somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সত্য…!!!

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

লিখতে বসব বসি করে করেই জীবনের অনেক গল্প লেখা হলনা । কিন্তু ভেতর থেকে লেখার একটা ভীষণ তাড়না অনুভব করি । এই তাড়নার পেছনে আমাকে একটা কারন বলতে বলা হলে আমি বলব – আমি যদি লিখে যাই, বলে যাই কোথায় আর কেমন করে হোঁচট খেয়েছিলাম আমি, আমার পেছনে হাঁটতে থাকা কারো একটু হলেও সুবিধে হতে পারে । জানতে পারে কি করে হোঁচট খেয়েও উঠে দাঁড়ানো সম্ভব । যদিও জীবন মানেই আপেক্ষিকতার পথ । কিন্তু আপেক্ষিকতার সীমা পেড়িয়ে পারস্পরিক মেল বন্ধনের একই রকম একটা সেতুর দেখা মেলে । যেখানে সবই এক ।

গল্পটা একজন বয়স হওয়ার আগেই বৃদ্ধ হয়ে যাওয়া মানুষের । সময় কি তাহলে কারও জন্য দিগুন হয়ে যায় ? যাকে আমরা সঠিক সময় বলে জানি সেই সময়ের মাপকাঠি কার হাতে ? যার নাড়াচাড়ায় বৃদ্ধ হওয়ার আগেই বুড়িয়ে গেল সে । সে ইদানিং কিছু খেতে পারেনা । যাও বা কিছু খায় তা হজম করতে পারেনা । সরকারী একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তার বাইরেও তার পরিচয় সে একজন যোদ্ধা । চাকরী বা অন্য কিছুর অবসর পেলেও যুদ্ধের অবসর মেলেনি তার । যুদ্ধের কোন শেষ নেই, যুদ্ধ কখনো ফুরায় না । যুদ্ধের শুধু শুরু আছে, আর আছে অবিরাম চলতে থাকা । তখন সবে চাকরীতে যোগ দিয়েছে, কিছুদিনের মধ্যেই নজরে এলো সেই রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের চুড়ায় বসা একজনের জালিয়াতি । আর কি বসে থাকা যায় ? অন্যায় মেনে নেয়ার মানুষই সে নয় । যথারীতি যুদ্ধ ঘোষণা । রূপকথার গল্পের মত শুনালেও সত্য যে সে সেই সরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অবস্থায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামাল ঠুকে দিল । পরিণতি হিসেবে চাকুরী থেকে বরখাস্ত । ভয়ঙ্কর কঠিন সময় ঘিরে ধরল । গল্পের ভেতর আরেকটা ছোট্ট গল্পে সময়টাকে বর্ণনা করা যেতে পারে । তখন তার ছোট ছেলের বয়স ৪ কিংবা ৫ । মামলা মোকদ্দমা চলছে তার উপর চাকরী নেই তাই পুরো পরিবার গ্রামের বাড়িতে । তিনি গেলেন তার পরিবারকে শহরে নিয়ে আসতে । তখন তার ছোট ছেলেটি কাঁদতে কাঁদতে বলল- ‘’আমি এখানে থেকে যাবনা, এখানে অনেক ভাত’’ । তারমানে সেই শিশু গ্রামে গামলা ভর্তি যতটা ভাত দেখেছে ততটা ভাত সে শহরে দেখেনি । তার কথা শুনে পুরো বাড়ির মানুষের চোখে জল । যখন সময় গুলো এমন ছিল সেই যোদ্ধা মানুষটি হেসেছিল এক কঠিন পুরুষের হাসি । মাথা নোয়ানোর প্রশ্নই আসেনা তার । ৭ মাস মামলা লড়ে বিজয়ী হয়েই সেই অফিসেই কাজে যোগ দেয় সে । মধ্যবর্তী সময়ে অন্য কোন চাকরীতে যোগ দেয়নি সে । সেই প্রতিষ্ঠানেই সবচেয়ে ছোট পদ থেকে ৬ জেলার ইনচার্জ হিসেবে মানে রীতিমত কোম্পানির চুড়ার দিকের একটি পদ থেকে অবসর নেন তিনি । এই দীর্ঘ চাকরী জীবনে এসেছে অনেক ঝড় ঝাঁপটা আর সে স্বযতনে আগলে রেখেছে সততা । হাসি ফুটিয়েছে অনেক মুখে, তাই তাঁকে খারাপ বলার মুখেরও অভাব ছিলনা । উপকারের প্রতিদান আশা না করেও অনেক আঘাত সহ্য করতে হয়েছে উপহার হিসেবে, অবলীলায় । তবু তার একই রকম ভাবনায় একই রকম পথে চলা ।
এটাকে জেদ বলব নাকি অবুঝ ? অনেক বোঝার পরও বুঝে উঠা যায়না সে কেন অবুঝ । এতোটা অবুঝ হওয়া কি আদৌ সম্ভব ? ভাবছেন কেন তাঁকে অবুঝ বলছি আমি ? অবুঝ ছাড়া আর কি বলব তাঁকে ? যতটা অবুঝ হলে আমার মত কারো জন্য স্বাধীনতা এনে দিতে সাধের জীবন বাজি রাখতে পারে সে ততটা অবুঝ । নিশ্চিত মৃত্যুর মুখে ঝাঁপিয়ে পরতে পারে পিছুটান ভুলে নিশ্চিন্তে । আবারো যুদ্ধ, পুরো দেশ জুড়ে, তার সমস্ত অস্তিত্ব আর পৃথিবী জুড়ে । এবার নয় মাস ধরে চলে যুদ্ধ । হারানোর আর পাওয়ার সকল হিসেব তুলে রেখে এবার শুধু আগলে রাখে একটু মাটি, এক টুকরো কাপড় যার মধ্যে জড়িয়ে থাকে পুরো জাতির সম্মান, যার নাম পতাকা । এবারও হার মানেনি সে । যদিও জানি কোন বিনিময় বা কিছুই চায়নি সে তবুও এখন আসি তার অর্জনের তালিকায় । যুদ্ধের পর কোন সুবিধা গ্রহনের চেষ্টায় না লেগে শুরু করেছে ব্যাক্তিগত জীবন যুদ্ধ । যার গল্পের খুব