দেশ নির্বাচনের পথে এগিয়ে চলছে ।
বলা যায় ৩০শে নভেম্বর ডেট লাইন হবে কেন ?
নির্বাচন ৭ ই জানুয়ারী সেটাই ডেট লাইন হওয়া উচিৎ ।
সবাই মনে করছে শেষ মহুর্তে একটা সমযোতা হতে ও পারে ।
যেহেতু ২৯ জানুয়ারী পর্যন্ত নির্বাচন করার সুযোগ আছে তাই,সমযোতা হলে নির্বাচন হবেই এবং সময় পাওয়া যাবে ।
ইতিমধ্যে জাতীয় পার্টি ও বি.এন.এম ঘোষনা দিয়েছে তারা ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে
এবং বাংলাদেশে নিবন্ধিত এবং অনিবন্ধিত ইসলামি দল সব মিলিয়ে ৭০টিরও বেশি৷
এর মধ্যে নিবন্ধিত আছে ১১টি ইসলামপন্থি৷৭টি নির্বাচনে আসবে বলে ঘোষনা দিয়েছে ,
বাকী ৪টি দল এখনো চুপ আছে ।
নির্বাচনে যাওয়ার দলগুলো হলো- বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, ইসলামী ঐক্যজোট,
ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামিক ফ্রন্ট, বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশন, জাকের পার্টি ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি৷
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে দলীয় মনোনয়নপত্র বিক্রি শুরু করেছে জাকের পার্টি।
৩০০ আসনেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে মনোনয়ন ফরম বিক্রি করছে দলটি।
আজ আওয়ামী লীগ তাদের ২৯৮ আসন বন্টন ঘোষনা দিয়েছে !
অনেকেই ভাবছিলো এটি শেষ সময়ে হবে, অন্যরা কি পদক্ষেপ বা বি.এন.পি কোন অবস্হানে আসে ।
এখন মনে হচ্ছে দলটি হার্ড লাইনে যাচ্ছে, নিবন্ধিত ৪৪টি দলের মধ্যে ২২ টির বেশী অংশগ্রহন করলে
ধরে নেয়া যায় প্রাথমিক বিজয় আওয়ামী লীগকে উজ্জবীত করবে ।
সবচেয়ে চমক হলো চলমান ৬৯ জন এম.পি তাদের আসনে মনোনয়ন পাননি ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বর্তমান মন্ত্রিসভার তিনজন সদস্যকে দলীয় মনোনয়ন দেয়নি আওয়ামী লীগ।
বাদ পড়া প্রতিমন্ত্রীরা হলেন, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান
এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন।
২০২৪এর নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন পাওয়া নতুন ১০৪ জন প্রার্থীরা হলেন-
পঞ্চগড়-১ নাইমুজ্জামান ভুইয়া, ঠাকুরগাঁও-২ মো.মাজহারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও-৩ মো. ইমদাদুল হক, নীলফামারী-৩ মো. গোলাম মোস্তফা, নীলফামারী-৪ জাকির হোসেন বাবুল, লালমনিরহাট-৩ মো. মতিয়ার রহমান, রংপুর-১ রেজাউল করিম রাজু, রংপুর-৩ তুষার কান্তি মন্ডল, রংপুর-৫ রাশেক রহমান, কুড়িগ্রাম-২ জাফর আলী, কুড়িগ্রাম-৩ সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে, কুড়িগ্রাম-৪ বিপ্লব হাসান, গাইবান্ধা-১ আফরোজা বারী, গাইবান্ধা-৪ আবুল কালাম আজাদ।
