somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আত্মার গভীরে যিনি ঘুমিয়ে আছেন....

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের 'আয় খুকু আয়' গানটা শুনলেই আমার বাবার কথা মনে পড়ে। কতদিন দেখিনা বাবাকে! আজ থেকে এক যুগ আগে আমাদের সবার প্রিয় এই মানুষটা তার দেহটাকে নিয়ে ওপাড়ে চলে গেছেন। কিছুদিন আগে 'আমার দেখা একজন অসাধারণ মানুষ' শিরোনামে একটা ব্লগ লিখেছিলাম। সেটা ছিল 'স্মৃতিকথা' ক্যাটেগরির। সেখানে আমার দেখা অসাধারণ মানুষটি ছিলেন আমার মা। আর বাবার কথাও টুকটাক উঠে এসেছিল সেখানে। আমি আমার শশুড় আর শ্বাশুড়িকে যথাক্রমে বাবা এবং মা ডাকি। আজকের স্মৃতিকথা আমার সেই বাবাকে ঘিরেই।

বাবার শ্রবণক্ষমতা একটু কম ছিল। সবাই বেশ উচু স্বরেই তার সাথে কথা বলতেন। খুবই সহজসরল মানুষ ছিলেন তিনি। যেকোন কিছুতে বাহ্বা পেতে পছন্দ করতেন। তিনি কখনো হারতে জানেন না এই বিশ্বাসটা প্রকট রুপে ছিল তার ভেতরে। আমরা তাকে বুঝতাম বলেই কষ্ট বিষয়টা তৈরীই হতনা। একধরনের শিশুসুলভ আচরণ তার মাঝে সবসময়ই পেতাম আমি এবং আমরা। বাজার থেকে একবার ছোট সাইজের বেশ কিছু মুরগীর বাচ্চা কিনে আনলেন তিনি। আমাকে দেখে দু'গাল হেসে জিজ্ঞেস করলেন- 'কী রে মা, কেমন হল?' দাম শুনে আমি সত্য কথাটা বলে ফেললাম। 'এত টাকা! আপনি তো ঠকলেন বাবা।' এখানে বলা বাহুল্য যে তার বৈশিষ্ট্যগুলোর সাথে আমি তখনও পুরনো হয়ে উঠিনি। তাকে দেখার বয়স হয়েছে মাত্র দু'দিন। আমার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একজন প্রিয়জন আমার করণীয় বিষয়টা তুলে ধরলেন। বাবা বললেন- 'কী বললি? আমি জিতেছি?' আমি বললাম- 'অবশ্যই। আপনি না জিতলে জিতবেটা কে!' এভাবেই আমার নতুন জীবনের নতুন পরিবেশে, কোন এক সকালে আমার বাবার সাথে প্রথম হার জিতের গপ্প শুরু হয়। শুনে এত খুশি হয়েছিলেন তিনি! মাথায় হাত বুলিয়ে কপালে চুমু খেলেন আর বললেন - 'দেখ, আমার যুথীমনি আমাকে ঠিকই চেনে। আমার মত এমন সস্তায় কেউ পারবে কিনতে? আমাকে ঠকানোর সাহস আছে নাকি কারোর!' আমি লক্ষ্য করলাম, বাবার চোখের কোনে চিকমিক করছে পানি। এটা নিঃসন্দেহে আনন্দের পানি। ঠিক সেদিন থেকেই এই মানুষটাকে আমি যেন ভালবাসতে শুরু করলাম। এত সরল মানুষ!

