আবারও একটি শিক্ষক খুনের ঘটনা ঘটলো রা.বি. ক্যাম্পাসে। ভুতত্ত্ব ও খনি বিদ্যা বিভাগের সবচেয়ে সিনিয়র শিক্ষক এবং প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতির লাশ ক্যাম্পাসে তার নিজ বাসভবনের পেছনে সেপটি ট্যাংকিতে পাওয়া যায়। কি বিভৎস।
অথচ বরাবরের মত এই লাশ নিয়েও শুরু হয়েছে রাজনীতি। এমনকি তার কলিগরাও শুরু নেমে পড়েছে এই রাজনীতিতে। গতকাল থেকে ক্যাম্পাস বন্ধ। এই সপ্তাহের পুরোটাই ক্যাম্পাস বন্ধ থাকবে। কিন্তু কিভাবে হবে এসব সমস্যার সমাধান। আগের খুনগুলোর কি কোন সুরাহা হয়েছিল। আমরা দেখেছি/জেনেছি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেলে কিভাবে মানুষ মারা হয়। কিভাবে রাস্তায় শিক্ষককে খুন করা হয়। কিভাবে মৃতু্যর পর তাদের লাশ নিজে ফায়দা লুটতে চায় কিছু ঘৃন্য প্রজাতির মানুষ(?)
.......কি হবে? কয়েকদিন ক্যাম্পাস গরম থাকবে, মিটিং, মিছিল, আন্দোলন হবে। তারপর আবার যেই সেই অবস্থা। আবারো ছাত্র/শিক্ষক ঘুন হবে এবং এই বিষয়ের পুনরাবৃত্তি ঘটবে।
এভাবে চলছে, এভাবে চলবেও হয়তো।