ক্ষুদ্রাংশ আমরা শুনেছি । ব্যাক্তিগত যুদ্ধের সময়ও থেকে থাকেনি ভালবাসা বা মানুষের ডাক । যুদ্ধের উপর লিখেছেন বই ‘’মুক্তিযুদ্ধে আফসার ব্যাটালিয়ান’’, সেটি স্থান পেয়েছে বাংলাদেশ সরকার প্রণোদিত ও প্রকাশিত ‘’স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস’’ বইটির ৯ম খণ্ডে । কিন্তু আমার মত অপদার্থের সেটা আজও পরা হয়না । মুক্তিযুদ্ধের অসংখ্য অনুষ্ঠানে বলেছেন যুদ্ধের কথা আমরা কোন হিন্দি সিরিয়াল বা ধুম ধারাক্কা কিছুর টানে স্বযতনে এড়িয়ে গেছি, এখনও এড়িয়ে যাই সেইসব অনুষ্ঠান । কতগুলো সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িয়ে আছেন তিনি, কত গুলো ভাল কাজে তার হিসেব আমার পক্ষে দেয়া সম্ভব নয় । সরকারী এমন এক প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন বিগ শট হওয়া ছিল বাধ্য হওয়ার মত যৌক্তিক কিংবা একটু দুর্বল মুহূর্তের পা পিছলানো । সেটুকুও ঘটতে দেয়নি সে । তাই দেখতে দেখতে তার মফস্বলের ছোট্ট বাড়ির পাশে গড়ে উঠল বিশাল অট্টালিকা । তার ঘর রয়ে গেল ছোট, কারন সে চায়নি তার চেয়ে তার ঘর বড় হয়ে যাক । সারাজীবন হাড় ভাঙা খাটুনীতে অর্জিত সব দিয়ে সে আপন করেছিল এক টুকরো মাটি । তার সন্তান পরিবার আর শেষ জীবনের স্বল্পমাত্র সম্বল । তার স্বাধীন করা স্বাধীন দেশের মাটি । মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তি বলে দাবি করা রাজনৈতিক দলটি ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ক্ষমতাসীন একজন আমলার সু নজরে পরে বেদখল হয়ে যায় তার মাটিটুকু । সকল যুদ্ধে ক্লান্ত, অবসরপ্রাপ্ত তার ছিল বলতে ওটুকুই । কোন সন্ত্রাসীর পক্ষে যা করা সম্ভব হতনা তা করে দিয়েছে যাদের হাতে মাটি আর মানুষকে দেখে রাখার ভার তেমন একজন, ভয়ঙ্কর এক জালিয়াতির মাধ্যমে । বাহুবলের জোরে চেষ্টা করা হলে তিনি বা তার সন্তান অবশ্যই রুখে দাঁড়াত । সে তার সন্তানদের শিখিয়েছে রক্ত শুধু সব সময় শরীরে প্রবাহিত হওয়ার জন্যই নয়, মাঝে মাঝে প্রচণ্ড ভালবাসা বাঁচিয়ে রাখতে রক্ত দিয়ে দিতে হয় সেই প্রিয়কে সেই সত্য ভালবাসাকে । যখন তার নিশ্চিন্ত এক জীবন যাপন করার কথা তখন আবারো নামতে হল নিজের শেষটুকু আর অস্তিত্ব বাঁচাতে । কারণ পরাজয় সে গোধূলি লগ্নেও মেনে নেবেনা । নিশ্চিন্ত শেষ জীবনের বদলে এবারও এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে মামলা যুদ্ধ । ধার দেনা কে বন্ধু করে দৌড়াতে হচ্ছে এর কাছে ওর কাছে । যে দেশ এনেছিল, মাটি এনেছিল স্বাধীন করে তাকেই দেশ মাটি মানুষ পর করে দিল নিমিষে । লড়াই চালাচ্ছে সে, জানা যাচ্ছেনা কতদিন চলবে, এটুকু ধরে নেয়া যায় যতক্ষণ বেঁচে আছে এই অবুঝ, ততক্ষন মাথা নিচু হবেনা, চলে গেলেও মাথা উচু করেই যাবে সে । কারন তার কাছে সে হারেনি এখনও, হারতে দেয়নি তার মূল্যবোধ কিংবা মনুষ্যত্বকে । সব কিছুর মত আদালত আর মামলা চলছে, ফলাফল ? আমি আপনি দুজনেই জানি । মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অনেক কিছু করেছে স্বীকার করে নিচ্ছি । সেই সব সুবিধা তো সে চায়নি । সে সধারনের মতই চেয়েছে স্বাধীন দেশের একজন নাগরিক হিসেবে বেঁচে থাকতে । সেটাও কেন সম্ভব নয় ? সে মুক্তিযুদ্ধ আবাসনে ঘর চায়নি, নিজের মাটিও নিজের রইলনা । মুক্তির লড়াই তো সে তার একার জন্য করেনি । সকলকে একই ভাবে একটি দেশের মানুষ ভেবে ভাল রাখার, ভাল থাকার ব্যবস্থা কেন হলনা ? যুদ্ধের পর রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ানো কি তার অপরাধ ? আরও সুযোগ আছে, আছে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের জন্য কিছু শিক্ষা ও সুযোগ । তার ছেলের কাছে এমন একটা শিক্ষা ব্যবস্থায় পড়ার চেয়ে না পড়াই ভাল মনে হয় । তাই এই সুযোগও তাদের তেমন কোন কাজে লাগেনি । কারন এসবও চায়নি তারা কেউ । সে এখনও চায়না কিছুই । কেউ তার গল্প জেনে তার পাশে দাঁড়াক বা জানতে পারুক তাতেও তার ভীষণ আপত্তি । সে এখনও যা চায় তা দেশের জন্য, মানুষের জন্য । সে চায় দেশের কথা যেমন করে ভাবতে পেরেছে তারা তেমন করে কেউ ভাবুক । সে চায় তার মত আরও কিছু অবুঝ মানুষ হোক ।