পুরো দুটো বছর বাবা-মা'র সাথে থেকেছি। কী দুর্দান্ত সময় কেটেছে আমার! প্রতি ভোরেই দেখতাম-ধবধবে ফতুয়া আর লুঙ্গি পড়ে জানালার ধারে দেয়ালে হেলান দিয়ে ডায়েরী লিখছেন বাবা। চোখে গাড় খয়েরী ফ্রেমের চশমা। বাবা, যেখানে বসে লেখালেখি করতেন, ঠিক তার পাশের ছোট্র টেবিলে থাকত ল্যান্ডফোন আর ছোট্র নোটবুক। নোটবুকে তার প্রিয়জনদের ফোন নাম্বার। উনি ডায়েরী লেখার আগেই তার প্রথম সারির প্রিয়জনদের সাথে কথোপকথন হয়ে যেত। প্রতিদিন একভাবে কথা বলতেন তিনি। তার ছয় ছেলের বড় দু'জন সাংবাদিক। 'দৈনিক জনকন্ঠে' আছেন মেঝজন। হাতে পেপারটা পাওয়ার সাথে সাথেই মেঝ ছেলেকে ফোন- 'হ্যালো, কামাল বাবা কেমন আছ? তোমার আজকের লেখাটা পড়ে আমি মুগ্ধ হয়েছি।' এভাবে গড়গড় করে নানান আলাপ সারতেন লম্বা সময় নিয়ে। এটা শুধু একজনের সাথে না। তার মেয়ের শ্বশুরবাড়ি থেকে শুরু করে মোটামুটি সবার সাথেই। ফলশ্রুতিতে দেখা গেল মাসশেষে মোটা অংকের বিল আসতো। আমাদের 'মা' বেশ হৈচৈ করতেন এটা নিয়ে। বাবা হাসতেন আর বলতেন- 'টাকা দিয়ে কি হবে! আজ মরলে সব শেষ। প্রিয়জনদের খবর রাখতে হবেনা!'

আমি তখন পড়াশুনার মাঝ পর্যায়ে। আমার জন্য উনি যেটা করতেন তা হচ্ছে- ডজন ডজন কলম আর মোটা মোটা সব খাতা কিনে আনতেন। হাসিমুখে বলতেন- 'আমি তোর ভাল ফলাফল দেখতে চাই'। সকালে নাস্তার টেবিলে হাত ধুয়ে আমার জন্য বসে থাকতেন। আমাকে কাছে পেয়ে হাত বাড়িয়ে করমর্দন করতেন। বলতেন- 'শুভ সকাল।' এতেই শেষ হতনা। হাতে একটা চুমুও খেতেন। আমি হতাম আনন্দে আত্মহারা। দুপুরে আমি যখন ক্লাশ শেষে বাসায় ফিরি তখন উনি উন্মুখ হয়ে রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে থাকতেন, আমি আসব বলে। দুপুরের নামাজ শেষে ফেরার সময় আমার জন্য আনা হজমি, বাদাম আমার হাতে দিয়ে বলতেন- 'তোর জন্য।' সেসময় তার চোখে মুখে ফুটে থাকতো একধরনের স্নিগ্ধ হাসি। আমার ক্লান্ত শরীর সতেজতায় ভরে যেত ওমন ব্যবহার আর পরিপূর্ণ হাসি দেখে। দুপুরের আহারের পর পাশাপাশি শুয়ে গল্প করতাম আমরা। বিষয় থাকত নানান ধরনের। বাবার জীবনের প্রথম প্রেম থেকে শুরু করে সব কিছু উঠে আসতো এখানে। শুধু মনে হত, আমার জীবনের সেরা বন্ধু আমার বাবা। এমন কিছু নেই যেটা তার সাথে শেয়ার করিনি। অকপটে বলতে পারতাম তাকে। একবার বাথরুমে যাব, দরজার সামনে যেয়ে দেখি বাবাও যাবেন। আমি তার হাত টেনে সরিয়ে বললাম -' আগে আমি যাব, আমার ছোট কাজ। সময় লাগবেনা। একটু ধৈর্য ছোট্র বন্ধু।' উনি বললেন- 'আমারও তো ছোট্র কাজ ছিল। ঠিক আছে, আমি কিন্তু ধৈর্য ধরলাম। দ্রুত করবি।'

