ভিক্ষুণীদের স্তন স্পর্শ করা ক্ষমাযোগ্য জানি। ক্ষমা করো, ইয়াছির ভূপৃষ্ঠে আমি বংশপ্রধান। আসন্ন যুদ্ধে মারা যেতে পারি
গ্রাম-খালিশপুরে দ্রব্যাত্মক যখন মেদেনীপুরে তুমি তরলাত্মক; দুই পায়ে দুধের বাস্প ঘননীল। নিশ্চয়ই তুমি নরমভূমির অধিবাসী। ঘাড়ের গন্ধ শুঁকে জানলাম তোমার বয়স কয়েক কোটি বছর এবং তুমি মনোগতি প্রধান...
জন্ম যদিও কৃষ্ণনগরে, তুমি জেনে রেখো আমাদের পূর্বপুরুষ কোনো এক পাথর খণ্ডে সম্মানিত অধিপতি ছিলেন। বদর যুদ্ধের বরখেলাপ আমরা কোনোদিন করিনি নমরু! সহঅস্তিত্বের জানোয়ারের সাথে যদিও জন্তু পূজারী আমি ভুল করে অলৌকিক উটের শিরোচ্ছেদ করেছি। আমি দু:খিত হযরত সালেহ...
উটনীর পিঠে চড়ে ঠিক কতো হিজরিতে কলিজার রক্ত হিম হয়েছিল এখন আর মনে নেই। আপেলের জন্মকুঞ্জে কতো লক্ষ রক্তের হাতি পাখা মেলেছিল একথাও ঋতু দেবতা জানেন
সূর্য পূজারীর দু'চোখের ঘাম কী করে যে শিশির হবে
কিছুই জানি না আমি
কানা জল্লাদের হাতে এখনও যে রাজকন্যা বন্দী হয়ে আছে...
০২.
হাড়ের ভেতরে রূপ, চাঁদামাছের কঙ্কাল দেখে দেখে
রক্ত ফাটিয়ে দুধ ম্রিয়মাণ তবু...
তৃণপিণ্ডে রজনী নিরন্ধ্রনিবিড় হলো
ভ্রাতাটিকে সমাহিত করে অ্যান্টিগণি এখনও বাড়ি ফিরেনি তো
ইস্কিলাস নাটকের মাঝপথে
জন্মান্ধ যবনিকা টেনে দেয়া হলো
এজিস্তান সঙ্গে করে নটরাজ
হর্ষ বিষাদের বেড়ালের সাথে মিলেমিশে জেনে যায়
থিবিসের বনদেবী চিরদিন বনের আহার
বিষধর আলো থমথম
জগতের সব নমরু নগরে...
এ-মর্মে আটপৌঢ়ে উনুনেও দপ করে জ্বলে ওঠে কুমারী আগুন
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২৫