নতমুখে ফাকি সেনাপ্রধান
বিদেশে যখন অন্য কোন দেশের সেনাবাহিনী জাতিসংঘের থেকে শান্তিরক্ষার মিশনে যায় সেসময় সব দেশের সেনাসদস্যরাই সে দায়িত্বের প্রতি একনিষ্ঠ থাকেন। দেশের সুনাম ও অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রা এ দুটোই নির্ভর করে তাদের পারফরমেন্সের উপরে। যেমন দেশভিত্তিতে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী এখন ইউএন পিস মিশনের সবচে বড় কন্ট্রিবিউটর[১]। এটা একদিনে আসে নাই - আমাদের সেনাসদস্যদের কর্তব্যনিষ্ঠা আর পেশার প্রতি ডেডিকেশনের এটা একটা বড় ধরনের স্বীকৃতি ইউনাইটেড ন্যশানশ থেকে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
আর মারখোরের জাত[২] ফাকিস্তানীরা বিদেশে শান্তি মিশনে গিয়ে কি করে? ভৌগলিকভাবে কোথায় ফাকিস্তান আর কোথায় হাইতি। দুই দেশের মধ্যে তের হাজার কিলোমিটারেরও বেশী দূরত্ব। হলে কি হবে, কথায় আছে "ঢেকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে"। তাই নিজের দেশ থেকে সেই তের হাজার কিলোমিটার দূরেও তারা নিজেদের আসল স্বভাব লুকাতে পারে নাই। তাদের কদর্য মানসিকতার প্রমান রেখেছে হাইতিতে ১৪ বছরের এক হাইশিয়ান বালককে যৌন নির্যাতনের মাধ্যমে। আজকে খবর এল যে দুই ফাকি সৈন্য বিচারে দোষী প্রমানিত হয়েছে সামরিক ট্রাইবুনালে। তবে যেহেতু বিচার করেছে পাকি লোকজন তাই এতবড় ঘটনার জন্য মাত্র ১ বছর করে জেল খাটার রায় হয়েছে![৩]
ফাকিস্তানের জাতীয় পশু - মারখোর ছাগল
শোকর করি আমরা এইসব নোংরা লোকজনদের থেকে মুক্ত হয়ে একটা স্বাধীণ দেশ অর্জন করতে পেরেছি। তবে কিছুদিন আগে দেখলাম কুড়িগ্রামের এক জামাতিকে আমজনতা জুতাপেটা করেছে যৌন নির্যাতনের জন্য আর নোয়াখালীতে শিবিরের পোলাপানকে পুলিশ এরেষ্ট করেছে ইভটিজিং এর দায়ে (নিচের ছবি দেখুন)। অবাক হওয়ার কি আছে, ফাকিরাই দুই নম্বর আর তাগো পাচাটা জামাতিরা এর থেকে ভালো হবে কি করে।
তাই ফাকিস্তানী আর তাদের দোসর জামাতি ছাগুদের বলতে চাই-
রেফারেন্স
[১] Blessed are the peace makers: Bangladesh today is the largest and most respected contributor to UN peacekeeping efforts.
[২] মারখোর ছাগল হল ফাকিস্তানের জাতীয় পশু
[৩] Pakistani UN peacekeepers sentenced in Haiti rape case
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:২২