আমার স্পষ্ট মনে আছে, একবার আমার সহযাত্রী তার বিশেষ কাজে ঢাকার বাইরে যাবেন। পনেরদিন থাকতে হবে সেখানে। এতটা লম্বা সময় এই প্রথম থাকা হবে ভেবে মনটা বেশ বিষণ্ন হল। নির্দিষ্ট দিনে যথারীতি চলে গেলেন তিনি তার গন্তব্যে। আমার বিষয়টা টের পেলেন বাবা। কাছে টেনে জিজ্ঞেস করলেন- 'মাত্রতো কয়েকদিন। মন খারাপ করিস না। টেলিফোন আছেনা! পোস্ট অফিস আছেনা! আমি নিজে তোর চিঠি পোস্ট করব। আমি নিজে দাঁড়িয়ে থেকে ওর সাথে কথা বলিয়ে দেব। বিল নিয়ে ভাববিনা। তোর মায়ের কথায় আমি কিচ্ছু মনে করিনা। দেখিস না, প্রতিদিনতো চলছে ধারাবাহিক আলাপ। বন্ধ হল!!' এরপর যথারীতি সাতদিনের মাথায় পোস্ট অফিস থেকে একটা চিঠি বহন করে আনলেন আমাদের বাবা। আমার ধারনা, উনি প্রতিদিন পোস্ট অফিসে যেতেন চিঠির খোঁজে। মুখে ফুল ফোটানো হাসি। আমার হাতে হলুদ খামখানা দিয়েই বললেন- 'পড়, পড়ে দেখ।' আমি অন্যরুমে চিঠিটা নিয়ে গেলাম। দেখি চিঠিটা একবার খোলা হয়েছিল। কাঁচা হাতে সেটা আবার বন্ধ করার চেষ্টা চালানো হয়েছে। যা বোঝার সবই বুঝলাম। একাকী হাসলাম অনেকক্ষণ। এরপর ফিরে এলাম আর একখানা হাসিমুখের দিকে। বললাম- 'আপনার পুত্রধন যথেষ্ট ভাল আছেন। পনেরদিন হয়তো লাগবেনা। আর মাত্র তিনদিন পরই উনি আসছেন। বাবার মুখের হাসিটা প্রসারিত হল। আর সেটা সংক্রামিত হল আমার দিকেও।'

আমাদের মা যখন কোন বিশেষ আলোচনায় অংশ নিতে বাড়ির বাইরে যেতেন তখন বাবা আর আমি মিলে বাবার প্রিয় রেসিপি তৈরী করার চেষ্টা করতাম। সেটা ছিল 'লোনা ইলিশের বড়া।' বাবা আমাকে হাত ধরে ধরে শেখালেন কিভাবে কি করতে হয়। সেই তরকারী দিয়ে ভাত খেয়ে বাবা কি যে পরিতৃপ্ত হয়েছিলেন! উনার খাবারের তালিকায় আরো অনেক মজাদার খাবার ছিল। কবুতরের বাচ্চা খুব বেশী পেঁয়াজ দিয়ে ভুনা করলে উনি এত খুশি হতেন যে বলার না। একবার সেইরকম এক তরকারিতে আমাদের মা কিছু আলু ছেড়ে দিয়েছিলেন। উনি কটমট করে চেয়ে বলেছিলেন- 'এতো দেখি আলুক্ষেতে কবুতর ছাড়া হয়েছে।' তার একটু শ্বাসকষ্টের সমস্যা ছিল। খাবারের তালিকায় কিছু কিছু বিষয় পরিবর্তন আনা হল। যেমন: দুধের সর খাওয়া যাবেনা। ডিমের কুসুম, গরুর মাংস, চিংড়ি, কলিজা এসব একদম ছোঁয়া যাবেনা। তিনি এতে বেশ বিষণ্ন হলেন। তার কোন অসুখ নেই এটা তিনি গর্ব করে বলতেন। শীতের ভোরেও তিনি ঠান্ডা পানিতে গোসল করতেন। সবাইকে বলতেন যে, ঠান্ডা তাকে কোনদিন কাবু করতে পারবেনা।

কেউ একটু ছুটির অবসর পেলেই দলবেধে সবাই চলে আসতো বাড়িতে। বাড়ির নাম ছিল 'শখের কুটির'। বাড়িটা সবার উপস্থিতিতে হয়ে যেত যেন 'সুখের কুটির'! নাতি-নাতনিরা সবাই মিলে বাবাকে ঘিরে 'তাস' খেলায় মেতে উঠতো। এই খেলাটা আমি একদম বুঝতাম না বা বোঝার চেষ্টাই করতাম না। বাবার বেশ মন খারাপ হত এ নিয়ে। এই সাধারণ একটা খেলা আমি কেন খেলতে জানিনা সেটা নিয়েও কঠিন করে কথা বলতেন, যেমন: 'জীবনে তাহলে কি শিখলি? এই খেলাই পারিস না।' তবে আমাদের বাবা এই খেলাটাতেও প্রতিবারই হেরে যেতেন। তার চোখের চশমায় তিনি কি কার্ড পেলেন তার ছবিটা ভাসতো যেটা তিনি বুঝতেন না। প্রতিবার সবাই কিভাবে বুঝে যায় যে তিনি ওমুকটা পেয়েছেন! এ নিয়ে তার বিস্ময়ের শেষ ছিলনা। মনটা তার খারাপ হত আবার এটাও বলতেন যে, তার নাতি-নাতনিরা কত দারুণ বোঝে খেলাটা! আর এই আনন্দ উপভোগ করতেন সবাই।

