somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

কাল্পনিক_ভালোবাসা
বহুদিন আগে কোন এক বারান্দায় শেষ বিকেলের আলোয় আলোকিত উড়ন্ত খোলা চুলের এক তীক্ষ্ণ হৃদয়হরনকারী দৃষ্টি সম্পন্ন তরুনীকে দেখে ভেবেছিলাম, আমি যাদুকর হব। মানুষ বশীকরণের যাদু শিখে, তাকে বশ করে নিশ্চিন্তে কাটিয়ে দিব সারাটি জীবন।

একুশে ফেব্রুয়ারী এবং গুগল ডুডল- একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টার ইতিকথা

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সর্বশেষ সংযোজনঃ

অনলাইনে আমাদের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে গুগল কর্তৃপক্ষের কাছে মেইল করার পাশাপাশি আমরা অনলাইন, অফলাইনে বিভিন্ন পিটিশন বা গণ স্বাক্ষর সংগ্রহ করে বাংলাদেশে গুগলের যে একটি বিশেষ প্রজেক্ট অফিস আছে সেখানে পৌছে দিতে পারি। যদিও এই অফিসের ক্ষমতা বেশ সীমিত তথাপি আমাদের দাবির প্রতি গণ মানুষের আগ্রহের ব্যাপারে তারা একটি সঠিক ধারনা পাবেন।
JICE JDS Project Office in Bangladesh
L-261, The Pan Pacific Sonargaon Hotel, 107, Kazi Nazrul Islam Avenue, Dhaka-1215, Bangladesh

এই গুরুত্বপূর্ন তথ্যটি দিয়ে সহায়তা করেছেন ব্লগার বিদ্রোহী ভৃগু। তাকে আমাদের সকলের তরফ থেকে জানাই অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।

কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা উপলক্ষে গুগল ডুডল প্রকাশের ব্যাপারে আমাদের দাবি এবং যা করনীয় আছে সে সম্পর্কে যদি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্যান্টিন এবং হলগুলোতে পোষ্টার বানিয়ে লাগানো যায় তাহলে এ সম্পর্কে আরো ভালো সাড়া পাওয়া যেতে পারে। তাই আপনারা যারা এখনও বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ পর্যায়ে পড়াশুনা করছেন, তারা এই ব্যাপারে একটি উদ্যোগ নিতে পারেন। আশা করি বিভিন্ন ফেসবুক ইভেন্টের পাশাপাশি এটা বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে।

চমৎকার এই আইডিয়াটি দেয়ার জন্য সকলের তরফ থেকে ব্লগার পাকাচুল ভাইকে অনেক ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা জানাই।

আমি বিশ্বাস করি, আমাদের বাংলা ব্লগ প্লাটফর্মের যে সকল ব্লগাররা আছেন, বিশেষ করে সামহয়্যারইন ব্লগের যে বিশাল সংখ্যক সক্রিয় ব্লগারগণ রয়েছেন, তারা সবাই যদি অন্তত একটি করে মেইল করেন তাহলে আমাদের এই সম্মিলিত প্রয়াসটি সফল হতে খুব বেশি সময় লাগবে না। ইতিমধ্যে যারা মেইল করেছেন এবং এই কাজে অংশগ্রহন করেছেন তাদের প্রত্যেকের প্রতি রইল অনেক কৃতজ্ঞতা এবং শুভেচ্ছা।

**



২১শে ফেব্রুয়ারী
একজন বাংলাদেশী হিসেবে জাতিগতভাবে গর্ব করার মত যে অল্প কয়েকটি বিষয় আমাদের আছে তার মধ্যে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন অন্যতম। সালাম, বরকত, রফিক, জাব্বার সহ নাম না জানা আরো অনেক শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করেছিলাম মাতৃভাষা বাংলায় কথা বলার অধিকার। পৃথিবীর ইতিহাসে মাতৃভাষার জন্য এই ধরনের ভালোবাসা ও আত্মত্যাগের ঘটনা খুবই বিরল। তাই ২১ শে ফেব্রুয়ারী একাধারে আমাদের জন্য প্রচন্ড শোক এবং গৌরবের একটি অনন্য অধ্যায়। বিশ্ববাসীও আমাদের এই আত্মত্যাগের স্বীকৃতি দিয়েছে। ১৯৯৯ সালের ১৭ই নভেম্বর ইউনেস্কো ২১ শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষনা করেছে। সেই থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে দেশে এই দিবসটি পালন করা হচ্ছে।