বগুড়া-২ তৌহিদুর রহমান মানিক, বগুড়া-৩ সিরাজুল ইসলাম খান, বগুড়া-৪ হেলাল উদ্দিন কবিরাজ, বগুড়া-৫ মজিবর রহমান মজনু, বগুড়া-৭ মো. মোস্তফা আলম, নওগাঁ-৩ সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, নওগাঁ-৪ নাহিদ মোরশেদ, রাজশাহী-২ মোহাম্মদ আলী, রাজশাহী-৩ আসাদুজ্জামান আসাদ, রাজশাহী-৪ আবুল কালাম আজাদ, রাজশাহী-৫ মো. আব্দুল ওয়াদুদ, সিরাজগঞ্জ-২ জান্নাত আরা হেনরী, সিরাজগঞ্জ-৪ শফিকুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ-৬ চয়ন ইসলাম, পাবনা-৪ গালিবুর রহমান শরীফ, মেহেরপুর-২ আবু সালেহ মোহাম্মদ নাজমুল হক, ঝিনাইদহ-৩ সালাউদ্দিন মিরাজী।
যশোর-২ তৌহিদুজ্জামান, যশোর-৪ এনামুল হক বাবু, মাগুরা-১ সাকিব আল হাসান, বাগেরহাট-৪ বদিউজ্জামাল সোহাগ, খুলনা-১ ননি গোপাল মন্ডল, খুলনা-৩ এসএম কামাল হোসেন, খুলনা-৬ মো. রশীদুজ্জামান, সাতক্ষীরা-১ ফিরোজ আহমেদ স্বপন, সাতক্ষীরা-২ মো. আসাদুজ্জামান বাবু, সাতক্ষীরা-৪ এসএম আতাউল হক, বরগুনা-২ সুলতানা নাদিরা, বরিশাল-২ তালুকার মোহাম্মদ ইউনুস, বরিশাল-৩ খালেদ হোসাইন, বরিশাল-৪ ড. শাম্মী আহমদ, বরিশাল-৬ আব্দুল হাফিজ মল্লিক, পিরোজপুর-২ কানাই লাল বিশ্বাস, পিরোজপুর-৩ মো. আশরাফুর রহমান।
টাঙ্গাইল-৩ কামরুল হাসান খান, টাঙ্গাইল-৪ মো.মাজহারুল ইসলাম তালুকদার, টাঙ্গাইল-৫ মো. মামুনুর রশিদ, টাঙ্গাইল-৮ অনুপম শাহজাহান জয়, জামালপুর-১ নুর মোহাম্মদ, জামালপুর-৪ মাহবুবুর রহমান, জামালপুর-৫ আবুল কালাম আজাদ, শেরপুর-৩ শহিদুল ইসলাম, ময়মনসিংহ-৩ নিলুফা আনজুম, ময়মনসিংহ-৪ মোহাম্মদ মোহিত উর রহমান, ময়মনসিংহ-৫ আব্দুল হাই আকন্দ, ময়মনসিংহ-৮ আব্দুস সাত্তার, ময়মনসিংহ-৯ আব্দুস সালাম, নেত্রকোণা-১ মোস্তাক আহমেদ রুহী, নেত্রকোণা-৫ আহমদ হোসেন, কিশোরগঞ্জ-২ আব্দুর কাহার আকন্দ, কিশোরগঞ্জ-৩ মো. নাসিরুল ইসলাম খান, মানিকগঞ্জ-১ মো. আব্দুস সালাম, মুন্সীগঞ্জ-১ মহিউদ্দিন আহমেদ।
ঢাকা-৪ সানজিদা খানম, ঢাকা-৫ হারুনুর রশিদ মুন্না, ঢাকা-৬ সাঈদ খোকন, ঢাকা-৭ সোলাইমান সেলিম, ঢাকা-৮ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা-১০ ফেরদৌস আহমেদ, ঢাকা-১১ মো. ওয়াকিল উদ্দিন, ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা-১৪ মাইনুল হোসেন খান নিখিল, গাজীপুর-৩ রুমানা আলী, নরসিংদী-৩ ফজলে রাব্বী খান, নারায়ণগঞ্জ-৩ আব্দুল্লাহ আল কায়দার, ফরিদপুর-১ আব্দুর রহমান, ফরিদপুর-৩ শামীম হক, সুনামগঞ্জ-১ রনজিত চন্দ্র সরকার, সুনামগঞ্জ-২ চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, সুনামগঞ্জ-৪ মো. সাদিক, সিলেট-২ শফিকুর রহমান চৌধুরী, সিলেট-৫ মাসুক উদ্দিন আহমেদ।
মৌলভীবাজার-২ শফিউল আলম চৌধুরী, মৌলভীবাজার-৩ মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান, হবিগঞ্জ-১ ডা. মো. মুশফিক হোসেন চৌধুরী, হবিগঞ্জ-২ ময়েজ উদ্দিন শরিফ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ ফয়জুর রহমান, কুমিল্লা-১ ইঞ্জি. আব্দুস সবুর, কুমিল্লা-৮ আবু জাফর মো. শফিউদ্দিন, চাঁদপুর-১ ড. সেলিম মাহমুদ, চাঁদপুর-২ মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ফেনী-১ আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, ফেনী-৩ আবুল বাশার, নোয়াখালী-৬ মোহাম্মদ আলী, লক্ষ্মীপুর-৪ ফরিদুন্নাহার লাইলী, চট্টগ্রাম-১ মাহবুব উর রহমান, চট্টগ্রাম-২ খাদিজাতুল আনোয়ার, চট্টগ্রাম-৪ এসএম আল মামুন, চট্টগ্রাম-৫ মো. আব্দুস সালাম, চট্টগ্রাম-১২ মোতাহেরুল ইসলাম, কক্সবাজার-১ সালাউদ্দিন আহমেদ।
