পূর্ন বা আংশিক ব্যাক্তিগত আয় দিয়ে সামুকে পরিচালনা করছিলেন তারা আর সামুকে চালিয়ে নিতে পারছেন না। এমন পরিস্থিতিতে সামু কি বন্ধ হয়ে যেতে পারে না? উত্তর হচ্ছে পারে; যদি আমাদের পূর্ব প্রস্তুতি না থাকে।

পূর্ব প্রস্তুতি কিভাবে নেয়া যায়?

জানা আপার কথার সূত্র ধরে বলছি, সামুর মাসিক ব্যয় ৫ লক্ষ টাকা, সে হিসাবে বাৎসরিক ব্যয় ৬০ লক্ষ টাকা। সামুর রেজিস্টার্ড ব্লগার আছেন ২ লক্ষ ১৭ হাজার, ধরে নেই ২ লক্ষ। প্রত্যেক ব্লগার যদি বছরে ৫০ টাকা করে দেয় (আমার মনে হয় না এমন কেউ আছে যার পক্ষে বছরে ৫০ টাকা সামুর জন্য ব্যয় করা সম্ভব না) তাহলে সামুর পরিচালনা ব্যয় নিয়ে তো আর চিন্তা করতেই হয় না, উপরন্তু আরও অনেক কাজ করা যায়, যাতে করে সামুর আয় আরও বাড়বে (অনেক আইডিয়া ইতোমধ্যেই এসেছে, আলোচনা করলে আরও আসবে)। আর বিজ্ঞাপনের আয় হবে বোনাস। একটা কথা আমরা সবাই বুঝি, আর্থিক দুশ্চিন্তা না থাকলে ক্রিয়েটিভ কাজ করা অনেক সহজ হয়ে যায়।

বিজ্ঞাপনের আয় বৃদ্ধির যেসব প্রস্তাব এসেছে তার জন্য সামুকে ঢেলে সাজাতে হবে, তার জন্যও অর্থের প্রয়োজন আর সেটা প্রয়োজন হবে বিজ্ঞাপনের আয় বৃদ্ধির আগেই, বিজ্ঞাপনের আয় বৃদ্ধির স্বার্থে।

আরও কিছু চিন্তা মাথায় আছে যা থেকে সামুর ফান্ড রেইজ হবে এবং ব্লগকেও অনেকটা দুষণমুক্ত করা সম্ভব হবে, তবে সেগুলো পরে আসুক, পর্যায়ক্রমে। বরং আমার এই প্রস্তাবনা নিয়ে আলোচনা করা যায় কিনা সে ব্যাপারে সন্মানীত ব্লগার সদস্যদের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।

সবাই ভালো থাকবেন।

ধন্যবাদ।

এ ব্যাপারে জানা আপার বক্তব্য ছিল, শুরু থেকেই এই প্ল্যাটফর্মটি বিনামুল্যে মাতৃভাষা, বাকস্বাধীনতা তথা গণতন্ত্র চর্চার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত। আপার বক্তব্যের প্রতি সন্মান রেখেই বলছি, বর্তমানের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আমার মনে হয় এটা নিয়ে কার্যকর চিন্তা-ভাবনা শুরু করা উচিত আবার, ব্লগ এবং ব্লগারদের টিকিয়ে রাখার জন্য। ব্লগার সাব্সক্রিপশান বা কন্ট্রিবিউশান, কোন ডোনেশান কিংবা মুল্য পরিশোধের কোন দায় না। বরং এটা হবে আমাদের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই এর একটা হাতিয়ার। আর্থিক স্বচ্ছলতা এই লড়াইতে জেতার একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ; এতে আমাদের জয়ী হতে হবে আমাদেরই স্বার্থে।

এ প্রসঙ্গ আবার তোলার আরেকটা কারনও আছে। গত বছরই জাদীদভাই বলেছিলেন যে, সামু এখনও শতভাগ ব্যক্তিগত উদ্যোগেই টিকে রয়েছে। এটা আসলেই দুঃখজনক। ব্যক্তিগত উদ্যোগে কোনকিছুই আজীবন টিকে থাকতে পারে না। এজন্যে কিছু আলোচনাও হয়েছিল, কিন্তু কাজ খুব একটা হয়নি। আর এখন ভিজিটর লক্ষনীয়ভাবে কমে যাওয়াতে বিজ্ঞাপন আয়ও সম্ভবতঃ আরও কমে গিয়েছে। তাহলে আমাদের কি করা উচিত? একজন নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তি-উদ্যোক্তার উপর সব দায় চাপিয়ে হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকা আর একটু পর পর দীর্ঘশ্বাস ফেলে 'হায় সামু, হায় সামু' মাতম করা, নাকি সক্রিয়ভাবে কিছু একটা করা?

