দেড় যুগ পর শৈশবকে ছুঁয়ে দেখা - বদলে গেছে সব কিছু শুধু অনুভূতি গুলো ছাড়া
ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেখে এক বন্ধু বলল " গিয়ে দেখবি কোন কিছুই আর আগের মত নাই, তখন মনে হবে কেন গেছিলাম, সব কিছু ছোট ছোট লাগবে " । আমি অবশ্য তেমনটি ভাবিনি, আমার উদ্দেশ্য ছিল নিজের শৈশবকে ছুঁয়ে দেখা, সেই সময় গুলোকে দেখে আসা , কোথায় ছিলাম- তা এখন কেমন আছে। সেই স্কুল- যেখানে পড়েছি, সেই মাঠ- যার এ মাথা ও মাথা দৌড়ে বেরিয়েছি, সেই দীঘি -যেখানে প্রতিদিন সাঁতার কেটে বেড়িয়েছি .............।
অনেক দিন ধরে যাব যাব ভাবছিলাম কিন্তু হয়ে উঠছিলনা। শেষমেষ এই ঈদের আগে ঠিক করলাম এবার যাবই। বাঁধা হয়ে দাঁড়ালেন আম্মু, তুই ঐ খানে গিয়ে কি করবি, কই থাকবি, তোকেত কেউ চিনবেনা, আসলি মাত্র কয়দিনের জন্য, এর মাঝে আবার। একটা ব্যাপার আছে আমার, আম্মু নিষেধ করলে আমি জানি ঐ কাজটা করলে ফলাফল ভাল হবেনা। কি করি কি করি ভাবতে ভাবতে ফোন করলাম শৈশবের প্রতিবেশী, সব সময়ের বন্ধু তুহীনকে, সে তখন ফেনীতে। আমার প্রস্তাবে সে সাথে সাথে সম্মতি দিল, যথাসময়ে হাজির হবে জানাল। ওর কথা বলাতে আম্মুও আর অমত করলনা।
সন্দ্বীপ- আমার পূর্ব পুরুষের আদি নিবাস। নানারা ষাট এর দশকে চিটাগং চলে আসলেও দাদারা আসেন আশির দিকে। অনেক আত্মীয় স্বজন এখন ও আছে। সন্দ্বীপ কলেজে অধ্যাপনার সুবাদে আব্বুকে সেখানেই আবার আবাস গাড়তে হয়, সেই সূত্রে আমার শৈশব ও কেটেছে সেখানে। উপজেলা কমপ্লেক্সের প্রথম বিল্ডিংটিতে আমরা থাকতাম। পাশের ফ্ল্যাটে থাকত তুহীনরা। নীচের ফ্লোরে জনিরা। আরেকটি বিল্ডিং এ থাকত খোকন, শামীম, লিসা, পলিরা- আমার শৈশবের সাথী। তুহীন আর খোকনের সাথে যোগাযোগ থাকলেও বাকীরা কে কোথায় জানিনা। কমপ্লেক্সের পাশেই ছিল জাবেদ দের বাসা। আরও খেলার সাথীরা ছিল পাশের গ্রামের অনেকেই।
৩০শে নভেম্বর সকালে হাজির হলাম চিটাগং সদরঘাটে, আমার বাসার কাছেই, তুহীন ও হাজির হল যথাসময়ে। টিকেট কেটে স্টীমারে উঠলাম। অন্যরকম একটা অনভূতি। মনে পড়ে গেল শৈশবের কথা, তখন এই স্টীমারে উঠলেই মন খারাপ হয়ে যেত, নানু বাড়ী ছেড়ে যাবার কষ্টে। প্রত্যেক বার্ষিক পরীক্ষার পর আমরা তখন চিটাগং আসতাম। আর এবারের যাত্রা অন্যরকম, আবার ফিরে আসব জেনেই যাত্রা। শীপে উঠে দেখা হল স্কুলের এক বড় ভাই এর সাথে, তিনি হাতিয়ার জর্জ। আড্ডা জমল ভালই। একসময় জাহাজ ছাড়ল।
মনে পড়ে ছোট বেলায় জাহাজ ছাড়ার পর আমি কেবিন থেকে বের হয়ে রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে থাকতাম। জেটীতে বড় মামা বা ছোট মামা দাঁড়িয়ে হাত নাড়ত। জাহাজ আগাত আর বন্দরের নোঙ্গর করা জাহাজ গুলো একে একে দৃষ্টিসীমায় ধরা দিত। তবে বন্দর সবচেয়ে সুন্দর রাতের বেলায়। সবগুলো জাহাজে যখন বাতি জ্বলে উঠত সে সৌন্দর্য অন্যরকম, আসার সময় তা দেখা যেত।