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে ক্রীড়াঙ্গন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন যারা-
১. মাশরাফি বিন মুর্তজা, নড়াইল-২ আসন। জাতীয় দলের সাবেক এই অধিনায়ক দ্বিতীয়বার সংসদ সদস্য প্রার্থী ।
২. সাকিব আল হাসান, মাগুরা-২ আসন। বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার এই প্রথম সংসদ সদস্য প্রার্থী হলেন।
৩. নাজমুল হাসান পাপন, কিশোরগঞ্জ-৬ আসন। বিসিবি সভাপতি এনিয়ে চতুর্থবার সংসদ সদস্য প্রার্থী।
৪. আ হ ম মুস্তফা কামাল, কুমিল্লা-১০ আসন। বিসিবি সাবেক এই সভাপতি পঞ্চমবার সংসদ সদস্য প্রার্থী।
৫. সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা-৯ আসন। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাবেক এই সভাপতি ফের সংসদ সদস্য প্রার্থী।
৬. জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর ২ আসন। আওয়ামী লীগের এই ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী চতুর্থবার সংসদ সদস্য প্রার্থী।
৭. শ্রী বীরেন শিকদার, মাগুরা-২ আসন। আওয়ামী লীগের সাবেক এই ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ফের সংসদ সদস্য প্রার্থী।
৮. আব্দুস সালাম মুর্শেদী, খুলনা ৪ আসন। জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার দ্বিতীয়বার সংসদ সদস্য প্রার্থী।
৯. কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর-৩ আসন। বাফুফে সিনিয়র সহসভাপতি ফের সংসদ সদস্য প্রার্থী।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন পেয়েছেন ১২ চিকিৎসক।
মনোনয়ন পাওয়া চিকিৎসকরা হলেন সাতক্ষীরা-৩ আসন থেকে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা. আ ফ ম রুহুল হক, কুমিল্লা-৭ আসনে বিএসএমএমইউর সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, হবিগঞ্জ-১ আসনে স্থানীয় বিএমএ ও স্বাচিপ সভাপতি ডা. মো. মুশফিক হুসেন চৌধুরী, টাঙ্গাইল-৩ আসনে বিএসএমএমইউর সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল হাসান খান, চাঁদপুর-৩ আসনে শিক্ষামন্ত্রী ডা.দীপু মনি, বগুড়া-৭ আসনে ডা. মোস্তফা আলম নান্নু, মেহেরপুর-২ আসনে ডা. আবু সালেহ মোহাম্মদ নাজমুল হক, নাটোর-২ আসনে ডা. শফিকুল ইসলাম শিমুল, যশোর-২ আসনে ডা. মো. তৌহিদুজ্জামান তুহিন, কিশোরগঞ্জ-১ আসনে ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুল আজিজ ও ঢাকা-১৯ আসনে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান।
আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়া ২২ জন নারী প্রার্থী হলেন-
রংপুর-৬ শিরীন শারমিন চৌধুরী
গাইবান্ধা-১ আফরুজা বারী
