খুব খেয়াল কৈইরা.... একটা বিশেষ গোষ্টির কিছু কুলাঙ্গারদের বিরুদ্ধে ধর্ষণরে অভিযোগ আসছে নিয়োমিত ব্যাবধানে । পরিমল...ভজন....অলক এই নামগুলা ঘুরে ফিরে বার বার আসছে....কিন্তু কোন বিচার হচ্ছে না কেন...? আচ্ছা..!! এদের কি ঐপারের বাতাস লেগেছে...? এ্তই যখন সখ... যা ঐপারে (ধর্ষনের লীলা ভুমি) যা... মনের সুখে জাত ভাইদের সাথে অকাম-কুকাম কর আর গ্রিনিজ বুকে রেন্ডিয়ার নাম চিরস্থায়ী কর। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করি.... কোন বিচারের দরকার নাই, তবে দুইটা সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে...
০১. এদের যন্ত্র কেটে কুত্তা দিয়া খাওয়ানো।
০২. সাকার সাথে এক রুমে রাখা।
আপনারা কে কে আমার সাথে একমত....??
মূল খবর:
গত শনিবার মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার ঝামা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এক ছাত্রী এ ঘটনার শিকার হন।
এদিকে, এ ঘটনার বিচারের দাবিতে মিছিল-পোস্টারিং করেছে ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী-অভিভাবকেরা। পরে প্রধান শিক্ষকের হস্তক্ষেপে তারা শ্রেণি কক্ষে ফিরে যায়।
অভিযুক্ত ওই শিক্ষককে বাঁচাতে ও বিষয়টি আড়াল করতে স্থানীয় প্রভাবশালীরা দৌড়ঝাঁপ শুরু করছেন।
এই ঘটনায় অনেক শিক্ষার্থী স্কুলে আসা বন্ধ করে দিয়েছে।
সরেজমিনে বিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের সাথে কথা বলে বিষয়টির সত্যতা পাওয়া গেছে। স্কুলের দেয়াল ও পাশের ঝামা বাজারের বিভিন্ন দেয়ালে শিক্ষকের বিচার দাবি সম্বলিত পোস্টার সাঁটানো দেখা গেছে।
ধর্ষিত ছাত্রীর বাবা বিষয়টি প্রধান শিক্ষককে জানালেও মেয়ের ভবিষ্যতের কথা বিবেচনা করে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারছেন না।
ধর্ষিতার পরিবার জানায়, বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক অলোক সাহার কাছে আমাদের মেয়ে প্রাইভেট পড়তো। শনিবার ভোরে স্কুলের পাশের ভাড়া করা বাসায় পড়তে যায় সে।
তার একাকিত্বের সুযোগে ওই শিক্ষক তাকে কু-প্রস্তাব দেয়। এতে রাজি না হলে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। বিষয়টি স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও পরিবারের লোকজনের মধ্যে জানাজানি হয়ে যায়।
এই ঘটনার পর ধর্ষিত স্কুলছাত্রী বিদ্যালয়ে আর আসেনি। এরপর অনেক অভিভাবক নিরাপত্তার কারণে তাদের মেয়েদের বিদ্যালয়ে পাঠাতে চাচ্ছেন না।
এই ঘটনার প্রতিবাদে এলাকার শিক্ষক-অভিভাবক স্কুল ও আশপাশের এলাকায় অভিযুক্ত শিক্ষকের বিচার দাবি করে পোস্টারিং করেছে।
ধর্ষিতার বাবা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, মেয়েকে স্কুলে পড়তে দিয়ে সব শেষ হয়ে গেল। শিক্ষকের কাছে যদি ছাত্রীর নিরাপত্তা না পাই তাহলে আমরা কোথায় যাবো।
ঝামা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি আমি শুনেছি। খোঁজখবর নিয়ে দেখছি।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষকের মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিয়েও নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে। মহম্মদপুর থানা পুলিশের ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। অভিযোগ পেলে দেখব।’
- See more at: Click This Link