somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শ্যাডো এন্ড রিফলেকশন অব মাই মাইন্ড.......part 2

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :






গল্পের শেষের পাতাটা পোকায় খেয়ে ফেলেছিলো।যে গল্পটা আজও প্রকাশিত হয়নি।মেনে নিতে কষ্ট হয়।রবীন্দ্রনাথ যাকে সুখের মতন ব্যাথায় আখ্যায়িত করেছিলেন।প্রতিদানে ততখানিই যতখানি নিউটনের এর 3rd law of motion.তাই আজও আইনষ্টাইন এর থিওরি অব রিলেটিভিটি অসমান্জ্যস্য বলে মনে হয়।




একগুচ্ছ লাল গোলাপের মাঝে একটি বেছে নিয়েছিলো সে।না সেই গোলাপটি আমি ছিলাম না।চাঁদের আলো তখনো কালো আঁধার ভেদ করতে পারেনি।ক্ষুদ্র জোঁনাকি পোকা চেয়েছিলো তার ক্ষীন আলো দিয়ে অন্যকে আলোকিতো করতে।জোনাকি পোকা জানতো না সমাজতন্ত্র আর ধনতন্ত্র তখনো বিলীন হয়নি।চেতনার বীজ তখনো রোপিত হয়নি মানুষের মনে যেমনটি আজও লক্ষনীয়।




অনেকটা সময় পরে অনেক কিছুই অনুধাবিত।সক্রেটিস নিশ্চই হারে হারে টের পেয়েছিলেন সেই মর্মটা।ইতিহাসের অনেক কিছুই মিলে যাচ্ছে।ঠিক যেন প্রাচীন *মনা* জাতীর ভবীষ্যদ্বানীর মত।মনা শক্তির সেই রাহু ধীরে ধীরে গ্রাস করছে অন্তরাত্মা।অন্তরাত্মার পিপাসা মিটাতে ইতিহাস থেকে ইতিহাসে আর সভ্যতা থেকে সভ্যতায় নিরন্তন ছুটে চলছি।




অনেক চেনা অচেনা মুখ।শহরের পর শহর।সোনালী ফ্রেমে বাঁধানো রঙিন একটা স্বপ্ন।তারপর....................
ইংরেজদের ব্রাডফোর্ড ইন্টারচেন্জ থেকে মানচেষ্টার ভিক্টেরিয়া অথবা আপটনপার্ক থেকে ফরাসীদের চার্লস ডি গল কিংবা পারীর গারদোনর্দ থেকে মেরি দ্য অভারভিলা অথবা কার্তচিমার লুই পাস্তুর রোড।আর স্প্যানিশ বার্সেলোনা কিংবা পর্তুগীজ লিসবন।
ভাস্কো ডি গামার মৌনছায়া স্বপ্নের ঘোরে সেই ফ্রেমে বাঁধানো স্বপ্নে প্রতিবিম্ব ফেলে।




¨যেকোন আলো সমতল বস্তুর ওপর যে কৌণিক সরল রেখায় পতিত হয় বীপরীত দিকে একই কৌনিক সোরলরেখা রিফলেক্টেড হয়।¨ ফিজিক্স এ রিফলেকশন এর এই সূত্রটি মনে পরে যায় যেমন মনে পরে সুকান্তের ঝলসানো রুটির মত চাঁদ।এই সূত্রটির সাথে নিউটনের ৩য় সূত্রের মিল খুঁজে পেয়েছি যখন, তখন আমি ফিজিক্স থেকে অনেক দূরে কোথাও বসে ঝলসানো রুটির মত চাঁদ এর পাশের শুকতারাটাকে দেখছি।



এরিষ্টটলও ভুল বলেছিলেন আলোর মতবাদে।তিনি বলেছিলেন চোখ থেকে আলো বস্তুতে নিপতিত হয়।সেই ভুলে কি না জানি না,মাঝে মাঝে নিজের ছায়াকে জীবন্ত আর নিজেকে প্রানহীন বলে মনে হয়।.........................[চলবে]


.
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:৫০
১৮টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩২



"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমিত্ব বিসর্জন

লিখেছেন আজব লিংকন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৮



আমি- আমি- আমি
আমিত্ব বিসর্জন দিতে চাই।
আমি বলতে তুমি; তুমি বলতে আমি।
তবুও, "আমরা" অথবা "আমাদের"
সমঅধিকার- ভালোবাসার জন্ম দেয়।

"সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট"
যেখানে লাখ লাখ শুক্রাণুকে পরাজিত করে
আমরা জীবনের দৌড়ে জন্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×