একদিন আমাদের ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন ভাই নতুন এক শহর আবিষ্কার করেন এবং তিনি তার সাথে আরেকজনকে পার্টনার করে শহরেতে থাকতে লাগলেন।একদিন সকালে গাড়ি চালাতে গিয়ে তিনি আরেক গাড়ির সাথে লাগিয়ে দেন ।


বল্টু চাচা বহুত রসিক মানুষ কিন্তু অনেক গরিব ছিলেন । (রসিক রা একটু গরিব ই হয়


স্বাস্থ্য বিষয়ক বেস্ট সেলার বই ''স্বাস্থ্যের জন্য পুষ্টি'' গ্রন্থের বাংলাদেশি লেখক নাফিজ মুনতাসির এর রহস্যময় মৃত্যুহলে পুলিশ তার ময়না তদন্ত করে । ময়না তদন্তের রিপোর্টে ডাক্তার যে কারণ দেয় তাতে তার মৃত্যুর কারণ লিখেছে --''পুষ্টিহীনতা''। এ খবর প্রচার হলে বেস্ট সেলার বইটি এক সপ্তাহে ওর্স্ট সেলারে পরিণত হয় ।

একবার আমাদের চেয়ারম্যান সাহেব জোক্স বলবে বলে স্টেজে উঠছে । কিন্তু তিনি কিছুতেই তার জোক্স মনে করতে পারছেন না । তারপর মাথায় হঠাৎ কি যেন এলো,তিনি জোক্স বলে ফেললেন । সেটা শুনে সবাই হো হো করে হেসে উঠলেন । তিনি স্টেজ থেকে নেমে বউকে বললেন -দেখলে,জোক্স টা বলে শেষ করতে পারছি


কায়রো ভাই একবার ফ্যাশন ডিজাইনার হবেন বলে মনস্থ করেন । কিন্তু তার বানানো বোতাম কন্টকিত পোষাক পরে এক হার্টের রোগীর হার্ট এটাক হলে সঙ্গে সঙ্গে হাস্পাতালে নেয়া হলেও বাচানো সম্ভব হয়নি কারণ তার বোতাম কন্টকিত পোষাক খুলতে খুলতেই রোগী মারা যায় । তাই তার এই ব্যাবসা ফল করে ।



আমাদের হামাভাই কখনোই ধূমপান করতেন না ।




রাজসোহান নামক এক পর্ণোগ্রাফিক পত্রিকা প্রকাশক কে পুলিশ গ্রেফতার কইরা জেলে পাঠায় ।কারণ ক্রেতারা তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে যে সে বিজ্ঞাপনে তার পত্রিকাটিকে যতটা উত্তেজক বলে প্রচার করেছেন বাস্তবে ততটা ছিল না ।

শামসীর ভাই রাজনীতি এক্কেরে দেখতেই পারে না


রবিন একবার এক গুপ্তচর হিসেবে ন্যাটো'র আস্তানায় ঢুকে পরে। সে ঐ ন্যাটো বাহিনীর সব ডকুমেন্ট নিয়ে ঝামেলা ছাড়াই বের হয়ে আসতে সক্ষম হয় । কিন্তু বের হওয়ার সময় তা ব্যক্তিগত ব্যাগটা ভিতরে ফেলে আসেন,যার ভিতরে ছিল একটা হাতুড়ি,এক্টা ফাইল,এক্টা বাইবেল,প্লেবয় পত্রিকার একটা কপিএবং তার গুপ্তচরবৃত্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য ।


বাংলাদেশের যুদ্ধের সময় জিনিয়াস অণুজীব একবার তার চোখে দুইটা ডেস্ট্রোয়ার জাহাজ দেখতে পেল । তো অণুজীব প্লেন দুইটা পুরা ধ্বংস কইরা দিল । তবে দুঃখজনক ব্যাপারটি হচ্ছে,তিতাস আর হামজা নামের সেই ডেস্ট্রোয়ার জাহাজ দুটিও ছিল বাংলাদেশ সরকারেরই । হায়রে অণুজীব !

এই পোস্ট টি সম্পূর্ণ কাল্পনিক । কেউ মাইন্ড খাইয়েন না । কষ্ট দিলে ক্ষমাপ্রার্থী । রম্য হিসেবে বিবেচনা করলে আনন্দিত হইতাম । প্রিয়তে নিলে প্রফুল্লিত হইতাম ।


সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৩৯