সুখের ঠেলায় হাসিনা ভুলেই গেছে বিপদ কি জিনিস, আশ্রয় কাকে বলে!!
১৯৭৫ সালে মজিবকে হত্যা করার পরে ভারতের মাটিতে রিফিউজি হয়েছিলেন হাসিনা পুত্র কন্য স্বামী সহ। ভারত খাইয়ে পড়িয়ে ৫ বছর পরে জিয়া হত্যার প্লান সহ দেশে পাঠায়। ফিরে এসে ৩২ নম্বরের সামনে তার এই বিলাপ ক্যামেরা বন্দী হয়েছে।
আজ মিয়ানমারের সরকারী বাহিনী ও রাখাইনদের হত্যাযজ্ঞ থেকে বাঁচার জন্য হাজার হাজার মুসলামান রোহিঙ্গা নরনারী নৌকায় করে সাগরে ভেসে বেড়াচ্ছে। তারা বেঁচে থাকার জন্য একটু আশ্রয় চায়। এটা মানিবিক দাবী। জাতিসংঘের কনভেনশন অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকার এটা করতে বাধ্য। কিন্তু হাসিনার সরকোরের স্রেফ- না। এই অসহায় রোহিঙ্গারা সাগরে ভেসে বেড়াচ্ছে। কোনো দিকে যাওয়ার উপায় নাই। পূবে নাসাকা বাহিনীর গুলি, পশ্চিমে বিজিবির রাইফেল। খাবার নাই, পানীয় নাই, নাই শিশুদের জন্য দুধ। অনাহারে বৃষ্টি বাদলের মধ্যে ভাসছে ওরা। নৌকায় তেলও নেই। বাঁচার সম্ভাবনা কমে আসছে....সামনে মৃত্যু।
১৯৭৫ সালে হাসিনার আশ্রয় হয় ভারতে, ১৯৭১ সালে এক কোটি বাঙ্গালি রিফিউজি হয় পাশের দেশ ভারতে। আমরা কি পারি না রোহিঙ্গাদের একটু আশ্রয় দিতে? শেখ হাসিনা, আপনার বিবেককে জিজ্ঞাসা করুন, কি বলে? অবশ্য যদি ওটা থাকে!