আমার মনে হয়, একটা দিন নারী দিবস পালন করা হলে একটা দিন পুরুষ দিবসও পালন করা উচিত, যার অর্থ হল, বছরের শুধু মাত্র একটা দিবস নারী দিবস আর সবগুলো দিবস পুরুষ দিবস না।যেমন একটা মা দিবস আছে একটা বাবা দিবস আছে। সবগুলো দিনই মা বাবার জন্য তারপরও সভ্যতার প্রগতিশীলতায়, দিনগুলি আনুষ্ঠানিক ভাবে পালন করা হয়। ইটস এ্যানিহাউ ওকে।
প্রত্যেকটা মানুষের ভেতরেই নারীসুলভ গুণাবলি আছে, একজন পুরুষও একজন ক্ষুদার্ত শিশুর মুখে মায়ের মত মমতায় খাবার তুলে দিতে পারে। একজন বধূ যেমন তার সঙ্গীটির জ্বরের ঘরে তাকে খুব স্নেহ দিয়ে ছুয়ে দিতে পারে একজন পুরুষও ঠিক ততটাই স্বস্নেহে বধুর অস্বুস্থতায় আলতো করে কপালে চুমু খেতে পারে।
সবাই পারে কিন্তু এই অতিমানবীয় গুণাবলির উতপত্তি নারীর প্রকোষ্ঠে।
যদি উদযাপন করতে হয় এই অনুবোধ গুলোকে উদযাপন করা যায়।
যাইহোক, ধরণী স্নেহস্পর্সিত হোক, মৃত্তিকার সকল ফাটল মমতায় স্বুস্থ হয়ে যাক। অতি যত্নের ছায়া পড়ুক সমস্ত রুক্ষ মুখ গুলোতে, নারীর মতন অতি প্রখর ভালোবাসায় ধুয়ে যাক সব।
নারী থেকে উৎপত্তি অতীমানবীয় গুণাবলীকে শ্রদ্ধা, শ্রদ্ধা, শ্রদ্ধা।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪০