somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ক্ষমা করবেন আরেফিন সিদ্দিক স্যার..

১৪ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আরেফিন সিদ্দিক স্যারের লাশটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে দিচ্ছে না। ক্যাম্পাসের সাথেই সংযুক্ত হাসপাতালের সামনে অ্যাম্বুলেন্সে লাশ রাখা। শহীদ মিনারেও শেষ শ্রদ্ধা জানাতে দেবে না, ঢাবির কেন্দ্রীয় মসজিদে হবে না নামাজ!
... এই খবরগুলো শুনে দূরে বসে বসে লজ্জায় মরে যাচ্ছি। কিছু করতে পারছি না, কাছে গিয়ে শেষ শ্রদ্ধাটা জানাতে পারছি না ভেবে খুব খারাপ লাগছে।

কেন খারাপ লাগছে? আরেফিন সিদ্দিক স্যার তো আমার আত্মীয় নন, পরিবারের কেউ নন, এমনকি সরাসরি শিক্ষকও নন! তাহলে? খারাপ লাগছে, কারণ তিনি ছিলেন একজন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী আদর্শবান সজ্জন মানুষ, একজন আপাদমস্তক জেন্টেলম্যান, একজন শিক্ষার্থীদের জন্য নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক। সব মতের সব রকমের মানুষের জন্য তাঁর দ্বার থাকতো উন্মুক্ত। তিনি ক্যাম্পসকে মৌলবাদমুক্ত রাখতে পেরেছিলেন। আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমি স্যারের উপদেশ নিয়েছিলাম।

ঢাবিতে ভর্তি হয়েই স্যারকে ভিসি হিসেবে পাই। বিশেষত থার্ড ইয়ার থেকেই প্রথম আলোর সাংবাদিক হিসেবে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন নিউজ/ফিচারে স্যারের সাথে যোগাযোগ হয়। বিশেষ করে স্বপ্ন নিয়েতে ৪৮ তম সমাবর্তনের নিউজটি প্রকাশিত হওয়ার পর স্যারের সাথে দেখা হলে মুচকি হেসে বলেছিলেন, "লেখালেখি করেন জানতাম, কিন্তু আপনি যে মডেলিংও করেন, তা তো জানতাম না!" সেবার আমি আর মারুফা একসাথে সমাবর্তন নিয়েছিলাম গ্রাজুয়েট হিসেবে, সমাবর্তনের রিপোর্ট লিখেছিলাম এবং ছবিতেও ব্ল্যাক গাউন-ব্ল্যাক হ্যাটে আমরা ছিলাম।

স্যারকে এস,এম,এস দিলে তিনি রেসপন্স করতেন, ফোন করলেই রিসিভ করতেন। তাঁর অফিস ছিলো সবার জন্যই উন্মুক্ত, তবে সাংবাদিকদের জন্য একটু বেশিই উন্মুক্ত। কারণ তিনি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক, সাবেক চেয়ারম্যান ও একাধিকবারের শিক্ষক সমিতির সভাপতি। স্যারকে কখনও ফরমাল কোট-প্যান্ট ছাড়া দেখিনি। প্রচন্ড রেগে কাউকে ধমকাতে দেখিনি, অট্টহাসিতে ফেটে পড়তেও দেখিনি। খুবই ঠাণ্ডা মাথার মানুষ ছিলেন তিনি। আমি এত এত অভিযোগ নিয়ে যেতাম, স্যার বসিয়ে মনোযোগ দিয়ে সব শুনতেন, কখনও বিরক্ত হতেন না, উত্তেজিত হয়ে ধমকও দিতেন না। বরং স্যার আমার লেখার খুব প্রশংসা করতেন এবং বারবার 'তুমি' করে ডাকার অনুরোধ করলেও আমাকে তিনি 'আপনি' বলে সম্বোধন করতেন। আমিও আমার জুনিয়রদের 'আপনি' বলে সম্বোধন করি।

স্যারের আমলে ভার্সিটিতে সেশন জট অনেকটাই কমে এসেছিলো। ক্যাম্পস ছিলো স্থিতিশীল। তবে অসময়ে বাবাকে হারিয়ে অসহায় আমাকে সিটের জন্য ছাত্র রাজনীতি করতে হলে আমি নানাভাবে নির্যাতিত হই। এমনকি উৎপল সাহার গ্রুপ থেকে আমাকে হলছাড়া করা হয়। এর ছয় মাস পরেই অসম্ভবকে সম্ভব করে আমি আবার হলে ফিরি উৎপল সাহার গ্রুপের দখলে রাখা সিটেই, নন-পলিটিক্যাল হয়ে। এরপর নতুন বিল্ডিংয়ে সিট পেয়ে উঠে যাই। এর পিছে আরেফিন স্যার ও জগন্নাথ হলের প্রভোস্ট অজয় দাস স্যারের ভূমিকা ছিলো। তাঁদের আমলেই হলছাড়া, আবার সেই আমলেই হলে ফিরি। আমি কাউকে তেল মারতে পারি না, পায়ে ধরতে পারি না। আমি আমার ন্যায্য অধিকার আদায় করেই হলে উঠেছিলাম। তারপরেও, স্যারদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ, কারণ তাঁরা আমার ন্যায্য দাবি মেনে নিয়েছিলেন।


আরেফিন স্যার আমার আরেকটা উপকার করেন গণিত বিভাগের একটি পরীক্ষায় ও অনার্সের রেজাল্ট সমন্বয়ে। আমার ফিজিক্স ডিপার্টমেন্ট আমাকে ইচ্ছা করে খারাপ মার্ক দিতো। আমার মতাদর্শের শিক্ষকের অভাব যেমন ছিলো, তেমন আমি প্রতিবাদীও ছিলাম। অনার্সের মার্ক সঠিকভাবে সমন্বয় না করেই মিজান স্যার কানাডা গিয়ে প্রায় ৪ মাস বসে থাকেন। ইশতিয়াক স্যার ফ্র‍্যাকশন মার্ক ০.৫ দেননি বিধায়ও পিছিয়ে পড়ি। ০.৫ পেলে আমার ল্যাবে এ প্লাস আসতো। কিন্তু স্যার দেননি। ৮ ক্রেডিটের কোর্সে এটা আমার সিজিপিএ অনেকটাই এগিয়ে দিতো। কিন্তু স্যার শত্রুতা করে আমাকে বঞ্চিত করেন। তাই আমাকে সাপ্লিমেন্টারী দিতে হয় একটি। সোহেল রানা স্যার কোনো পার্শিয়াল মার্ক না দিয়ে একচাপা ফেইল করিয়েছিলেন ম্যাথের মাইনর ODE কোর্সে। সেটা আমাকে আবার দিতে হয়। কিন্তু ফিজিক্স ১ মাস আটকে রেখে আমাকে অনুমতি দেয়। এরপর ম্যাথে গিয়ে পাই চেয়ারম্যান অমূল্য স্যারকে। স্যার দ্রুততার সাথে আমাকে অনুমতি দেন। কিন্তু রেজিস্টার বিল্ডিংয়ের 'নবাব'রা তালবাহানা করছিলো। আমি যথারীতি গিয়ে এলাকা গরম করে ফেললাম। তা জানতে পেরে আরেফিন স্যার আমাকে ফোন করলেন। স্যারের রুমে লিখিত অভিযোগ নিয়ে গেলাম। এরপর চূড়ান্ত অনুমতি পেয়ে গেলাম এবং পরীক্ষা দিয়ে ৭৫ মার্কে ৭৩ পেলাম এবং প্রথম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হলাম। মাত্র ২ দিনে রেজিস্টার বিল্ডিংয়ের এই অনুমতির কাজটি ইতিহাসে আর কেউ করতে পেরেছে বলে আমার জানা নেই। যদিও ততদিনে থিসিস গ্রুপে জয়েন করার সুযোগ আর ছিলো না। তাই শামীমা ম্যাম বা কামরুল হাসান মামুন স্যারদের অধীনে থিসিস করা হয়নি।

আরেফিন সিদ্দিক স্যারের কাছে আরেকবার গিয়েছিলাম আমার জীবনের প্রথম বিসিএসের ভাইভার আগের রাতে। নাহ, সুপারিশের জন্য না। আমাকে দিয়ে এসব হয় না, আমি তা কখনই করিনি। এমনকি আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা হলেও আমি কোটায় আবেদন করিনি। আমি গিয়েছিলাম স্যারের উপদেশ নিতে। সাংবাদিকতা ছেড়ে বিসিএসে যাওয়া আমার জন্য ঠিক হবে কিনা এ বিষয়ে আমি দোটানায় ছিলাম। কেননা ঐ সময়ে দেশের সর্বোচ্চ পঠিত পত্রিকায় অনেক কষ্টে অর্জিত স্থান ছেড়ে ঢাকার প্রাণকেন্দ্র ছেড়ে যাওয়াটা আমার জন্য অভাবনীয় ব্যাপার ছিলো। সাংবাদিকতার ভূত সাওয়ার ছিলো আমার মাথায়। যার কারণে নটরডেম কলেজের শিক্ষক হিসেবে যোগদানের প্রস্তাবও বিনয়ের সাথে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম।

তো, নির্ধারিত সময়ে রাত আনুমানিক ১১টায় ভিসি স্যারের বাংলোর গেটে যেতেই কর্মচারী হেসে দরজা খুলে দিলো। বললো, স্যার নাকি ভেতরে অপেক্ষায় আছেন। ভেতরে ঢুকে ওয়েটিং রুমে বসলাম, দেখলাম আর কেউ অপেক্ষায় নেই। ভেতর থেকে ডাক আসলে ভেতরে গেলাম। স্যার চা দিতে বললেন এবং বসতে বললেন। আমি লাল চা খেতে খেতে স্যারের কাছে উপদেশ চাইলাম, বললাম, "স্যার, আমার ভার্সিটির ভিসি হিসেবে আপনি আমার অভিভাবক। আমার বাবা নেই। তাই আপনার কাছেই এলাম। আমার কি সাংবাদিকতা ছেড়ে বিসিএসে যাওয়া উচিত? পড়ালেখা করতে পারিনি, কিন্তু ভাইভা পর্যন্ত পৌঁছে গেছি। আগামীকাল ভাইভা। ফরমাল ড্রেস একটু আগেই হাতে পেলাম। কাগজপত্র সত্যায়ন বাকি, হলে ফিরে করবো। আপনি আমাকে বলে দেন স্যার প্রস্তুতি ছাড়া কি আমার ভাইভায় যাওয়া উচিত? আর তাছাড়া আমার এই অবস্থানটা ছাড়া ঠিক হবে কিনা.."

স্যার স্বভাবসুলভ ঠাণ্ডা মেজাজেই মুচকি হেসে বললেন, "আপনি কী করবেন সেটা একান্তই আপনার সিদ্ধান্ত। তবে আমি আপনার অনেক লেখা পড়েছি। আমার মনে হয়েছে আপনার লেখার হাত খুবই ভালো। আপনি সাংবাদিকতায় তো ভালো করছেনই, এত অল্প বয়সেই এত বড় জায়গায় ভালো কাজ করছেন, এটা আপনার থাকবে। আর যেহেতু ভাইভা পর্যন্ত চলেই গেছেন, আমার মনে হয় ভাইভা দেওয়াটাই সমীচীন হবে। বিসিএস একটা আলাদা সার্ভিস, সাংবাদিকতা আলাদা জগৎ। এখানে তো আছেনই, ওখানেও আপনি গেলে ভালো করবেন বলে আমার বিশ্বাস। তাছাড়া ওখানে গিয়েও আপনি লিখতে পারবেন। একটা নিশ্চিত জীবন পাবেন"।

স্যারের মুখে এই কথা শুনে বুকটা আনন্দে ভরে উঠলো। ঢাবির অন্যতম সফল একজন ভিসি, সাংবাদিকতার একজন লিভিং লিজেন্ড (এই প্রশংসাগুলো কখনই তাঁর সামনে করা হয়নি, বরং ক্যাম্পাসের নানা অসঙ্গতি নিয়ে খিব জ্বালাতাম স্যারকে) আমার প্রশংসা করছেন ভাবতেই টেনশন অর্ধেক কমে গেলো। মনে হলো, ভাইভা দিতে যাব। হলে হবে, নাহলে নাই। স্যার তো বলেই দিলেন আমি এখন যেখানে আছি, সেখানেও ভালো করছি! বাবার একটা কবিতার বই স্যারকে উপহার দিয়ে এরপর ১২টার দিকে আমি হলে চলে আসি। সারারাত একটুও ঘুম হয়নি। টেনশন হয়েছে, কিন্তু আর কাউকে বলি নাই ভাইভার কথা। নিজের মেধা, যোগ্যতা ও স্রষ্টার উপর বিশ্বাস রেখে ভাইভা দেই। ৪০ মিনিট ভাইভা দিয়ে সাদিক স্যারের বোর্ড থেকে শিক্ষা ক্যাডারে সুপারিশ পাই।


