somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি আষাঢ়ে গল্প!

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


সাল ২০২৩ মে মাস নির্বাচনের মাত্র ৭ মাস বাকী আছে। শেখ হাসিনা ভীষন চিন্তিত, আমেরিকা ও তার মিত্রদেশ বেশ ক্ষেপে আছে তার উপরে, রাশিয়া নিজের ঘর সামলানোতে ব্যস্ত - চীনের উপরে ভরসা রাখা যায় না, ওরা কি ভাবে আর করে বোঝা মুশকিল! শুধু পক্ষে আছে প্রতিবেশী ভারত। ওরা সর্বশক্তি দিয়ে তাকে ক্ষমতায় আনার ব্যাপারে বদ্ধপরিকর কিন্তু দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ায় মোড়লগিরি করতে হলে আমেরিকার কথা শুনতে হবে। এর আগে তাদের ভুং-ভাং দিয়ে বোঝানো গেলেও এবার কোনভাবেই বাইডেন প্রশাসন বশে আসছে না।
পিটার হাস খুব লাফাচ্ছে। তার মাঙ্কি মাঙ্কি মুখায়বে হাসি হাসি মুখ দেখে হাসিনা-রেহানার গা পিত্তি জ্বলে যায়! মার্কিন প্রশাসন ওদিকে আবার নতুন ভিসানীতি ঘোষনা করেছে। নিজেরা মাইনক্যা চিপায় পড়ে কাদের শুধু হুমকি দিয়ে যাচ্ছে 'খেলা হবে' 'খেলা হবে' বলে।

একদিন ‘র’ এর তৎকালীন চিফ ও বাংলাদেশে দায়িত্ব পালন করা দু’জন সাবেক হাই কমিশনারের সঙ্গে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা দীর্ঘ বৈঠক করেন। মূলত ওই বৈঠকেই যুক্তরাষ্ট্রকে বশে করার পরিকল্পনা ঠিক করা হয়- স্থান মালদ্বীপের রাজধানী মালি। এই পরিকল্পনাতেও ‘র’ সফল হয়েছে। কিন্তু এখানে সম্ভবত বড় একটা ছাড় দিয়েছিল ভারত- যেটা অপ্রকাশ্য রয়ে গেছে, যার বিনিময়ে হাসু আপাকে তাদের 'বচন' দিতে হল নির্বাচনের পরেই প্রথম দফার ভ্রমনে দিল্লী গিয়ে 'যেমন খুশী তেমন করা' একপাক্ষিক দলিয়ে সই সাবুদ দিয়ে আসতে হবে।

নি
জেরাই নিজেদের ডামি দাঁড়িয়ে কিলাকিলি গুতাগুতি করে বহিস্কার বহিস্কার খেলা খেলে, লক্ষ কোটি টাকার মচ্ছব করে শুয়োরাণী আর দুয়ো রাণী ফের ক্ষমতার মসনদে বসলেন।
দু'দিন বাদেই দিল্লী থেকে এত্তেলা আসল, 'মোদী সাব আপকি দোনো বেহেনোকি ইয়াদ করতে করতে হিচকি উঠিয়ে ফেলেছেন।
হাসু আফা মহা হুঙ্কার দিয়ে গেলেন এবার 'তিস্তার পানি' নিয়েই আসবেন।
তিনি দিল্লী সফরে গিয়ে ‘র’ এর সাহায্যের প্রতিদান স্বরুপ ভারতের সঙ্গে তিনটি চুক্তি করলেন। ওরা কোন চুক্তির শর্ত পড়তে দেয় না; শুধু পাতা উল্টায় আর কয়, ম্যাডাম জী, এই এইখানে সই করুনতো দেখি।
কি হল সেই চুক্তিতে;
মংলা বন্দরের নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা ভারতকে দেয়া হল। বাকী দুটো হচ্ছে বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে আসাম ও ত্রিপুরায় রেল চলাচলের করিডোর ও তিস্তা নদী প্রকল্প।

