somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"It's A Wonderful Life": আমার Inspiration

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কখনো সখনো উদাস হয়ে যাই। হতাশার চাদর যেনো জাপটে ধরে। মনে হয় বেঁচে থাকাটা নিরর্থক। ঠিক তখনই আমি “It’s a wonderful life” দেখি, নতুন শক্তিতে জেগে উঠি। একটি মুভি কীভাবে মানুষের বেঁচে থাকার আকাঙ্খাকে স্পর্শ করে, তা “It’s a wonderful life” না দেখলে বোঝা যাবে না! অথচ মুভিটি কি না মুক্তির সময়ে হলিউড বক্স অফিসে খুব একটা হিট হয় নি! মুভির কাহিনীর মতোই বাস্তবে অনেক বছর পর দেখা গেলো “It’s a wonderful life” শুধু একটি মুভি নয়, বা শুধু একটি ক্ল্যাসিক নয়, তার চেয়েও বড় কিছু।

মজার ব্যাপার হলো মুভির কাহিনীটি যে গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে, সেটার রচয়িতার নিজের জীবন কাহিনীতেও যেনো “It’s a wonderful life”- এর ছোঁয়া আছে। Philip Van Doren Stern নামের একজন আমেরিকান লেখক ১৯৩৯ সালের নভেম্বরে লিখলেন একটি গল্প, “The Greatest Gift”. তিনি ৪০০০ শব্দের এই ছোট গল্পটি লিখলেন ১৮৪৩ সালে চার্লস ডিকেন্সের লেখা Christmas Carol এর কথা মনে করে। অনেক পাবলিশার্সকে দেখালেন, তারা যেনো কেউ গল্পটি প্রকাশ করেন। কিন্তু না! কেউই প্রকাশে এগিয়ে এলেন না। অবশেষে হতাশ হয়ে ফিলিপ ভ্যান ডোরেন ১৯৪৩ সালে ক্রিসমাস কার্ড হিসেবে ২০০ কপি ছাপিয়ে বন্ধুদেরকে পাঠান। সেখান থেকে কীভাবে যেনো একটি কপি RKO Pictures এর প্রযোজক ডেভিড হেম্পস্টেড মাধ্যমে ফ্রাঙ্ক কাপরার (Frank Capra) হাতে এসে পৌঁছায়। তারপর তো ইতিহাস!

ফ্রাঙ্ক কাপরা! সিসিলিতে জন্মগ্রহনকারী ফ্রান্সেস্কো রোসারিও কাপরা মাত্র ছয় বছর বয়সেই বাবা মার সাথে আমেরিকাতে এসে আস্তানা গাড়েন। জাহাজে করে ইতালি থেকে আমেরিকাতে আসা ছিলো কাপরার জীবনের অন্যতম দূর্বিষহ ১৩টি দিন, যা তিনি কখনো ভুলেন নি! যখন নিউ ইয়র্ক হারবারে এসে জাহাজ ভীড়ে, টর্চ হাতে এবং কাঁধে ব্যাগ ঝোলানো এক বিশাল নারী মূর্তি দেখে কাপরার বাবা বলে উঠেন-
Cicco, look! Look at that! That's the greatest light sin ce the star of Bethlehem! That's the light of freedom!

