প্রথম বর্ষের ছাত্র তখন। চিরায়ত বাঙালী তরুনের হাজ়ারো স্বপ্ন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে পথচলা শুরু।সিনিওর ভাইদের দেখতাম রোবট , , ,রোবটিক্স্, , নিয়ে মাতামাতি করতে,স্বপ্ন দেখতে,স্বপ্ন আর বাস্তবতার হিসাব মিলাতে।আজ আমরা এগিয়ে গেছি অনেকদুর।এখন হলের মাঝেও গড়ে উঠেছে গবেষনাগার।অনেক রুমে আজ পাওয়া যায় তাতালের তার নয়ত এলোমেলো ছড়ানো resistance এর সারি।আজ অনেক কেই দেখি নতুন কোনো idea নিয়ে কথা বলতে নয়তো internet এর অলিতে গলিতে উন্নত বিশ্বের সাথে নিজেদের মিলিয়ে নিতে।
আমাদের চিন্তা আজ চুয়েট কে নিয়ে সীমাবদ্ধ থাকে নি আমরা ভাবি বাংলাদেশকে আন্তোর্জাতিক মহলে সুপরিচিত করার কথা।যেখানে বাংলাদেশের প্রোকৌশলীরা হবে দেশপ্রেমিক technology র উদ্ভাবনায় পথপ্রদর্শক ।নিয়ত আমাদের চিন্তা থাকে কিভাবে বাঙালি technology উদ্ভাবন করা যায়।এরকম চিন্তার হাত ধরেই কদিন আগে উদ্ভাবিত হয়েছে এমন এক পদ্ধতির যাতে শুধুমাত্র গাড়ির নাম্বার প্লেট দেখেই বলে দেওয়া যাবে তা valid নাকি invalid।প্রতিনিওত নির্মম বিল্ডিং ধস,গার্মেন্ট্স এ আগুন এর মত দুর্ঘটনা দেখে ক্লান্ত ছাত্ররা বানিয়েছে rescue robot।চলছে ভোটিং মেশিন উন্নতকরন এর কাজ।বাংলাদেশের কারখানার কথা ভেবে তৈরি করা হয়েছে কম খরচে CNC ।কিছুদিন আগে তৈরি করা হয়েছে এমন একটি রোবটের যা একি সাথে দুরনিয়ন্ত্রিত এবং এটি এর মাঝে স্থাপিত ক্যামেরা থেকে ছবিও পাঠাতে পারে।এটি মূ্লত করা হয়েছে শান্তিরক্ষীমিশনে কর্মরত বাঙালী সৈনিকদের কথা মাথায় রেখে।উত্তরাঞ্চলের কৃ্ষকদের কথা মাথায় রেখে তৈ্রি করা হচ্ছে transformer security system যা transformer এর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে সাথে সাথে কৃ্ষককে মোবাইলের মাধ্য্মে জ়ানিয়ে দেবে।
আমরা এগিয়ে যাচ্ছি নিরন্তর।এগিয়ে যাওয়ার পথে অনেক স্যার এর অবদান না বল্লেই নয়।ধন্যবাদ তাজুল স্যার।ধন্যবাদ রেজাউল করিম স্যার।ধন্যবাদ আবহমান বাংলার সকল মেহনতি মানুষদের,এরকম একটা প্রতিষ্ঠানে আমাদের পড়াশোনার খরচ বহন করার জন্য,আমরা তুমাদের ভুলি না,ভুলবও না।