ছোটবেলায় এই জাহাজ ভ্রমনে আমার কাছে সবচেয়ে আকর্ষনীয় ছিল খাবার দাবার। তখনতো আর বাইরে অন্য সময় খাওয়া হতনা। পাউরুটির উপর ডিমের প্রলেপ দেয়া বোম্বে টোস্ট ছিল অসাধারন। তখন পছন্দের পানীয় ছিল ফানটা, মিরিন্ডা। জাহাজে আব্বুর ছাত্রদের কারো না কারো সাথে দেখা হয়েই যেত। তারা আমাকে জাহাজ ঘুরিয়ে আনত, আর ঘুরা শেষে ফানটা মিরিন্ডা খাওয়াত। জাহাজের ভাত ও মনে হত অমৃত, মনে মনে সবসময় কামনা করতাম জাহাজ যেন পৌঁছাতে দেরী করে, তাহলে দুপুরে খাবার এখানেই খাওয়া হবে। কেবিন গুলোর কোনটা সিঙ্গেল সিট, কোনটা ডাবল, কোনটা আবার এটাসড টয়লেট। অবশ্য কেবিনে আমার খুব বেশী সময় থাকা হতনা, ঘুরে বেড়ানোই ছিল আমার কাজ ।মানুষ দেখার সাথে সাথে আশপাশ দেখার ও একটা মজা আছে।
জাহাজ ছুটে চলেছে, সেই সাথে আমার মনও শৈশবের নানান রং এর দিন গুলোতে ঘুরে আসছে। বন্দর পাড়ি দিয়ে মোহনা পেছনে ফেলে জাহাজ ছুটে চলেছে। আমি আর তুহীন নীচে ডেকে নেমে আসলাম। ক্যান্টীনে এসে বোম্বে টোস্ট অর্ডার করলাম। অনেক আগ্রহ করে খাওয়া শুরু করলাম। অনেক বড় হয়ে গেছি আসলে। বোম্বে টোস্ট টা আর আগের মত তেমন মজা না লাগলেও আমি অনেক আগ্রহ নিয়ে সেটা খেয়ে শেষ করলাম।
দ্বীপদেশের অবয়ব ধীরে ধীরে দৃস্টিসীমায় চলে আসছে। এক সময় সমান্তরালে জাহাজ চলতে লাগল ঘাটের দিকে। সে জলসীমায় জাহাজ চলছে আজ থেকে ত্রিশ চল্লিশ বছর আগে সেখানে আমার দাদার সব জমিজমা ছিল, বাড়ি ছিল, আজ নিতান্তই তা জলপথ। দ্বীপটি দক্ষিনে ক্রমশই ভাঙ্গছে , আর উত্তরে নতুন চর জাগছে। তুহীনকে বললাম দক্ষিনে যদি চর জাগে তবে আমিও লাঠিশোঠা নিয়ে হাজির হব পৈত্রিক জমিজমা উদ্ধারে। জাহাজটি এখন যেখানে থামে বছর দশেক আগে সেখানে ছিল কলেজটি। দুপুরের আগেই আমরা ঘাটে পৌঁছে গেলাম, জাহাজে আর লাঞ্চ করা হলনা।
শৈশবে মন খারাপ করা ভাব নিয়ে জাহাজ থেকে নামতাম, আর এবার নামলাম অন্যরকম এক উত্তেজনা নিয়ে। দেখার অপেক্ষা নিয়ে, কেমন আছে আমার শৈশব।
সীট্রাকে করে জাহাজ থেকে নেমে রিক্সা নিলাম উপজেলা কমপ্লেক্সের জন্য। রাস্তাটা দেখে সত্যিই অবাক হলাম, ছোট বেলা যেটাকে অনেক চওড়া মনে হত এখন সেটাকে এত ছোট লাগছে কেন। তখন এই রাস্তা ধরে আজকের ঘুমকাতুরে আমি ভোর বেলায় হাঁটতে বের হতাম, তালতলী পর্যন্ত ছিল আমাদের গন্তব্য । ভোরের খালি রাস্তায় আমরা রিক্সা থেকে পড়ে যাওয়া বল রিং খুঁজে বেরাতাম, সিগারেটের প্যাকেট কালেক্ট করতাম যেটা পরে তাস হিসাবে লেনদেন হত। রাস্তার দুধার ছিল ধানক্ষেত, আর এখন সেখানে সারিসারি দোকান। হাঁটা শেষ করে আমরা এসে ফুটবল খেলতাম, এখন ভাবলে অবাক লাগে অত ভোরে প্রতিদিন কি করে আমরা সবাই খেলার জন্য এক হয়ে যেতাম। বিশাল ছিল সে খেলার মাঠ, তার শেষ ধারে আমাদের বাসা। সদ্য নির্মিত তোরন দেখে বুঝলাম আমরা উপজেলা কমপ্লেক্সে পৌঁছে গেছি, কিন্তু আমাদের মাঠ টি কই। সেখানে যে দাঁড়িয়ে আছে বিশাল এক বিল্ডিং।