এই ফ্রিডম পেয়েই যেনো ১৯২০ সালে নাম পরিবর্তন করে ফ্রাঙ্ক রাসেল কাপরা হয়ে উঠেন চলচ্চিত্র জগতের ফ্রাঙ্ক কাপরা। একের পর এক ব্লক ব্লাষ্টার হিট ছবি দিতে থাকেন দর্শকদের- It Happened One Night, You Can’t Take It With You, Lost horizon, Mr. Smith Goes to Washington, Meet John Doe ইত্যাদি। পোষ্টারে মুভির টাইটেলের উপরে বড় করে লেখা থাকতো ফ্রাঙ্ক কাপরার নাম, দর্শক হলে আসতো ফ্রাঙ্ক কাপরা নামের টানে। সেই কাপরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কিছুটা যেনো থিতিয়ে গেলেন। দর্শকের সাথে তাঁর আইডিয়া যেনো আর খাপ খায় না। বিশ্বযুদ্ধের সময়টাতে মিলিটারী ডকুমেন্টারী তৈরী করা এই বিখ্যাত পরিচালক যেনো যুদ্ধের পর নিজের কাজের প্রতি আস্থাই পাচ্ছিলেন না, করতে পাচ্ছিলেন না অন্যকে প্রভাবিত। এই অবস্থায় তৈরী করলেন “It’s A Wonderful Life”, তাঁর ক্যারিয়ারেও যেনো সঞ্জীবনী সুধা নিয়ে এলো মুভিটি- সেরা পরিচালক এবং সেরা মুভিসহ অস্কারে পাঁচটি ক্যাটাগরিতে মনোনয়ন পেলো “It’s A Wonderful Life”, আবারো হিট হলো মুভির অভিনেতা জেমস স্টুয়ার্টের সাথে কাপরার রসায়ন।

২য় বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে কাপরার Mr. Smith Goes to Washington মুভিতে অভিনয় করে জেমস স্টুয়ার্ট অস্কারে নমিনেশন পান। অস্কারে সেরা অভিনেতার পুরষ্কার The Philadelphia Story তে অভিনয় করে পেলেও কাপরার আরেকটি ছবি You Can’t Take it With You- তে স্টুয়ার্ট অনবদ্য অভিনয় করেন। কিন্তু আলফ্রেড হিচককের Vertigo, Rope আর Rear Window- এর ছায়া থেকে সরে এসে বিশ্ব যুদ্ধোত্তর “It’s A Wonderful Life”- এ অভিনয় করার জন্য যখন চুক্তিবদ্ধ হোন, তখন তাঁরও অবস্থা কাপরার মতো, না ওধারকা, না ইধারকা! কিন্তু মুভিটি যেনো তাঁর ভাগ্যেও সৌভাগ্যের পরশ বুলিয়ে দিলো- সেরা অভিনেতার মনোনয়ন পেলেন আবার। স্টুয়ার্টের সাথে তাল মিলিয়ে মেরী হ্যাচ চরিত্রে মিষ্টি সুন্দর অভিনয় করলেন অভিনেত্রী ডোনা রিড।

প্রায় ২০ টির মতো মুভিতে অভিনয়ের পর এই মুভিটিকেই ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় ব্রেক মনে করতেন ডোনা রিড, সেই ধারাবাহিকতায় আরেকটি অসাধারণ ক্ল্যাসিক From Here to Eternity-তে অভিনয় করে ১৯৫৩ সালে পেলেন অস্কারের সেরা সহ অভিনেত্রীর পুরষ্কার। তাই ডোনা রিডের জীবনেও “It’s A Wonderful Life” একটি সেলিব্রিটি জীবনের পরশ বুলিয়ে গেলো।

ডোনা রিড এবং জেমস স্টুয়ার্টের সাথে এই মুভিতে আরো অভিনয় করে ৫ বছরের শিশু শিল্পী ক্যারোলিন গ্রিমেস। বাচ্চা বয়সে অভিনয় করা It’s A Wonderful Life- এর স্মৃতি সুধী সমাজে রোমন্থন করেই বর্তমানে জীবিকা নির্বাহ করছেন ক্যারোলিন। মুভিতে Zuzu চরিত্রে অভিনয় করা ক্যারোলিনের সবচেয়ে জনপ্রিয় উক্তি ছিলো, "Look, Daddy. Teacher says, every time a bell rings an angel gets his wings."

কি আছে It’s A Wonderful Life- এ? কেনো এই মুভিটিকে American Film Institute সেরা Inspirational মুভি হিসেবে এবং সেরা ১০০টি মুভির মধ্যে ১১ নম্বর হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে?