বাংলাদেশের আমলাদের একটি সূত্র বলছে, রেল করিডোর চুক্তি সংক্রান্ত ফাইলটি দিল্লির বাংলাদেশী হাইকমিশন বা রেল মন্ত্রনালয়ে নেই। এই ফাইলটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আছে। কারণ চুক্তির একটি ধারায় বলা হয়েছে, ‘চলন্ত রেলে ভারত কি পরিবহন করবে তা বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ দেখতে ও জানতে পারবে না। তবে ভারতীয় রেল বাংলাদেশ ভূখন্ডে কোন নিরাপত্তাজনিত সংকটে পড়লে বাংলাদেশ নিরাপত্তা বাহিনীকে সহযোগিতা করবে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী।’ মানে বাংলাদেশে ভারতের সৈন্য প্রবেশ করতে পারবে তাদের রেলকে নিরাপত্তা দেয়ার কথা বলে। অনেকেই মনে করছেন এই চুক্তি করে ভারত মূলত বাংলাদেশে সৈন্য পাঠানোর এক ধরনের বন্দোবস্তু করে রাখলো।
ভারত চীনের তিস্তা মহাপরিকল্পনায় রূপরেখা ওদের হটিয়ে নিজেরাই করতে চাইল; ভারত বলেছে ওই চীন ফিন দরকার নেই তোমরা কিছু টাকা দেও আমরা কিছু লোন দেই তারপরে এমন মহাপরিকল্পনা করব দেখবা, বাংলাদেশের মানুষ বর্ষা মওসুমেও একফোঁটা পানি চোখে দেখবে না।
আর তিস্তার পানি চুক্তি; হেঃ হেঃ মংলা ও রেল করিডোর চুক্তি শেষ পর্যন্ত হলেও তিস্তা প্রকল্প থেমে যায় বাংলাদেশের কিছু আামলার উদ্দেশ্য প্রনোদিত কালক্ষেপনের কারণে। চুক্তির খসড়া প্রস্তুত হয়নি বলে কৌশলে চুক্তির বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে। (মজা হি মজা)
***
মাগার চীন বেজায় গোস্যা করল। এই তিনটি চুক্তির বিষয় ফাঁস হওয়ার পর চীন শেখ হাসিনার উপর নাখোশ হয়। চীনের ধারণা বাংলাদেশের রেল কড়িডোর দিয়েই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে চীনকে ঠেকাতে সামরিক সরঞ্জাম পরিবহন করা হবে। এ কারণেই শেখ হাসিনা চীন সফর গিয়ে প্রত্যাশিত সফলতা পাননি। চীনের পক্ষ থেকে এরকম শীতল আচরণই করা হয়েছে।
ইকোনমিক টাইমস এর রিপোর্ট অনুযায়ী, হাসিনা সম্ভবত প্রতিশ্রুত অর্থনৈতিক সহায়তা কম পাওয়া ও “উপযুক্ত প্রোটোকল” না দেওয়ার কারণে “বিক্ষুব্ধ” হতে পারেন।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী চীনের সফরের আগে, চীন ঢাকা শহরের জন্য ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল কিন্তু হাসিনার সফরের সময় মাত্র ১০০ মিলিয়ন ডলারের প্যাকেজ ঘোষণা করেছে।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘ আলোচনা প্রত্যাশা করছিলেন কিন্তু কেবল একটি সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ পেয়েছেন।
এছাড়া, চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী ওয়াং ই হাসিনার বেইজিং সফরের সময় তাকে সাক্ষাৎও দেননি। রাষ্ট্র-চালিত চীনা মিডিয়া, যা কোনো সফরকারী নেতাকে ব্যাপকভাবে প্রচার করে, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রতি তারা তেমন কোন নজর দেয়নি।
এ বিষয়ে চমৎকার কথা বলেছিলেন সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মো. তৌহিদ হোসেন (এখন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা); "পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর সফল হয়েছে। পরারাষ্ট্রমন্ত্রী তো এটা বলবেনই। তবে আমরা বাহ্যিকভাবে যেটা দেখি, কিছুদিন আগে আমরা শুনেছিলাম পাঁচ বিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ ইউয়ান ঋণ পাওয়া যাবে বাজেট সাপোর্টের জন্য। সেই তুলনায় এক বিলিয়ন ইউয়ান তো মাত্র সর্বোচ্চ দেড়শ মিলিয়ন ডলার। সত্যি কথা বলতে এটা একেবারেই হাস্যকর। ”কথা হলো প্রধানমন্ত্রী ভারতে যখন গিয়েছেন, তখন কিছু দিয়েছেন। রেল ট্রানজিট দিয়েছেন। আর তিস্তা মহাপরিকল্পনায় চীনের আগ্রহ থাকলেও সেখানে এখন ভারত ঢুকে পড়েছে। চীন বাদ। প্রধানমন্ত্রী যখন চীন যান, তখন তো চীনকে তার দেয়ার মতো কিছু ছিল না। আসলে লেনদেন বা স্বার্থের ভিত্তিতেই তো সম্পর্ক হয়।”