গুগল ডুডলসঃ
ডুডল হচ্ছে মূলত একধরনের লক্ষ্যবিহীন এলোমেলো আঁকাআকি বা স্কেচ। অনেক সময় আমরা খাতার পাশে বা কোন কাগজের সাইডে অহেতুক যে অনির্দিষ্ট বস্তুগুলো আঁকার চেষ্টা করি, সেগুলোর আভিধানিক নামই ডূডল। আমাদের সেই সব অর্থহীন আঁকাআকি বা ডুডলের মধ্যে জনপ্রিয় ছিল হয়ত কোন কমিক চরিত্রকে নিজেদের মত আঁকা কিংবা ক্লাসের কোন বদরাগী স্যার বা ম্যাডামের ছবি আঁকার চেষ্টা করা অথবা নিতান্তই লক্ষ্যবিহীন কোন কিছু ডিজাইন করা। ছেলেবেলার সেইসব মজাদার অর্থ বিহীন আঁকাআকির আমেজটি ধরে রাখার জন্য গুগল সার্চ ইঞ্জিন ১৯৯৮ সালের বার্নিং ম্যান ফেস্টিভ্যালে “গুগল ডুডলস” নামে একটি অভিনব জিনিস তার হোম পেজে সংযুক্ত করে। সারর্গেই ব্রিন এবং ল্যারী পেইজ নামের গুগলের দুই প্রতিষ্ঠাতা সর্বপ্রথম গুগল ডূডলসের ডিজাইন করেন। তারপর থেকে পৃথিবী জুড়ে বিভিন্ন উৎসবে বা বিখ্যাত কোন ব্যক্তির স্মরনে কিংবা বিশেষ কোন দিবসে উপলক্ষে গুগল তার লোগোতে সংশ্লিষ্ট কারন সংযুক্ত করে নানারকম মজার পরিবর্তন নিয়ে আসে যা বর্তমানে বেশ জনপ্রিয়। এর মাধ্যমে পৃথিবী জুড়ে হাজার হাজার গুগল ব্যবহারকারী ঐ নির্দিষ্ট দিন সম্পর্কে জানতে পারেন এবং অনেক সময় অনেক অজানা বিষয়ও সাধারন ব্যবহারকারীদের সামনে উঠে আসে। একদল দক্ষ অংকনশিল্পী এই ডুডল তৈরী করার কাজে নিয়োজিত আছেন। এদেরকে বলা হয় ডুডলারস। বিভিন্ন দিবস বা উপলক্ষকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে গুগল কর্তৃপক্ষের প্রকাশিত ডূডলের পাশাপাশি নতুন কোন দিবস বা উৎসবকেও ডুডলের আওতায় আনা সম্ভব। তার জন্য গুগলের ডুডল টিমকে ইমেইলের মাধ্যমে প্রস্তাব পাঠাতে হয়। গুগল টিমের সদস্যরা প্রস্তাবগুলো যাচাই করে তারপর ব্যবস্থা গ্রহন করেন।


একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টার ইতিকথাঃ
২০০০ সাল থেকে ২১ শে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক ভাবে পালিত হয়ে আসছে। প্রতি বছরই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ গুরুত্বের সাথে এই দিবসটি পালন করে থাকে। এই ধরনের একটি আন্তর্জাতিক দিবসে আমরা অবশ্যই চেয়েছিলাম গুগল কর্তৃপক্ষ এই দিবসকে কেন্দ্র করে একটি ডুডল প্রকাশ করুক। কিন্তু আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি পাবার এক যুগ পরেও গুগল কর্তৃপক্ষ এই দিবসটি পালন করার ব্যাপারে সঠিকভাবে তেমন কোন উদ্যোগ নেয় নি। বিষয়টি অবশ্যই আমাদের জন্য কিছুটা হলেও হতাশাজনক। পৃথিবীজুড়ে নানা দিবস এবং বিশেষ কোন দিনের ব্যাপারে খুব সহজেই গুগল ডুডলের মাধ্যমে জানা যায়, তাই আমরাও মনে করি, ২১ শে ফেব্রুয়ারী নিয়ে যদি গুগল কর্তৃপক্ষ কোন ডুডল প্রকাশ করত তাহলে এই দিনটিতে আত্মত্যাগের ঘটনা সম্পর্কে মানুষ সহজেই জানতে পারত এবং নিজ নিজ মাতৃভাষার প্রতি ভালোবাসার অনুপ্রেরনা খুঁজে পেত।

তবে, যেহেতু গুগলের ডুডুলারস টীমকে বিশেষ কোন দিবস নিয়ে ডুডল প্রকাশ করার ব্যাপারে অনুরোধ করা যায় এবং তারা পরামর্শও আশা করে, সেহেতু আমরা সবাই যদি সম্মিলিত ভাবে প্রচেষ্টা চালাই তাহলে ইনশাল্লাহ আগামী বছর থেকে গুগল কর্তৃপক্ষ বিশেষ ডুডল প্রকাশের মাধ্যমে ২১শে ফেব্রুয়ারী তথা আন্তর্জাতিক মার্তৃভাষা দিবস পালন করবে। বিগত বেশ কয়েক বছর ধরেই এই ব্যাপারটি নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে অনেকেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু এবার মনে হয় সময় এসেছে সবার সম্মিলিত একটি প্রচেষ্টার। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা যদি সফল হতে পারি, তাহলে নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য তা হবে একুশের মর্যাদার প্রতি আরো একটি অনন্য অর্জন এবং আনন্দের একটি ব্যাপার।

