somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঢাকা ভাগ, সরকারের দায়িত্বহীনতা, বিএনপির বাম তরিকা আর সুশীলদের আর্তনাদ

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বাংলাদেশে গনতন্ত্র এসেছে ৯০ সালে - কিন্তু ধীরে ধীরে তা নির্বাচিত এক নায়কতন্ত্রে মোড় নিয়েছে। গনতান্ত্রিক শাসনের মুল যে যুক্তি আর তথ্য নির্ভর - যা সংসদে হওয়ার কথা তা মোটেও হচ্ছে না। এখন মনে বাংলাদেশের বিরোধীদল সব সময় ওয়াক আউটের মাধ্যমে চিরস্থায়ী ওয়াকওভার দিয়ে দিচ্ছে সরকারী দলকে। তাই চাইলেও সরকারী দল বিতর্ক এগিয়ে নিতো পারে না।

যেমনটা দেখলাম - ঢাকা শহর আসলে বেড়েছে দ্রুত গতিতে। আশির দশকে যেখানে খাল-বিল ছিলো - সেখানে এখন উচুদালান। কে সেখানে সেবা দেয় - জানি না। সিটি কর্পোরেশন মুলত রাস্তা মেরামত - ড্রেনগুলো পরিষ্কার করা আর ময়লা সরানোর কাজ করে। রাস্তার লাইটগুলো জ্বালানো তাদের কাজ। এ ছাড়া ঢাকা শহরে আরো ১৭টা প্রতিষ্টান আছে - যেমন ডেসা, ওয়াসা, তিতাস ইত্যাদি। সবগুলো সরাসরি বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের অধীনে কাজ করে। বিশাল জনগোষ্ঠীর শহরে কেউই তাদের ভাগের পিঠা ছাড়তে নারাজ। সবাই চায় ঢাকার ভাগ।

এই ধরনের বহুমুখী খবরদারীর শহর কোন উন্নত দেশে নাই। সেখানে একটা সিটি গভর্নমেন্টের অধীনে সবাই কাজ করে - ফলে নিরন্তর খোঁড়াখুড়ির মতো অসহনীয় যন্ত্রনা তাদের পোহাতে হয় না। এছাড়া আমলাতান্ত্রিক খবরদারী কম থাকা জটিলতা আর দূর্নীতির সুযোগ কমে যায় - ফলে কাজ দ্রুত হয়।

যখন সরকার ঢাকাকে দুইভাগ করবে শুনলাম - ভালভাবে বুঝার চেষ্টা করলাম এর পিছনে যুক্তিগুলো কি দেখাচ্ছে সরকার। তেমন কোন যৌক্তিক করান সরকার দেখাতে পারছেন না। সরকারের মতে মোট্টো-পুলিশকে যদি চারভাগে ভাগ করা যায় - তাহলে সিটিক কর্পোরেশনকে চারভাগে ভাগ করা যাবে না কেন? সত্যইতো - সিটি কর্পোরেশন পুলিশ বিভাগের চেয়েও সেবাদানের ক্ষেত্রে কম কাজ করে। এই ভাগাভাগি থেকে দুইজন মেয়র নির্বাচনের সুযোগ ছাড়া আর তেমন কোন পরিবর্তন হবে মনে হচ্ছে না। তবে ভবিষ্যতে একটা সিটি সরকার তৈরীর পথটা আরো কঠিন হয়ে যাবে। তখন দুইটা সিটি সরকার তৈরী করার জন্যে ১৭টা সেবা প্রতিষ্ঠানকে ভাগ করা কঠিন হবে। সুতরাং ভাগাভাগিটা শুধুমাত্র রাজনীতির সুবিধা ছাড়া তেমন কোন সুবিধা দেবে না। অবশ্য মনোনয়ন বানিজ্যের জন্যে আরো একটা সুযোগ তৈরী হলো - বলতেই হয়।

এখন আসি বিরোধী দলের কথায়। সরকার অনেকদিন ধরে বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে - কিন্তু বিরোধী দল মনে হয় অপেক্ষায় ছিলো বিল পাশের জন্যে। এখন আন্দোলন করে বিল বাতিল করালেও রাজনৈতিক বিজয় হিসাবে দেখানো যাবে - আর বাতিল না হলে দুইজন মেয়রপ্রার্থী দিয়ে দুইজনকে খুশী করা যাবে - হয়তো একটা মেয়র পদ উচ্চমূল্যে বিক্রয় করা যাবে।

কিন্তু গনতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় বিরোধীতার কিছু সভ্য পথ আছে - বিরোধী দল সংসদে গিয়ে বিলের বিরুদ্ধে আপত্তি তুলে তা কমিটিতে পাঠাতো পারতো। সেই কমিটিতে বিরোধী সদস্য তাদের আপত্তির পক্ষে যুক্তিগুলো বিলে লিপিবদ্ধ করতে পারতেন ( নোট অব ডিসেন্ট) যা বিলের অংশ হয়ে থাকতো এবং ভবিষ্যতে এই নোট অব ডিসেন্টের উপর ভড় করে বিল বাতিল করতে পারতো।

বিরোধী দল সংসদে গিয়ে আলোচনা করলে সবচেয়ে লাভবান হতো সাধারন মানুষ। মুলত বিরোধী দলের কাজই হলো সরকারকে জনগনের কাছে জবাবদিহী করা এবং সেইটা টকশো বা রাস্তায় নয় - সংসদে বির্তকের মাধ্যমে যা দলিল আকারে সংরক্ষিত থাকবে।

সুষ্পষ্ঠভাবে সরকার এবং বিরোধীদল জনগনকে উপেক্ষা করে একদল বিল পাশ করে আরেকদল হরতাল চাপিয়ে দিয়ে অগনতান্ত্রিক পথেই হাঁটলো।

এখন দেখছি বিরোধী দলের নেতারা টকশো আর সেমিনারে বসে নানান ধরনের থিয়োরী দিচ্ছে - যা কন্সিরেসি থিয়োরীর মতো শুনাচ্ছে। এরা বলছে - এই ভাগাভাগি দুরভিসন্ধি মূলক(!) - এর মানে কি, আমরা জানি না।

(২)

দিনে দিনে বিএনপির অবস্থায় হয়ে যাচ্ছে বামদের মতো। বামদলগুলো জনবিচ্ছিন্নতা কাটানোর জন্যে যেখানে দশজন লোক দাঁড়ানো দেখে সেখানেই ব্যানার নিয়ে হাজির হয় - শ্লোগান শুরু করে। এর মধ্যে বিপ্লবের গন্ধ খুজঁতে থাকে। বিএনপি প্রধান এই সরকারের শুরুতেই সংসদে বসা নিয়ে সংসদ বর্জন করে সরকারের পতনের আন্দোলনের চেষ্টা করছেন। নানান ভাবে সরকারের বিরোধী ইস্যুগুলোতে আন্দোলন জমানো প্রচেষ্টা চলছে - কিন্তু সবগুলোই ফিকে হয়ে যাচ্ছে নানান ভাবে। ইদানিং রোডমার্চ করে কিছুটা জমানো চেষ্টাও তেমন জমছে না। একটা বিরাট দল হিসাবে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন ভাগাভাগির বিষয়ে বিএনপি কোন সঠিক অবস্থান জনগনকে জানায়নি। যখন বিল পাশ হলো - তখন বাজার দেখে রাতের গভীরে মিটিং ঢেকে একটা হরতাল ঘোষনা করা হলো। বিএনপি দেখলো যখন জনমত সিটি ভাগের বিরুদ্ধে যাচ্ছে - তখন বামদের মতো দ্রুত আন্দোলনের কর্মসূচী দিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান ঘোষনা দিলো।
এখন সরকার পতনের আন্দোলন থেকে ঢাকা ভাগ বন্ধের আন্দোলন - নাকি টিপাইমুখ বিরোধী আন্দোলনে মনোনিবেশ করবে কর্মীরা - তা তাদের উপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। একটা বড়দলের জন্যে দ্রুত কর্মসূচী আর লক্ষ্যবদল কো ভাবেই মংগলজনক নয়।

(৩)

সব শেষে যাদের কথা বলা দরকার তারা হলো সুশীল সমাজ। গত কয়েকদিন যাবত বাংলা টিভি আর পত্রিকাগুলোতে নজর রেখে যা বুঝলাম সুশীলদের একদল ঢাকা সিটিকে ভাগ করার বিপক্ষে। এরা রীতিমত আর্তনাদ করছে - কিন্তু কেন এই আর্তনাদ - তা বুঝতে অপরাগ হলাম। এই আর্তনাদতকারী সুশীলদের মধ্যে তিনজনের নাম বিশেষভাবে উল্লেখ করার মতো - প্রথম জন হলেন আসিফ নজরুল। উনি ইদানিং সবকিছুতে ষড়যন্ত্রের গন্ধ খুঁজে পানে। নিজামী ভাল মানুষ - তাকে কেন জেলে রাখা হবে সেই সমালোচনা থেকে ঢাকা ভাগ করাকেও উনি ষড়যন্ত্র হিসাবে দেখছেন। কিন্তু তার পিছনে তথ্য বা যুক্তি কি - তা বলার প্রয়োজন মনে করেন না। কারন সুশীলরা মনে করে জনগন উনাদের সকল ভাবনার দায়িত্ব দিয়ে দিয়েছে - সুতরাং জনগন কি বললো তাতে কিছু এসে যায় না। ঢাকার বাসিন্দারা কি এই ভাগাভাগিকে ইতিবাচক ভাবে দেখছে - নাকি নেতিবাচক হিসাবে দেখছেন - নাকি তারা অর্থহীন মনে করছেন - এই বিষয়ে একটা জরিপ করার মতো কোন সুশীল গোষ্ঠী নেই দেশে। সুশীলরা কেবল ক্যামেরার পাগল হয়ে দিনানিপাত করে - যে কোন বিষয়ে উনার মুখ মনে হয় চুলবুল করে - কখন ক্যামেরা অন হবে এই অপেক্ষা করেন - মাইক্রোফোনের চালু হলেই যেন কথা বাঁধ ভেংগে যায়।

আরেকজন হলেন - ড. মোজাফ্ফর আহমেদ। একজন ১/১১ এর নেপথ্যের খেলোয়াড়। যারা ১/১১ এর সুযোগে দেশকে বিরাজনীতিকরন করার পক্ষে কাজ করেছে - উনি তার একজন। কেন রাজনৈতিক নেতারা ক্ষমতা ছাড়ে না তা নিয়ে উনাকে অনেক আক্ষেপ করতে শুনা গেছে - কিন্তু টিআইবি'র চেয়ারম্যানের পদে না থেকে সব সময় মাইকক্রোফেনের কাছে থাকেন এবং সব বিষয়ে কথা বলেন। এখনকার চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল - কথাটা হয়তো মিডিয়ার লোকজনের মনে থাকে না - কারন মোজাফ্ফর সাহেব সব সময় দৃশ্যমান থাকেন। উনি অত্যান্ত আবেগের সাথে ঢাকা ভাগের বিরোধীতা করলেন - কিন্তু তার পিছনে যুক্তি বা তথ্যগত কোন যোগাযোগ নেই। ভাবে সাবে মনে হচ্ছে উনি একজন বিরাট কিছু - যার কথা শুনতে সবাই বাধ্য।


তৃতীয় জন হলো সৈয়দ আবুল মাকুসদ। এমন কোন বিষয় নেই যার উপরে উনার মতামত নেই। রোড একসিডেন্ট নিয়ে শহীদ মিনারে ঈদ করার পর এখন ঢাকা ভাগের প্রতিবাদে শহীদ মিনারে মোমবাতি জ্বালানোর কর্মসূচীতে উনি আছেন। লর্ড ভানু বন্দোপাধ্যায়ের সর্ববিষয়ে জ্ঞানদানের ক্ষমতার পর জবাব মাকসুদ এই একই ক্ষমতা পেয়েছেন। খুবই বিদগ্ধ ব্যক্তি - কিন্তু গনতান্ত্রিক রীতিনীতির বিষয়ে উনাদের কোন আগ্রহ নেই। উনার যদি জাতীয় পর্যায়ে সুশীল না হয়ে স্থানীয় পর্যায়ে একজন এমপিকে দিয়ে সংসদে নিজেদের কথাগুলো বলানো চেষ্টা করতে তা হতো অধিক গনতান্ত্রিক। সোজা হিসাব - একটা ইস্যুতে এমপিকে গিয়ে বলতে হবে আপনার এলাকার জনগন ঢাকা ভাগের বিপক্ষে - আপনি সংসদে এইভাবে যুক্তি দেবেন যেন ঢাকা ভাগ না হয় - বিফলে আগামী নির্বাচনে আমরা আপনার বিরুদ্ধে কাজ করবো - যদি আপনি প্রমান করতে পারেন সেই এলাকার অধিকাংশ মানুষ আপনার পক্ষে - দেখুন কিভাবে এমপিরা কথা বলে। কিন্তু উনারা গনতন্ত্রের কথা বলেন - কিন্তু সরকার আর বিরোধীদলের কোন্দলের সুবাদে নিজেরা জাতির বিবেক সেজে বসেন। কণও কোন সুশীল বিরোধী দলের সংসদে যাওয়া নিয়ে কথা বলেন না - বা সরকারকে সংসদ কার্যকর করার জন্যে চাপ দেন না - বরঞ্চ উনারা সমানতালে জ্ঞান বিতরন করেন আর রাজনীতি খারাপ আর রাজনীতিবিদরা নষ্ট থিয়োরী প্রচার করে জনগনের দৃষ্টি নিজেদের দিকে আবন্ধ রাখার প্রচেষ্টায় লিপ্ত থাকেন।

মুল কথা হলো - বাংলাদেশে যে কিসিমের গনতন্ত্র চর্চা হচ্ছে তার একটা নমুনা হলো ঢাকা ভাগের পুরো ঘটনা। সরকার নিজেরাই জনগনের হর্তাকর্তা সেজে একক ভাবে বিল পাশ করালো - সেখানে ঢাক নগরীর এমপিদের জনমন যাচাইয়ের জন্যে কোন গনসংযোগ ( যা কানাডায় টাউনহল মিটিং বলা হয়) করার কোন খবর দেখা গেলো না। দেখেশুনে মনে হচ্ছে সংসদে হলো গাছের উঁচু ডালের মতো - নির্বাচনের মাধ্যমে সেখানে একবার উঠে গেলে আর নীচে নামা সম্ভব হয় না তাই বিরোধীদল আন্দোলনের নামে গাছ ঝাঁকায় - যদি টুপ করে ওরা পড়ে যায় - তাইলে কেল্লাফতে। আর বিরোধী দল ধরেই নিয়েছে - যেহেতু ওরা ক্ষমতায় যেতে পারেনি - তাদের আন্দোলন বা নির্বাচন করে ক্ষমতায় যাওয়া ছাড়া কোন কাজ নেই। সবকিছুতে না বলাই হয়তো বিরোধীদলের একমাত্র কর্মসূচীও বটে। এরাও যে জনমত যাচাই করে তার অনুসারে পদক্ষেপ নিতো পারতো বা কমপক্ষে সংসদে গিয়ে গনতান্ত্রিক রীতিনীতি অনুসারে বিরোধীতা করতে পারতো - তাও করেনি। ঘরে বসে গভীর রাতে মিটিং করে হরতাল চাপিয়ে দিয়ে বরঞ্চ এরাও জনগনের জন্যে সমস্যাই তৈরী করলো।

সবশেষে সুশীল নামক তৃতীয়ধারার চর্চাকারীরা আবার একটা সংগঠন করেছে - এরা নিজেরা নিজেদের জনগনের বিবেক হিসাবে ঘোষনা দিয়ে মুলত জনগনের মেধা আর প্রজ্ঞাকে অবজ্ঞা করে মিডিয়ার ব্যবসার সুবাদে নিজেদের মতামত জনগনের উপর চাপিয়ে দেবার চেষ্টা রাত জেগে টিভি ক্যামেরার সামনে কথাবলে। বিবাদমান দুইটি রাজনৈতিক ধারার সহহশীলতার সুযোগে এরা সাময়িক সাফল্য পেলেও - মুলত এই পরজীবি শ্রেনী যে জনগন এবং গনতন্ত্রের শত্রু - এই বিষয়টা বাংলাদেশের সাধারন মানুষ বুঝে - আর বুঝে বলেই দুই বছর চেষ্টা করেও সুশীল মেজর জেনারেল ইব্রাহিম রাজনৈতিক দল করে তার নিজেও জামানতও হারিয়েছে।

দেশের হাজারো সমস্যার সমাধানে একটা সুষ্ঠ গনতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার বিকল্প নেই। আর তার জন্যে দরকার সংসদীয় রীতিনীতির আলোকে রাজনীতিকে নতুন ভাবে চিন্তা করা। রাস্তায় মিছিল মিটিং আর আন্দোলন করে গনতন্ত্র শক্তিশালী হয় না - মধ্যের থেকে দুধ মাখা ভাতে কাকের নজর পড়ে। সরকারী দল আর বিরোধীদল যতদ্রুত বঝতে পারবে যে - গনতান্ত্রিক রীতিনীতি অনুসরনই স্থিতিশীলতার পূর্বশর্ত এবং যা উন্নয়নের মুলভিত্তি - ততই ভাল। এতে ক্ষমতালোভী তৃতীয়শক্তি আর উত্তরপাড়ার খবরদারী থেকে দেশে মুক্তও হবে।

(একই সাথে সদালপে প্রকাশিত)
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:২১
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×