***
ভারত তাহাকে মহা বেকায়দায় ফেলেছে! আমেরিকা এই সময়ের জন্য তক্কে তক্কে ছিল। কেন? আসুন এখানে একটু আষাঢ়ে গপ্পো শুনি। (দয়া করে কেউ বিশ্বাস করবেন না - এটা শুধু গল্পকথা মাত্র)
ভারতের বহিঃগোয়েন্দা সংস্থা 'র' নাম শুনলেই ভজহরি কম্প হয়! তবে বিশ্ব দরবারে এরা কেমন শক্তিশালী?
কেমন তা আমার মত 'আদার ব্যাপারীর' জানার কথা নয়। তবে ওদের সাথে যেহেতু ইসরাইলের দারুন একটা সম্পর্ক আছে সেজন্য বিশ্বের অন্যতম তুখোর গোয়েন্দা সংস্থা 'মোসাদ' এর বেশ সাহায্য সহযোগীতা পেয়ে থাকে সেটা গর্তে বসেও বলে দেয়া যায়(এবার লেবাননে যে পেজার আর ওয়াকি টকিতে একযোগে হামলা হলো সেটাতে মোসাদ তার জাত চিনিয়েছে। আমার তো এখন নিজের সেল ফোন ধরতে ভয় লাগে) আর গোয়ান্দা নজরদারীর সর্বাধুনিক টেকনোলজি যেহেতু ইসরাইলের উদ্ভাবন কিংবা ওদের হাতেই থাকে সেহেতু সেগুলো 'র' এর হাতে আসা ডাল-ভাত।
আর সমস্যাটা এখানেই। ভারতীয় গোয়ান্দাদের যেমন সাহায্য করছে ইসরাইল তেমনি তাদের উপরে কড়া গোয়েন্দা নজরদারিও করছে তারা, কেননা তাদের মিত্র আমেরিকার স্বার্থ সবার আগে।
সি আই এ আর মোসাদের সাথে টক্কর দিতে পারে পশ্চিমাদের তৈরি বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং এ ৫ নম্বর গওজিয়া অ্যাংকেন বু - এর নাম শুনেছ ভাডি? সংক্ষেপে এদের বলে এম এস এস (চীনা এমএসএসের অনেক কিছুই সাধারণ মানুষের অজানা। আর এর কর্মী সংখ্যা পৃথিবীর সব গোয়েন্দা সংস্থার তুলনায় সবচেয়ে বেশি বলে ধারণা করা হয়।পৃথিবীর অন্যসব গোয়েন্দা সংস্থাকেই এমএসএস তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করে।) 'র' এর অবস্থান তবে কোথায়? ওদের মিত্রদের ভাষায় পাকিস্তানী গোয়েন্দা সংস্থা আই এস আই এর ও বেশ নীচে।
চীন কখনোই চাইবে না আমেরিকা এই অঞ্চলে প্রভাব বিস্তার করুক- সে তার প্রভুত্ব ধীরে ধীরে কায়েম করবে। হাসু আপা এইটা জানতেন। 'র' -এর দৌড় তার জানা ছিল। 'র' যখন ফেইল মারবে তখন ভরসা হইল 'এম এস এস'। তাই তিনি শত প্রতিকূলতায়ও চীনের সাথে বন্ধুত্ব রেখেছিলেন। কিন্তু এইবার এসে সব গিট্টু পাকিয়ে গেল। ব্যাপক টেনশন নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি চীনের মান ভাঙ্গাতে- কিন্তু কাম হয় নাই- চীন চায় নাই একটা ট্রেন ও 'চিকেন নেকে'র পরিবর্তে বাংলাদেশ্র ওই করিডোর দিয়ে সেভেন সিস্টারে প্রবেশ করুক।
'এম এস এস 'শুধু উদাসীন হয়ে ছিল - ওরা কইল; 我什至不会看任何东西 (ও সেচি বু হই কারেন হে দোন ছি) আমি কিছু দেখেও দেখব না। আর এইটা ছিল 'সি আই এর' জন্য বড় মওকা ( সাথে আই এস আই থাকাও অসম্ভব নয়)।
ভারতীয় গোয়েন্দাদের যে বিশাল দল যখন বাংলাদেশে এসে কাশ্মীরি স্টাইলে আন্দোলন দমন করে বিরাট তৃপ্তির ঢেকুর তুলে নিজ দেশে প্রত্যাবর্তন করল আর 'দুই বহিনা' এলোমেলো কার্ফিউ দিয়ে ইন্টারনেট শাট ডাউন করে মহা আনন্দে গনভবনের লেকে বসে চিতল মাছ ধরায় ব্যস্ত রহিল তখন শুরু হইল মুল খেলা।