মুভিটি শুরুই হয়েছে ক্রিসমাসের রাতে জর্জ বেইলী নামে একজনের জন্য ইশ্বরের কাছে বিভিন্ন জনের বিভিন্ন প্রার্থনা দিয়ে। একটু পরেই দেখা গেছে সেই জর্জ বেইলী নামক ব্যক্তিটি ব্রীজ থেকে নদীতে ঝাপিয়ে আত্মহত্যা করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কে এই জর্জ বেইলী? কেনইবা সে আত্মহত্যা করতে চাচ্ছে? কেনইবা আত্মীয় অনাত্মীয় সবাই তার জন্য প্রার্থনা করছে?

জর্জ বেইলী একজন সাধারণ মানুষ, আমাদের মতোই সাধারণ। মানুষের ভালো চাওয়াটাই তার ইচ্ছা, কিন্তু এই ভালো কিছু চাইতে গিয়েই তার নিজেরও যে ক্ষতি হচ্ছে সেটা সে বুঝতে পারলেও কোনো ভ্রূক্ষেপ করছে না! নিন্দুকেরা বলে থাকেন এই ধরনের চরিত্ররা না কি ভ্রূক্ষেপ করার সুযোগই পায় না! আমি জানি না!

১২ বছর বয়সে ছোট ভাই হ্যারি যখন দুর্ঘটনাবশত বরফ পানিতে ডুবে যাচ্ছিলো, জর্জ তাকে রক্ষা করে, বিনিময়ে জর্জের বাম কান ক্ষতিগ্রস্ত হয়, কানে কম শোনা শুরু হয়। ফার্মেসীর মালিক যখন ইনফ্লুয়েঞ্জাতে ছেলের মৃত্যু সংবাদ শুনে ভুলক্রমে এক শিশুকে ওষুধের পরিবর্তে পয়জন দিতে যাচ্ছিলো, এই জর্জই নিজের জীবনকে ঝুঁকিপূর্ণ করে মালিককে বাঁচিয়ে দেয়। ছোট ভাই হ্যারিকে সব দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে যখন আজন্ম লালিত স্বপ্ন ভ্রমনে বের হবে, তখনই সেই ভাইয়ের ক্যারিয়ারের দিকে তাকিয়েই নিজের স্বপ্নকে বিসর্জন দিয়ে ছোট্ট শহরে থেকে যায় জর্জ বেইলী। বিয়ের পর মেরীকে নিয়ে যখন মধুচন্দ্রিমায় যাবে, আবারো ব্যাংকের প্রয়োজনে জমানো টাকা সবাইকে দিয়ে নিজের ইচ্ছেটাকেই যেনো মাটিচাপা দেয়। কি দরকার ছিলো জর্জের এই সমস্ত কিছু করার! এই সব জায়গায় কি কোনোভাবেই ভ্রুক্ষেপ করার সুযোগ ছিলো না?

জর্জ বেইলী একজন সাধারণ মানুষ, আর সাধারণ মানুষ বলেই যখন তার আঙ্কল ব্যাংকের ৮০০০ ডলার হারিয়ে ফেলে, মানুষের বিশ্বাস ভঙ্গের আশংকায় এবং অবশ্যই জেলে যাবার ভয়ে একজন সাধারণ মানুষের মতোই মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে জর্জ, তার কাছে তখন মনে হতে থাকে “worth more dead than alive”। কিন্তু গার্জিয়ান এঞ্জেলের জন্য সে যখন বুঝতে পারলো এই পৃথিবীতে সে না থাকলে কতো নেগেটিভ পরিবর্তন হতো, তখন যখন আনন্দে চিৎকার করে বলছিলো “I want to live again”- আমার কাছে মনে হয়েছিলো এটা যেনো পৃথিবীর সব হতাশাগ্রস্ত মানুষেরই কথা হওয়া উচিত ছিলো। মুভির এই থিমটিই আমাকে সবচেয়ে উদ্দীপ্ত করেছে। খুব সাধারণ মানুষের সাধারণ ঘটনাবলী থেকেই এই আমরা সাধারণ মানুষেরা বেঁচে থাকার অনুপ্রেরনা পাই। যখনই আমি হতাশায় মুষড়ে পড়ি, “It’s A Wonderful Life” যেনো চুপি চুপি আমার কানে বলে যায়- “জেগে উঠো! তোমার জন্যই অনেকের কাছে এই পৃথিবীটা এতো সুন্দর! তুমি হতাশায় থাকলে তাদের কাছেও পৃথিবীটা নিরানন্দময় হবে। তাদের জন্যই জেগে উঠো। জেগে উঠো তোমার নিজের জন্যও!”