গাইবান্ধা-২ মাহবুব আরা বেগম গিনি
গাইবান্ধা-৩ উম্মে কুলসুম স্মৃতি
বগুড়া-১ সাহাদারা মান্নান
বাগেরহাট-৩ হাবিবুন নাহার
সিরাজগঞ্জ-২ মোছা. জান্নাত আরা হেনরী
বরগুনা-২ সুলতানা নাদিরা
শেরপুর-২ মতিয়া চৌধুরী
ময়মনসিংহ-৩ নিলুফার আনজুম
কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দা জাকিয়া নূর
মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম
ঢাকা-৪ সানজিদা খানম
গাজীপুর-৩ রুমানা আলী
গাজীপুর-৪ সিমিন হোসেন (রিমি)
গাজীপুর-৫ মেহের আফরোজ
গোপালগঞ্জ-৩ শেখ হাসিনা
কুমিল্লা-২ সেলিমা আহ্মাদ
চাঁদপুর-৩ ডা. দীপু মনি
চট্টগ্রাম-২ খাদিজাতুল আনোয়ার
লক্ষ্মীপুর- ৪ ফরিদুন্নাহার লাইলী
কক্সবাজার-৪ শাহীন আক্তার
এবারের দ্বাদশতম নির্বাচনে ২০ জন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নৌকার প্রার্থী হলেন :
তারা হলেন- ঠাকুরগাঁও ১: রমেশ চন্দ্র সেন; দিনাজপুর ১: মনোরঞ্জন শীল গোপাল; রংপুর ৩: তুষারকান্তি মণ্ডল; কুড়িগ্রাম ৩: সৌমেন্দ্র প্রসাদ পাণ্ডে; নওগাঁ ১: সাধন চন্দ্র মজুমদার; নওগাঁ ৩: সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্ত্তী; যশোর ৫: স্বপন ভট্টাচার্য্য; মাগুরা ২: শ্রী বীরেন শিকদার; খুলনা ১: ননী গোপাল মণ্ডল; খুলনা ৫: নারায়ণ চন্দ্র চন্দ; বরগুনা ১: ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু; পিরোজপুর ২: কানাই লাল বিশ্বাস; ময়মনসিংহ ১: জুয়েল আরেং; নেত্রকোনা ৩: অসীম কুমার উকিল; মুন্সীগঞ্জ ৩: মৃণাল কান্তি দাস; সুনামগঞ্জ ১: রনজিত চন্দ্র সরকার; কুমিল্লা ৭: প্রাণ গোপাল দত্ত; খাগড়াছড়ি: কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা; রাঙ্গামাটি: দীপংকর তালুকদার; বান্দরবান: বীর বাহাদুর উ শৈ সিং।
নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটগতভাবে ভোট করার কথা জানিয়ে বিগত ১৮শে নভেম্বর নির্বাচন কমিশনকে
চিঠি দেয় ছয়টি দল। তাদের মধ্যে ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলও (জাসদ) রয়েছে। অথচ তাদের কোন আসন
রাখা হয় নাই ।বিগত সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২৫৮টি আসন নিয়ে বাকী গুলি জোটকে দিয়েছিলো ।
বিএনপি না আসায় সম্ভবত আওয়ামী লীগ তাদের নির্বাচনী কৌশল পরির্বতন করেছে ।
বিভিন্ন আলোচনায় উঠে এসেছে যে , বিএনপির ব্যর্থতা : বিগত ২৮ শে অক্টোবর কার্যকলাপ ।
*জাজদের বাসায় হামলা করে ম্যাসাকার করা
* পুলিশকে পিটিয়ে মারা
*সাংবাদিক পেটানো
* পুলিশ হাসপাতাল আগুন দেয়া
এছাড়াও নবগঠিত নির্বাচন কমিশনকে প্রথম থেকে অবজ্ঞা করা , ফলে, প্রশাসন ও নির্বাহী সকল ক্ষেত্রে
তাদের সাপোর্ট বা সহানুভুতি শুন্যর কোঠায় ।
এত্ত কিছু হয়ে গেল , কিন্ত হাঁস কোথায় উড়ে গেল ! এখনো অনেকে আশাবাদী ।
দেশ কোন পথে চলছে আপনার পর্যবেক্ষণ কি বলে ???
https://www.somewhereinblog.net/blog/swapnersankhachill/30355382
আগের লিংক দেখতে পারেন ।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