এখনও টিভি পর্দায় যুদ্ধের কোন ভিডিও চিত্র ভেসে উঠলে তাঁকে দেখা যায় চোখ মুছতে । এখনও দেশের কোন অর্জনের সংবাদ প্রচারে অসুস্থ শরীরে বিছানা ছেড়ে টিভি পর্দার কাছে চলে আসে । তাঁকে অবুঝ না বলে কাকে বলব ? কি বলব ? এখনও তার সামনে রাগে, ক্ষোভে কিংবা মানসিক দুর্বল হতাশায়, কোন অন্ধ ক্রোধে বলা সম্ভব নয় ‘’এই দেশের কিচ্ছু হবেনা’’ অথবা ‘’বাঙালি জাতটাই এমন’’ কোন কথার কথা । সম্ভব নয় এখনও অনেক কিছু এই সব সম্ভবের দেশে । এই যে লেখার প্রয়োজনে সব সম্ভবের দেশ বলেছি, এটাও সে মেনে নেবেনা আমি জানি । আমি অনেক জানি অনেক বুঝি । এত বোঝার পরও এই অবুঝ মানুষটির সামনে আমি দাঁড়াতে পারিনা, চোখ তুলে চাইতে পারিনা তার চোখের দিকে । পারিনি আমি, পারিনা । সম্ভবই নয় । নিজেকে বড় ক্ষুদ্র মনে হয়, লজ্জা হয় আমার । কারন তার চোখের দিকে তাকানোর মত কিছুই করতে পারিনি আমি । কেটে গেছে অনেক সময় কিন্তু আজও পারিনি ।