এই মুভিটি আরেকটি কারণে আমার কাছে অসম্ভব প্রিয়। আমি স্বীকার করে নিচ্ছি- আমি রোমান্টিক মনের মানুষ! এবং এই মুভিতে যেনো আমি এক অসাধারণ রোমান্টিসিজমই পেয়েছি!

কিশোরী মেরী হ্যাচ যখন জর্জের না শুনতে পাওয়া বাম কানে চুপি চুপি বলে, “George Bailey, I will love you ‘till the day I die,” আমি যেনো দেখতে পেলাম কিশোর বেলায় আমার open secret ভালোবাসাকেই- সবাই জানে, সেও জানে, কিন্তু আবার জানে না! আবার মেরীর বাসায় মেরীর মা যখন জর্জকে প্রশ্ন করে- সে কি করে, তখন জর্জের আগেই মেরীর বলা “He’s making violent love to me, Mother!” উত্তরটি শুনে নিজের অজান্তেই শিহরিত হই। শুধুমাত্র মেরীকে দেখার জন্যই মেরীর বাসায় যাওয়া জর্জের ভিন্ন অজুহাত দেখানোকে মনে হয় আমি যেনো আমাকেই দেখছি! চাঁদনী রাতে জর্জের মেরীকে বলা "What is it you want, Mary? What do you want? You...you want the moon? Just say the word and I'll throw a lasso around it and pull it down. Hey! That's a pretty good idea! I'll give you the moon, Mary…” শুনে মনে হয়েছিলো আমিও যেনো আমার প্রিয়াকে তাই বলতে চাই! হানিমুন ট্রিপের জন্য জমানো টাকা ব্যাংকের বিপর্যয় রোধে ব্যবহার করার পর যখন এক পুরানো জরাজীর্ণ বাসায়, যেখানে ফুঁটা দিয়ে অবিরত বৃষ্টির পানি ঝরছে, বাসররাতের জন্য মেরী এবং জর্জ অবস্থান করে এবং জর্জের বন্ধু বার্ট এবং আর্নি বিশপ “I Love You Truly” গানটি গায়, তখন মনে হয় এর চেয়ে রোমান্টিকতা বোধহয় আর নেই।

নাহ! মুভির কাহিনী সম্পর্কে আর বেশি কিছু বলবো না! বাকীটুকু আপনাদের জন্যই রইলো। তবে এবার অন্য কিছু বিষয়ে কথা বলতে পারি, তাই না?

ফ্রাঙ্ক কাপরা এই মুভিটি কোনো স্টুডিও-এর ব্যানারে করেননি, করেছিলেন নিজস্ব প্রডাকশন হাউজ Liberty Films এর ব্যানারে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই Liberty Films -এ কাপরার সাথে পার্টনার হিসেবে ছিলেন উইলিয়াম ওয়াইলার, যিনি পূর্ব প্রতিশ্রুতির কারণে It’s A Wonderful Life-এর সাথে যুক্ত হতে পারেননি, ব্যস্ত ছিলেন The Best Years of Our Lives- এর পরিচালনায়। তাঁদের দুইজনের মধ্যেই ছিলো একটি সুস্থ প্রতিযোগিতা। দুইটি ছবিতেই এসেছে ২য় বিশ্বযুদ্ধ, এসেছে সেই সময়ের জীবনবোধ। প্রতিযোগিতায় অবশ্য জিতেছিলেন উইলিয়াম ওয়াইলার, সেরা মুভি এবং সেরা পরিচালকের অস্কার পেয়েছিলেন, আর মুভিটি হয়েছিলো বছরের সেরা ব্যবসা সফল মুভি।

জেমস স্টুয়ার্টের কথা বলেছিলাম। “It’s A Wonderful Life”এ কিন্তু তাঁর অভিনয় করার কথা ছিলো না। RKO pictures এই জর্জ বেইলী চরিত্রের জন্য ক্যারি গ্রান্টের কথাই ভেবেছিলো। কিন্তু যখন স্বত্বটা কাপরার Liberty films নিলো, তখনই যেনো দৃশ্যপটে স্টুয়ার্টের আগমন। এই মুভিতে অভিনয়ের ব্যাপারে স্টুয়ার্ট বলেন,

“Frank really saved my career. I don't know whether I would have made it after the war if it hadn't been for Frank. It wasn't just a case of picking up where you'd left off, because it's not that kind of business. It was over four and a half years that I'd been completely away from anything that had to do with the movies. Then one day Frank Capra called me and said he had an idea for a movie”.

এই মুভিতে একটি স্পেশাল ইফেক্ট ব্যবহার করা হয়েছিল- সাবান পানি যুক্ত কৃত্রিম তুষারপাত, আগে যা করা হতো কালারযুক্ত কর্নফ্লেক্সকে ফ্যানের মাধ্যমে চারপাশে ছড়িয়ে দিয়ে। আমি শুনেছিলাম এই ইফেক্টের জন্য যিনি ইফেক্টটি তৈরী করেছেন, তিনি ১৯৪৮ সালে অস্কারে টেকনিক্যাল এচিভমেন্ট এওয়ার্ড পেয়েছিলেন, কিন্তু অস্কার পুরষ্কারের ডাটাবেসে খুঁজে পাইনি।

“It’s A Wonderful Life”এ আরেকটি মজার ব্যাপার আছে। মুভিতে ২য় বিশ্বযুদ্ধোত্তর যে পরিস্থিতি দেখানো হয়েছে, সেই সময়ে আমেরিকার পরিস্থিতি এতোটা সহজ, সরল বা সুন্দর ছিলো না! বরঞ্চ জর্জ বেইলী না থাকলে কি অবস্থা হতো, সেটাতে যা দেখানো হয়েছে সেটাই ছিলো তখনকার বাস্তবতা! “জর্জ বেইলী না থাকলে কি অবস্থা হতো”- এটাও যেনো গুরুত্ব পেলো সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে- “২য় বিশ্বযুদ্ধে মিত্র বাহিনী না জিতলে কি অবস্থা হতো”!

মুভিটির মেকিং নিয়ে কথা না বলি! যে বিষয়ে আমার জ্ঞান নেই, সেই বিষয়ে কিছু বলতে যাওয়া ঠিক হবে না!

অনেক বগড় বগড় করে ফেলেছি। তাই শেষ করছি “I Love You Truly” গানটির অসম্ভব সুন্দর লিরিক্স দিয়ে-

I love you truly, truly dear,
Life with its sorrow, life with its tears
Fades into dreams when I feel you are near
For I love you truly, truly dear.

Ah! Love, 'tis something to feel your kind hand
Ah! Yes, 'tis something by your side to stand;
Gone is the sorrow, gone doubt and fear,
For you love me truly, truly dear


(পোষ্টে আমি কোনো ছবি আপলোড করতে পারছি না। মূল পোষ্টটি দেখার জন্য আপনারা Click This Link এই লিঙ্কে যেতে পারেন।)
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×