ব্লগের বর্তমানের যে ঝিমিয়ে পরা অবস্থা, এর থেকে উত্তোরণের উপায় কি? আর কি কি আমরা করতে পারি?? এই প্রশ্নের উত্তর আর এর সমাধান আমরা, ব্লগাররা চাইলেই করতে পারি। 'একতাই বল' টার্মটাকে শুধু কথার কথা হিসাবে না রেখে চলুন দেখিয়ে দেই সামু’র প্রতিপক্ষকে। একাত্তরে মুক্তিযোদ্ধারা একবার মিলিত শক্তির কার্যকারিতা দেখিয়েছিলেন, আর এবার আমরা এতো ছোট একটা কাজে কেন পারবো না? অবশ্যই পারবো!!

আমার এই ভাবনাগুলো ইতোমধ্যেই অনেকে হয়তো বিভিন্নভাবে বিভিন্ন সময়ে বলেছেন, ব্যক্তিগত সমস্যায় ব্লগে নিয়মিত হতে না পারায় দেখা হয়নি। সেক্ষেত্রে হয়তো বা রিপিটেশান হবে; তবে তা হলেও বৃহত্তর স্বার্থে সেটা দোষণীয় না। প্রস্তাবনা এবং আলোচনার দরজা খোলা থাকাটা সবসময়েই কল্যান বয়ে নিয়ে আসে।

সামু’তে এলে এখন মনটা আসলেই খারাপ হয়ে যায়। কি জমজমাট দিন ছিল একসময়! সংস্কৃতে একটা কথা আছে, ''চক্রবৎ পরিক্রমতেঃ সুখানিচ দুখানিচ'', অর্থাৎ সুখ-দুঃখ চক্রাকারে ঘোরে। কাজেই এই দিন দিন না, আরো দিন আছে। তাই এখন আমাদের ধৈর্য্য পরীক্ষার সময়..........আর সময় নিজেদের ভালোভাবে গুছিয়ে নেয়ার, অবস্থানকে আরো সুসংহত করার। এই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই আমার এই পোষ্টটি মূলতঃ দেয়া।

সবাই ভালো থাকবেন।।

ছবি: গুগলের সৌজন্যে।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩০
৩৩টি মন্তব্য ৩১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পার্বত্য চট্টগ্রাম- মিয়ানমার-মিজোরাম ও মনিপুর রাজ্য মিলে খ্রিস্টান রাষ্ট্র গঠনের চক্রান্ত চলছে?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:০১


মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী লালদুহোমা সেপ্টেম্বর মাসে আমেরিকা ভ্রমণ করেছেন । সেখানে তিনি ইন্ডিয়ানা তে বক্তব্য প্রদান কালে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী chin-kuki-zo দের জন্য আলাদা রাষ্ট্র গঠনে আমেরিকার সাহায্য চেয়েছেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাসান মাহমুদ গর্ত থেকে বের হয়েছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২


যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল হাসান মাহমুদের সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে। আমি ভাবতেও পারি নাই উনি এতো তারাতারি গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। এই লোকের কথা শুনলে আমার গায়ের লোম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দারিদ্রতা দূরীকরণে যাকাতের তাৎপর্য কতটুকু?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮



দরিদ্র দূরীকরণে যাকাতের কোনো ভূমিকা নেই।
যাকাত দিয়ে দারিদ্রতা দূর করা যায় না। যাকাত বহু বছর আগের সিস্টেম। এই সিস্টেম আজকের আধুনিক যুগে কাজ করবে না। বিশ্ব অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্তান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্তান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের বিয়ের খাওয়া

লিখেছেন প্রামানিক, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১৯৬৮ সালের ঘটনা। বর আমার দূর সম্পর্কের ফুফাতো ভাই। নাম মোঃ মোফাত আলী। তার বিয়েটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বাবা ছিলেন সেই বিয়ের মাতব্বর।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×