আপনি কিভাবে এই সামগ্রিক ব্যাপারটি বিশাল ভূমিকা রাখতে পারেন?
আপনি খুবই সহজেই এই ব্যাপারটিতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে সামান্য সময় ব্যায় করে গুগল ডুডল টিমের কাছে একটি মেইল পাঠাতে হবে। এই মেইলের কোন নির্দিষ্ট ফরমেট নেই। তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি আপনার মেইলে একুশে ফেব্রুয়ারীর গুরত্ব এবং আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির ব্যাপারটি তাদের সামনে অল্প কথায় পয়েন্ট আকারে তুলে ধরতে পারেন। তারপর গুগল ডুডল ক্যাম্পেইন থেকে নির্বাচিত চূড়ান্ত লোগোটি মেইলে সংযুক্ত করে তাদের কাছে পাঠিয়ে দিন। এই সংক্রান্ত মেইল এ্যাড্রেসটি হলোঃ
[email protected]

সম্প্রতি ফেসবুকে অনেকগুলো ইভেন্ট ক্রিয়েট করা হয়েছে। সেখানেও এই সম্পর্কে আপনি তথ্য পেতে পারেন। অনেকগুলো ইভেন্টে বেশ কিছু সুন্দর সুন্দর ফরম্যাট দেয়া আছে যা অনুসরন করে আপনি খুব সহজেই গুগল টিমকে মেইলটি পাঠাতে পারেন।

আমি ব্যক্তিগত ভাবে যে ইভেন্টটিতে যোগদান করেছি তার ফেসবুক লিংক পেতে এখানে ক্লিক করুন। সেখানে উল্লেখিত ফরম্যাটি অনেকটা এই রকমঃ



অথবা আপনি এই ভাবেও লিখতে পারেনঃ

আপনার জিমেইল একাউন্টে লগইন করুন। জিমেইল না থাকলে নিজের নাম দিয়ে নতুন জিমেইল একাউন্ট করে নিন।

২. এবার মেইল কম্পোজ কমান্ড দিন। তারপর…

৩. To (বরাবর)-এ লিখুন : [email protected]

৪. Subject-এ লিখুন: Request Google Doodle for 21 February – International Mother Language Day

৫. Description-এ:

Dear Doodle Team,

Please give a Doodle for 21 February – International Mother Language Day.

For instance please you have a look of these URL’s for consideration that this day had already been got international recognition:

UNESCO Link:
http://goo.gl/q88xW

United Nation Link:
http://goo.gl/xMcsf

Wikipedia Link:
http://goo.gl/9Xikq

We wished to select a doodle logo for our own made, if you wish to select please take a look for it at attachment. If you want to redesign the Doodle it will be appreciated too.

Thanks

Your Name (আপনার পুরো নাম ইংরেজীতে)


৬. http://on.fb.me/21febDoodle
তারপর উপরের লিংক থেকে ডুডল প্রতিযোগীতায় বিজয়ী লোগোটি ডাউনলোড করে নিন এবং এ্যাটাচমেন্টে আপলোড করে দিন। তারপর সেন্ড করুন।



শেষকথা
বাংলাদেশে ভূখন্ডের জনগোষ্ঠী, ইতিহাস এবং সংস্কৃতির সাথে একুশের সম্পর্ক মৃত্যূহীন। অবশ্যই এর উত্তরাধিকার বহন করতে হবে নতুন প্রজন্মকে, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে। তাই আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টাই একুশের চেতনাকে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরতে পারে। আমি বিশ্বাস করি, এই ভাষাচেতনা বহন করে আমাদের এই প্রজন্মই জাতির জন্য বয়ে আনতে পারে সম্মান এবং গৌরবের নিত্য নতুন প্রেক্ষাপট। আর তাই সম্ভব হলে এই বিষয়টি অন্যদের সাথে শেয়ার করুন, বুঝিয়ে বলুন, অন্যদের উৎসাহিত করুন। ইনশাল্লাহ আমরা এবার সফল হতে চাই।

তথ্যসুত্রঃ
ছবিঃ ইন্টারেন্ট।
নির্বাচিত এই ডুডলটি ডিজাইন করেছেন তানজিল ইসলাম । তাকে আমাদের সকলের পক্ষ থেকে জানাই অনেক অভিনন্দন।
তথ্যগত সহায়তাঃ উইকিপিডিয়া এবং গুগল ডুডলস।

ডুডলস সম্পর্কে আরো জানতে, ব্লগার তর্পনেরএই পোষ্টটি দেখতে পারেন।

সামুতে এই বিষটি প্রথম আমাদের সামনে তুলে ধরেছিলেন, ব্লগার দিকভ্রান্ত*পথিক । তাকে আমাদের সকলের তরফ থেকে অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই মে, ২০১৪ ভোর ৬:৩০
১০৫টি মন্তব্য ১০৪টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×