~ রূপকার্থে ব্যাবহৃত ছবি।
( প্রতিটা বড় গল্পের পেছনে অন্য কিছু গল্প থাকে। প্রতিটা আন্দোলন কিংবা যুদ্ধে অতি গোপন কিছু মিশন থাকে যা সাধারণ মানুষ কখনো জানে না কিংবা জানানো হয় না। এ লেখা কিছু সত্য তথ্যের মিশেলে গল্প কিংবা শুধুই গল্প কিংবা কল্পনা প্রসূত একটা গাঁজাখুরি ভাবনা। এটা কোনভাবেই আমাদের ছাত্র জনতার আন্দোলনকে খাটো করার জন্য নয়।)

'আমরা আমেরিকারে পুছিনা' এই ডায়লগ শুনে যারা অট্রহাসি দিয়েছিলেন তাদেরকে দেখাইল উহারা 'ওস্তাদের মাইর শেষ রাইতে'।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৩
১১টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মন ভালো না থাকলে আপনি কি করেন?

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:২৩



মন ভালো না থাকলে আমি রাস্তায় এলোমেলো হাটি।
কখনো কখনো রাস্তার মাঝখান দিয়ে হাটি। গাড়ি-বাস চাপা দিলে দিক, আমার কিছু যায় আসে না। মাঝে মাঝে হাটতে হাটতে এয়ারপোর্ট... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকার ট্রাফিক জ্যাম: ‘এ্যজ গুড এ্যজ ইট গেটস’

লিখেছেন মুনতাসির, ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৩



যারা নতুন ঢাকা শহরে এসেছেন, তাদের কাছে ট্রাফিক জ্যাম হয়তো একটা অসহ্য যন্ত্রণা মনে হতে পারে যেন সময় এখানে থমকে গেছে আর গাড়ি চলার কোনো অবস্থা নেই। কিন্তু যারা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কবিতা এবং আবৃত্তি.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৯

কবিতা এবং আবৃত্তি.....

আমার কাছে লেখালেখির জগতে কবিতা লেখা হচ্ছে সব চাইতে কঠিন, যা লিখতে মেধার বিকল্প নাই। একজন সাহিত্যিক-উপন্যাসিক, প্রবন্ধকার যা লিখতে অনেক পৃষ্ঠা, কিম্বা একটা বইতে প্রকাশ করেন-... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা মেডিকেল মর্গে একদিন

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৭


বড় বোন হঠাৎ ফোন দিয়ে বলল, এলাকার এক লোক অ্যাকসিডেন্ট করে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছে। আমি যেন সময় করে একবার দেখে আসি।

ব্যস্ততা ছিল আমার। নতুন চাকরি নিয়ে দুশ্চিন্তাও... ...বাকিটুকু পড়ুন

পিন্ডিটি কার ⁉️

লিখেছেন সরকার পায়েল, ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৫

জাতিসংঘে এখন সদল বলে ইউনুস সাহেব l বেশ ঘটা করে ক্লিন্টন সাহেবের সাথে পরিচিতি অনুষ্ঠানে আন্দোলনের মাস্টার মাইন্ডদের পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন ইউনুস সাহেব l অমুক তমুক এই আন্দোলনের নেতৃত্ব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×