জাহাজে দেখা হয়েছিল শৈশবে আমাদের জুনিয়র থাকা মুকুটের সাথে, বর্তমান সাংসদের নাতি , সে আবার আমার থেকে ফোন নং নিয়ে তার শৈশবের শিক্ষক আমার আম্মুর সাথে ফোনে কথা বলল, আর তার থেকে নং নিয়ে আমিও আমার এক শিক্ষক বেবী আপার সাথে কথা বলে নিলাম। পুলীন স্যার অনেক আগে মারা গেছেন, লিপি আপা, আমেনা আপা তারা যে এখন কে কোথায়।
মুকুটের কাছ থেকে পাওয়া নাম্বারে জাবেদকে পাওয়া গেলোনা। রিক্সা নিয়ে ওদের বাসার সামনে চলে গেলাম। যে জায়গাটায় খাল টাইপ ছিল, যেখানে পানি কমলে আমরা মাছ ধরতে নামতাম পানি সেচে, সেটা ভরাট করে অনেক গুলো দোকান করা হয়েছে। জাবেদের নাম্বার পাওয়া গেল। আমরা ওর পুকুর ঘাটে গিয়ে বসলাম। সেটাও ছোট লাগছে। এই পুকুরে আমি সাঁতার শিখেছি, তারপর আমাদের কাজ ছিল খেলা শেষে এখানে ডোবাডুবি করা।জাবেদের বড় ছিল হুমায়ুন, বোবা ছিলও, আমাদের দেখে সামনে আসল,অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে, তেমন বদলায়নি। বাসার দিকে দেখিয়ে ইঙ্গিত করার সাথে সাথে ও আমাদের চিনতে পারল, বুকে জড়িয়ে ধরল।
কিছুক্ষন পর জাবেদ এসে হাজির। আঠার বৎসর পর দেখা, প্রথমে অবাক হওয়া, তারপর দোস্ত বলে বুকে ঝাপিয়ে পড়া। সাথে সাথে তার আফসোস প্রকাশ, তোরা আর পনেরটা দিন আগে আসলিনা কেন, তোদের নংও নাই আমার কাছে , সে যে গেলি !!! পনের দিন আগে ও বিয়ে করে ফেলেছে।
সে আমাদেরকে সোজা তার বেড রুমে নিয়ে গিয়ে তুলল। খেয়ে দেয়ে আবার বের হলাম তার বাইক নিয়ে। সোজা আমাদের পুরোনো বাসার সামনে। সেখানে এখন টিএনও থাকে। ঘরে এখন তালা ।আফসোস নিজের রুম গুলোতে ঢুকে আর দেখা হলনা।
সবচেয়ে বেশী কস্ট পেলাম দিঘীটার পারে গিয়ে। তাকে এখন আর দিঘী বলতে ইচ্ছা করলনা। শৈশবে যেটা পাড়ি দিতে ভয় পেতাম, এখন সেটাকে সামান্যই মনে হল। আমার আসলেই খারাপ লাগল, কত ছোট ছিলাম এই ভেবে, সব এখন কেমন কেমন লাগছে, জাবেদ জানাল সেটা ভরাট ও করা হয়নি।
সেখান থেকে চলে এলাম আমাদের স্কুল ভবনে, যেটা এখন আদালত ভবন। আদালত স্হানান্তরে দেরী হবে তাই সেখানে স্কুল করা হয়েছিল, আমার শৈশবের স্কুলটির কোন নাম নিশনা এখন এই পৃথিবীতে নেই, শুধু সার্টিফিকেটে ছাড়া। খেলার মাঠটির অর্ধেক জুড়ে বিশাল ভবন করায় সেটিও সংকুচিত। পরিচিত অনেকের সাথে দেখা হল, সবাই আজ বদলে গেছেন বয়সের হাত ধরে। আব্বুর ছাত্র লিটন ভাই কার কাছ থেকে শুনে সেখানে এসে হাজির। ফোনে কথা হল এক বন্ধুর সাথে যে এখন ওমানে আছে, ছোট বেলায় বন্ধু মহলে সবার ই একটা নিক নেম থাকে , আঠার বৎসর পরেও সেটা সে ভুলেনি, আমারটা আমাকে স্মরন করিয়ে দিয়ে সে হাসতে হাসতে ঐপ্রান্তে গড়াগড়ি খাচ্ছে আমি টের পেলাম, আফসোস তারটা আমি মনে করতে পারলামনা।
বাসার ছাদে উঠলাম, মনে পড়ে এই ছাদ নিয়ে আমি আর তুহীন কত ঝগড়া করেছি সীমানা নির্ধারন নিয়ে, ঘুড়ি উড়ানোর সময় সে এ পাশে আর আমি ও পাশে যেতে পারবনা এই নিয়ে।
পদচিন্হ পড়া প্রায় সব স্হানেই ঘুড়ে বেড়ালাম আমরা তিনজন, যোগাযোগ আর কখনো বিচ্ছিন্ন হবেনা সে শপৎ হয়ে গেল একবার।