তবে আমি জানি আমি পারব । আমাকে পারতেই হবে এবং আমাকেই পারতে হবে । এরও একটা কারন আছে । কারণ
এই অবুঝ মানুষটির সামনে দাঁড়ালেই ভেতরে ভীষণ ভাবে কিছু একটা গর্জে উঠে । শক্তিরা চিৎকার করে । সাহস মাথা চাড়া দেয় । আমার ছোট্ট বুকেও আগুন জ্বলে ।
যে অবুঝ মানুষটির গল্প করছিলাম সে আবার অবুঝ বাবা...


যাযাবর রাসেল
ধানমণ্ডি
১৪/১১/২০১২

৩টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলার প্রথম নারী কবি চন্দ্রাবতী...

লিখেছেন জুল ভার্ন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:০৪

বাংলার প্রথম নারী কবি চন্দ্রাবতী...

ময়মনসিংহ গীতিকা প্রকৃতপক্ষে একক কোনো কাহিনী নির্ভর বই না। 'ময়মনসিংহ গীতিকা' হচ্ছে কবিতা বা গানের সংকলন, যা বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের মানুষের মুখেমুখে প্রাচীন কাল থেকে ভিন্নভিন্ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্যাটারি অটো রিক্সা বন্ধ করা কী খুব কঠিন কাজ?

লিখেছেন চোরাবালি-, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:৪৮



বাংলাদেশের জন্য বিষফোঁড় হল এখন অটো রিক্সা, স্বল্প পরিশ্রমে সহজ আয়ের মাধ্যম হিসাবে খুবই জনপ্রিয় একটা পেশা। স্বল্প ভাড়ার জন্য অনেক মানুষ এখন পায়ে হাঁটা ভুলেই গেছে আর হাঁটার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জিয়াউর রহমান

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:২৪



চাইলে জিয়াউর রহমান ঢাকায় ঝাঁ চকচকে দালান কোঠা রাস্তা বানিয়ে সবার চোখ ধাঁধিয়ে উন্নয়ন করার বাহাদুরি করতে পারতেন। সেটা না করে তিনি ঘুরতে লাগলেন সারা দেশে, গ্রামে গঞ্জে গিয়ে খাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জবাবদিহিতার অনন্য দৃষ্টান্ত

লিখেছেন মেঠোপথ২৩, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৪৫

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করার পর বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামের বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানো হয় সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে। সেসব পোস্টে তার বিরুদ্ধে বিপুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি যাত্রা করবেন নাকি রাজনীতি করবেন ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:১১


ইদানীং দেশে রাজনৈতিক দল গজানোর হার দেখলে মনে হয়, দেশের মাটিতে এখন ধান নয়, গজায় দল। ভোট এলেই বুঝি এই দলগুলো দুলে ওঠে, আর না এলেই পড়ে থাকে ফাইলের পাতায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×