বছর দুয়েক পরে আমার তখন নতুন সংসার। ফিরে আসি অন্যরকম জীবনে। দু বেডের ছোট্র বাসা। পড়াশুনার চাপ নেই। বাবার চিঠি পেতাম প্রতি সপ্তাহে। চিঠির ভেতরে লালটকটকে গোলাপ, আর হজমি থাকতো। মাসে দু- তিনবার বাবাকে দেখতে যেতাম। গভীর মমতায় জড়িয়ে ধরে আদর করতেন আমাকে। উনার লেখার জবাব দিতে কেন দেরী হল সেটার কারণ দর্শাতে বলতেন। এভাবে সময় গড়িয়ে যায়। আমি আমার সময়ের সাথে হুড়মুড় করে চলতে থাকি। একটা সময় আমার শরীরে আর একজন মানুষের অস্তিত্ব অনুভব করি। কী যে অদ্ভূত এক অনুভূতি! আনন্দে আত্মহারা আমি। সময় কাটছে কত কি ভেবে। বাবার চিঠি পাইনা অনেকদিন হল। উনি ঠান্ডার সমস্যায় ভুগছেন। একটু শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। ডাক্তার বলেছেন বিশ্রামে থাকতে। কথা বলাও নাকি ঠিক না। আমি তার সুস্থতা কামনা করে দিন পাড়ি দেই। মনে মনে ভাবি সামনেই সময়। আমাদের এই ক্ষুদেকে দেখে বাবা কত খুশিই না হবেন!

ফেব্রুয়ারির ১৭ তারিখ। হরতাল চলছে সারাদেশব্যাপি। আমার স্বপ্নের দিন ঘনিয়ে এসেছে সামনেই। ২০শে মার্চ সময় বেঁধে দিয়েছে ডাক্তার। এমন সময় খবর এল সবাইকে ছুটতে হবে 'শখের কুটিরে'। সন্ধ্যার পর সবাই বড় একটা মাইক্রো করে ছুটলো সেখানে। আমার যাওয়া হলনা। ভ্রমণ করা একদম নিষেধ এই সময়টাতে। আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকলাম। তাদের যাওয়া দেখলাম। আমার সহযাত্রী বললেন- 'আব্বার শরীরটা বেশী ভালোনা, অবস্থা যদি বেশী খারাপ হয় তবে উনাকে ঢাকায় নিয়ে আসবো। তুমি সাবধানে থেকো।' আমি তার চোখের দিকে তাকালাম। লাল টকটকে চোখজোড়ায় কী যেন ছিল! কোন কষ্টের কথা লুকানো ছিল তাতে। আমি সেটা একবারের জন্যও ভাবিনি। মনেও আসেনি। আমি শুধু ভেবেছি, উনি নিশ্চয়ই খুব বেশী কষ্টের মাঝে আছেন। দ্রুত ফিরে আসবেন আমাদের মাঝে।

কিন্তু নাহ্, আমার বাবা আর ফিরে আসেন নি। 'ঠান্ডা'র কাছে তিনি হেরে গেছেন। আজ এতগুলো বছর পেরিয়ে আমার শুধু মনে হয় পৃথিবীতে ভালবাসা পাওয়া এবং তাকে ধরে রাখাটা অনেক জরুরী একটা বিষয়। সবাই সেটা পায়না বা ধরে রাখতেও পারেনা। আমি যেটা পেয়েছি আমার বাবার কাছ থেকে সেটার যত্ন করতে কোনদিন কার্পণ্য করিনি। আমাদের কন্যা 'আনমনা'র একটাই আক্ষেপ - 'দাদাভাই কেন আমার জন্মের তেত্রিশদিন আগে মারা গেলেন! কেন আমি তাকে দাদা ডাকতে পারলাম না!' আর এই আক্ষেপ আমারও। শেষ মুখটাও আমি দেখিনি তার। কতদিন হলুদ খাম পাইনা! কতদিন বাবার আদর পাইনা! কতদিন হজমি আর বাদাম ভাজা পাইনা! আরো কত কি না পাওয়া এই ভেতরে! টুকরো টুকরো হাজারো স্মৃতি তাকে ঘিরে। খুউব মনে পড়ছে আজ সেই মানুষটিকে, যাকে আমি ভালবাসি আমার নিজের মত করে।
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×