বিনোদপুর, রাজাপুর, ন’হাটাসহ মাগুরার চারটি ইউনিয়নের ১শ ৫০ কিলোমিটার রাস্তায় লাগানো হয়েছিল ৫০ হাজার গাছের চারা। ১৯৯৫ সালে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচীর অনুদানে বৃক্ষ রোপন করে জাগরণী চক্র ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ। শর্ত ছিল ১৫ বছর পর পূর্ণ বয়স্ক হলে বিক্রি করা হবে গাছগুলো। যার বেশিরভাগ অর্থ খরচ করা হবে এলাকার দুঃস্থ বিধবা নারী এবং রক্ষণাবেক্ষণের সাথে জড়িতদের জন্য। কিন্তু নির্বাচনের পরপরই গাছগুলো কেটে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। স্থানীয় নেতাকর্মী এবং এলাকার কিছু প্রভাবশালীর নেতৃত্বে গাছগুলো কাটা হয়েছে বলে অভিযোগ এলাকাবাসির। নির্যাতনের ভয়ে কেউ মুখ না খোলায় এ অভিযোগের মামলা দায়ের সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে মহম্মদপুর পুলিশ। তবে এক অভিযানে বেশ কিছু কাটা গাছ উদ্ধার করে তারা।
প্রশ্ন হচ্ছে, সরকারী দলের ছত্রছায়ায় অথবা নাম ভাঙিয়ে চুরি-চামারির এই ম্যারাথন রেস কবে বন্ধ হবে??