রাতে থাকা নিয়ে একটা হাঙ্গামা হয়ে গেল। আমার ইচ্ছা উপজেলা গেস্ট হাউসে থাকা, জাবেদের কথা তার বাসায়, তুহীনের মামা ফোন দিচ্ছেন তার বাড়ী যেতে হবে, আমার ছোট মামী ফোন দিচ্ছেন তার বাড়ী যেতে হবে। ঈদে বাড়ী যাওয়া মামীর ছোট ভাই এসে হাজির আমাদের নেয়ার জন্য। তাকে কোন মতে বিদায় করলেও তুহীনের মামাকে ঠেকানো গেলনা। জাবেদের আপত্তি সত্ত্বেও আমাদের যেতে হল। গ্রামের পূর্নিমা রাত।
জোছনালোয় গ্রামের রাতের সৌন্দর্যটাকেও ছুয়ে দেখলাম, গাছগাছালি ঘেরা গ্রামে হঠাৎ অনেক আলো , আবার হঠাৎ ঘুটঘুটে আঁধার। তুহীনের মামী আমাদের জন্য কয়েক রকমের মাছের সাথে হাঁসের মাংসের ব্যবস্হা করেছেন। হালকা শীতের রাতে জটিল লাগল হাসের মাংস, মাছ টাস খাবার পরেও মাংস খাওয়ায় আমাদের দুজনের ক্লান্তি ছিলনা। এদিকে আমার মামী চিটাগং এ গাল ফুলিয়ে বসে আছেন, তাদের বাড়ী কেন গেলামনা। মামা আবার ফোন করায় বললাম ঠিক আছে সকালে যাব। সকালে মামীর ভাই এসে হাজির।
মামীদের গ্রামের বাড়ীতে আমার মামা বাদে আর কারও যাওয়া হয়নি। সেখানে পৌঁছে দেখি বিশাল আয়োজন। ভরপেট সকালের নাস্তা হল সব ভারী খাওয়াই। আমরা বের হব, এগারটায় ট্রলার ধরতে হবে, ফিরার সময় জাহাজে না ফিরে সময় বাঁচানোর জন্য হালকা রিস্ক নিয়ে ট্রলারই বেছে নিলাম।
বের হবার সময় মামীর মা আমার পকেটে সালামী ঢুকিয়ে দিলেন। অনেক দিন পর আবার সালামী পেলাম, ছোট ভাই বোনদের এই দিকে আসা যাওয়া না থাকায় অনেক দিন পর লাভের গূড়টা আমার পকেটেই ঢুকল, মনে মনে ব্যাপক মজা লাগল।
বিশাল ধাক্কাধাক্কি করে প্রথমে নৌকা ও পরে আমরা ট্রলারে করে যাত্রা শুরু করলাম।
একরাশ ভাল লাগা আর অন্যরকম অনুভূতি নিয়ে ফিরতি পথ। জানিনা আর কখনো দেখা হবে কিনা, ভাল থেকো আমার শৈশব , অনেক অনেক ভাল।
শৈশবে যেতাম এই জাহাজটিতে করে:
এবার গেলাম এটিতে করে:
এই পুকুরে সাঁতার শিখেছি:
এটিতে সাঁতার শিখতে গিয়ে একবার ডুবে গিয়েছিলাম, এতে একা সাঁতার কাটতে ভয় লাগত:
এই দোতালার ডান পাশের ফ্ল্যাটে আমরা থাকতাম:
স্কুল ভাবন, এখন এটা আদালত:
খেলার মাঠটি অর্ধেক করে ফেলা হয়েছে:
জমিজমা সাগরে হারিয়ে আমার দাদা এই জায়গাটুকুকে আপন করে নিয়েছিলেন। সবজিতে ভরা থাকত এই মাঠ:
টিনশেড মসজিদটি এখন:
গ্রামে ধান সিদ্ধ করা হচ্ছে:
বদ্ধ দরজাটির জন্য যেমন আগের বাসায় ঢুকতে পারলামনা, তেমনি পারবনা আর কখনো আবার শৈশবে ফিরে যেতে:
জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা
বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন
আত্মপোলব্ধি......
আত্মপোলব্ধি......
একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন
জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !
হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।
আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?
ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।
আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন