
অবশিষ্ট তবুও উদ্ধত
মাত্রই সচলায়তনের ব্যানারে দেখলাম আজ ১৯ আগস্ট, বিশ্ব ফটোগ্রাফী দিবস, জানতাম না। আমি অবশ্য বিশেষ দিবসের খোঁজ-খবর কখনোই রাখি না। বাংলাদেশী প্রমাণের জন্যে যে কয়টা দিবস মনে রাখা দরকার, তা বাদে আর কোন দিবসের তারিখই আমার মনে থাকে না। দিবস মনে না রেখে যেমন বাবা-মাকে ভালবাসি, তেমনি বিশ্ব ফটোগ্রাফী দিবস বলে যে দিনটি গত বিশ ধরে বিশ্বের অনেক দেশে উদযাপিত হয়ে আসছে তার অস্তিত্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র ওয়াকিবহাল না হয়েও মাঝে মাঝে ছবি তুলে অনেক কিছুকে ধরে রাখতে চাই, যেন তা একেবারে বিলীন না হয়ে যায়। এক একেকটা ছবি যেন এক একটা ইতিহাস, ইতিহাসের সবচেয়ে নির্ভূল সাক্ষী ফটোগ্রাফ।
যাই হোক, আজ ফটোগ্রাফী দিবস হলেও ছবি তো আর তোলা হয় নি এ দিবসে, তাই বেশ কয়েক বছর আগে পানাম নগর ঘুরতে যাওয়ার সময়কার ছবি দিয়েই পালন করি এ দিবস। সবার সাথে ছবিগুলো শেয়ার করে সাধুবাদ জানাতে চাই ক্যামেরা আবিষ্কার আর ফটোগ্রাফিক প্রসেসের সাথে জড়িত রথী-মহারথীদের, যাদের জন্য আজকাল শখের ফটোগ্রাফার হতে পারছে আমার মতো অগা-বগারাও।
ফটোগ্রাফী ছিল বলেই এই ছবিগুলো আমাকে ফিরিয়ে দিচ্ছে সেই সময়কার আমার আর আমার বন্ধুর এডভেঞ্চার আর ঘোরাঘুরির সুখস্মৃতিগুলো। আর সাথে সাথে তুলে ধরা যাচ্ছে আমার ঐতিহ্যকে যা অবহেলা আর অযত্নের পাশাপাশি অজ্ঞ সংরক্ষণের নামে ধ্বংসযজ্ঞের শিকার আজ। তাই জয় হো ফটোগ্রাফী! জয় হো!

কাজই তার এবাদাত

চির উন্নত শির

ছায়া

কালের সাক্ষী

আশ্রিত

আবদ্ধ ১

আবদ্ধ ২

সীমারেখা

কর্মযজ্ঞ

বন্দিনী রাজকুমারী

ইতিহাসে পথ চলা

অস্তিত্ব

প্রতিবিম্ব
ছবির উলটাপালটা ক্যাপশনের জন্যে মাফ চেয়ে নিচ্ছি।