
পার্ট এক -এ তো হিরণ পয়েন্ট টাওয়ার দেখলেন। এবার ওটার উপর থেকে সুন্দরবন কেমন লাগে এখন সেটা দ্যাখেন ওপরের আর নিচের ছবিতে...

সুন্দরবনে বাঘের উৎপাত থাকে মাঝে মাঝেই। উৎপাত থেকে বাঁচতে বাঘ যে ধরনের ঝোপ-ঝাড়ের মধ্যে দিয়ে চলাচল করে সেগুলো পুড়িয়ে দেয়া হয়। তেমন একটা পোড়াটে ঝোপ দ্যাখেন এবার...

এ ধরনের ঝোপে বাঘ গা ঢাকা দিয়ে হঠাৎ ঝাপিয়ে পড়ে। আমাদের এ পথে যাবার আগের রাতে বাঘ হেঁটে গিয়েছিল এ পথ দিয়ে। উনার নখের আঁচর রেখে গেছেন আমাদের জন্য...

এরপর পশুর নদী ধরে লঞ্চে ফিরেছি। দেখুন একজন পশুর নদীর মাঝিকে...

সাগরের মাঝে যাওয়ার পর একটা হাহাকার লাগতে থাকে। অদ্ভুত রকমের একাকিত্ব আর চারপাশে কেমন মন গুমরে ওঠা নীল...



এই ছবিটার নাম দিয়েছিলাম... "দ্য গোল্ডেন ভায়োলিন"
পরদিন নৌকায় ঘুরেছি অনেক অলি-গলি। ঘুরতে ঘুরতে পেয়ে গেলাম সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্য ঘোষনা দিয়ে ইউনেস্কোর স্বীকৃতি-ফলক।


এর সাথে সাথে এই পার্ট শেষ হলো। এর পরের পার্টে সুন্দরবনের বাসিন্দাদের হাজির করবো। সাথে থাকুন... ও! টিকিট লাগবে আবারো এখন! ভোট করে ফেলুন! এক্ষুণী!!

শেষ পার্ট
**ছবি সংক্রান্ত কথা : এখানের আপলোডেড ছবিগুলো সিলেকটিভ, অনেক রিসাইজড আর লো-কোয়ালিটির। নাহলে একসাথে আপলোড করতে পারতাম না। কেউ ঝকঝকে ভার্সন দেখতে আগ্রহী হলে আপনার ফ্লিকার একাউন্ট লিংক বা ইমেইল এ্যাডরেস দিবেন। আমি অরিজিনাল ছবি দেখাতে পারবো তাহলে। সবাইকে ধন্যবাদ।**