তার সে যাই হোক না কেন কারেন্টের তারই হোক, আর কাপড় নারা তারই হোক, ইন্টারনেটের তারই হোক, আর ডিসের তারই হোক, ছিড়লেই বিপদ । আর যদি তা হয় মানুষের তার তাইলে তো কথাই নাই পুরা শেষ । নিজেও শেষ চারপাশও শেষ । তার নিয়ে এত ঝামেলার কারনেই বিজ্ঞানীগন চেষ্টা চালায় যাচ্ছে সব কিছু তারহীন করে ফেলতে, এই কারনেই এই সব ব্লুটুথ, ওয়াইফাই ধরনের প্রযুক্তির আবিষ্কার । তবে দুঃখের কথা হল বিজ্ঞানীরা মানুষের তার নিয়ে কিছুই করছে না । তাই মানুষের তার থাকবেই আর তা ছিড়বেই । এই কারনে বিদ্রহি কবি রবিঠাকুর বলেছিলেন, “তার আর পর নেই নেই কোন ঠিকানাআআআআ” আফসোস... তিনি তার নিয়ে একটা গান লেখে ফেলেছিলেন অথছ তারের দেখা পান নাই । আহারে ব্যাচারার মনেহয় একটা তার ও ছিলনা । তার নিয়ে যুগে যুগে কত গান কত কবিতা কত গল্প যে লেখা হইছে তার হিসাব নাই এবং এখনও হচ্ছে । তার পরেও কেন বিজ্ঞানীরা বিষয়টাকে গুরুত্ব দেয়না বুঝিনা । গুরুত্ব দেয় কি? দুইটা ম্যাট্রিক্স কি করে কম সময়ে গুন করা যায় । এইটা একটা কথা হলো ?! আসলে দুইটা ম্যাট্রিক্স গুন করা খুব একটা কঠিন কাজ না । কঠিন কাজ হলো বের করা যে কম সময়ে কি করে গুন করা যায় । এই জন্য প্রথমেই আমাদের জানা দরকার ম্যাট্রিক্স দুইটার আকার । এর পর প্রত্যেকটা কম্বিনেশন বা বিন্যাস থেকে আমাদের বের করতে হবে যে কোন কম্বিনেশন বা বিন্যাস এর.....................
আচ্ছা ভাল কথা আমি যেন কি নিয়ে কথা বলতেছিলাম ? ব্লুটুথ না ওয়াইফাই ? ধুরু কোথার থেকে কোথায় আসছি... যাই হোক ব্লুটুথ হলো একটা তারহীন প্রযুক্তি যা দিয়ে তথ্য একটা ডিভাইস বা যন্ত্র থেকে আরেক ডিভাইস বা যন্ত্র এ স্থানান্তর করা হয় । যেমন এক মোবাইলের রিংটোন বা অন্য যেকনো তথ্য আর এক মোবাইলে পাঠানো যায় । এ জন্য যেটা করা লাগে তা হল দুইটা মোবাইলেই ব্লুটুথ অন করা থাকা লাগে । অবস্য এই জন্য দুইটা মোবাইলে ব্লুটুথ থাকা জরুরি। এই ব্লুটুথ মানে নীল দাত মনে করলে কিন্তু ভুল হবে। দেখতে হবে নিল একটা ছোট ক্যাপসুল মার্কা আইকন এর ভিতর ইংলিশ বি মানে B একটু কেদরানি করে লেখা আছে কিনা। যদি এইরকম কিছু দেখা যায় তার মানে ওই মুবাইলে ব্ল......উ...আচ্ছা... আমি তার নিয়ে কি যেন বলতে ছিলাম?...... তার তরে হায়... মন পুরে যায়...... আ... কার গান জানি?......
(ব্লগে খালি সিরিয়াস পুস্ট তাই আমিও একটা লেইখাই ফালাইলাম )
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৯