এরপর থেকেই আমাকে ঢাকার বাইরে থাকতে হচ্ছে গত ৮ বছর ধরে। অনেকদিন ভেবেছি ঢাকায় গিয়ে স্যারের সাথে দেখা করি। কিন্তু এত অশান্তিতে থাকি যে তা আর করা হয়ে ওঠেনি। ঢাকায় না থাকলে যা হয় আরকি! আজ স্যারের প্রয়াণের খবর শুনে অনুশোচনা হচ্ছে। স্যারের উৎসাহেই ভাইভা দিয়ে চাকরি পেলাম, ক্যাডার অফিসার হলাম, অথচ স্যারকে একবার মিষ্টি খাওয়াতে পারলাম না!

স্যার, আমাকে ক্ষমা করে দিয়েন। ক্যাম্পাসের নানা খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে স্বভাবসুলভ কারণেই অনেক জ্বালিয়েছি আপনাকে। সরাসরি ছাত্র না হয়েও অভিভাবক ভেবে গিয়ে বিরক্ত করেছি। অনিচ্ছায় ক্যাম্পাস ছাড়ার পর আর দেখা করিনি, একবার ফোনও করিনি। আজ আপনার শেষযাত্রায় সামিল হতে পারলাম না। নিরাপত্তাহীনতায় আত্মগোপনে থেকেই দূর থেকে চোখের জলে আপনাকে বিদায় দিতে হচ্ছে। শুনতে পাচ্ছি আপনার মৃত্যুর কারণ নিয়েও রয়েছে ধোঁয়াশা। আপনার সাথে কোনো অন্যায় হয়ে থাকলে মহান স্রষ্টার কাছে তার বিচার আমি চাইছি এবং আপনার বিদেহী আত্মার চিরশান্তি কামনা করছি।

আপনার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি। জয় বাংলা। দেব দুলাল গুহ।

সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৪:৩৭
১১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

২০০৮- ২০২৪, হাসিনা ভারতের জনম জনমের ঋণের কিছুটা শোধ করেছেন মাত্র

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১০

২০০৮- ২০২৪, হাসিনা ভারতের জনম জনমের ঋণের কিছুটা শোধ করেছেন মাত্র

এআই দ্বারা তৈরিকৃত রাজনৈতিক কার্টুন—যেখানে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের অসাম্যতা ও রাজনৈতিক নির্ভরতার প্রতীকী উপস্থাপন করা হয়েছে।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিক্ষকদের দ্বৈত চরিত্র এবং বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার বেহাল দশা!

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:১৬


বাংলাদেশে শিক্ষার মান নিয়ে সবার মুখে নানা রকম কথা শোনা যায় । কেউ কেউ বলছেন দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নতি হচ্ছে , কেউ বলে দিন দিন তা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। এপিআই প্ল্যান্ট

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:১৮




ওষুধে দুটো উপাদান থাকে। ওষুধের যে রাসায়নিক উপাদানটি মূলত রোগ সাড়ানোর কাজ করে, সেটিকে বলে এপিআই। দ্বিতীয় উপাদানটিকে সহকারি উপাদান বলে, যেমন— স্টার্চ, রং বা ফ্লেভার।

এপিআইয়ের... ...বাকিটুকু পড়ুন

পাকিস্তান আর চালাক হলো না!

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৩৬


ওরা আগেও বলদ ছিলো, এখনও আছে। এই বক্তব্যর পর ভারত এখন আরও জোর গলায় বলবে যে কাশ্মীরের সাম্প্রতিক হামলা পাকিস্তানের ইন্ধনেই হয়েছে এবং ফুল ফোর্স নিয়ে স্ট্রাইকে গিয়ে কাশ্মীরকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ বাঁধলে বাংলাদেশের কি করণীয় ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:১৬


কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার উত্তেজনা বাংলাদেশের নাগরিকদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। বাংলাদেশের অধিকাংশ নাগরিক মুসলিম হওয়ায় এবং ভারত বিদ্বেষী(যৌক্তিক কারণ আছে) হওয়ায় এই ঘটনাকে সাম্প্রতিক সময়ে ভারতে মুসলিমদের উপর নির্যাতন থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×