নানা ব্যাস্ততায় দীর্ঘ দিন ব্লগ লেখা হয় না। তবে এখন থেকে অন্তত প্রতি
সপ্তাহে একটি হলেও পোস্ট করার চেষ্টা করব। আজকের পোস্ট ঠাণ্ডা কাশি নিয়ে,
ভিটামিন সি কি ঠান্ডা কাশি প্রতিরোধ করতে পারে?
ভিটামিন সি এর ঠান্ডা কাশি প্রতিরোধে কোন ভুমিকা নাই । তবে ভিটামিন সি একটি দৈনিক ডোজ ঠান্ডা কাশির তীব্রতা সামান্য কমাতে পারে।
জিঙ্ক কি ঠান্ডা কাশি প্রতিরোধ করতে পারে?
দস্তা বা জিঙ্ক সিরাপ বা ট্যাবলেট গ্রহণ ঠান্ডা কাশির স্থায়ীত্ব কমাতে পারে । ঠাণ্ডা কাশি শুরু হওয়া মাত্র যদি জিঙ্ক সিরাপ বা ট্যাবলেট গ্রহন করা যায় তবে দ্রুত রোগমুক্তি ঘটে।
ভেজার কারণে ঠাণ্ডা কাশি হয় কি?
ঠাণ্ডা বা কাশি সাধারণত জীবাণু দিয়ে হয়, ভেজা বা ঠাণ্ডা আবহাওয়ার সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। তবে অনেক সময় আমাদের শরীরে ঠাণ্ডার জীবাণু আগে থেকেই থাকে এবং ভেজা বা ঠাণ্ডার কারনে জীবাণু সহজেই বাড়তে পারে ফলে কাশি হয়।
ঠাণ্ডা কাশি প্রতিরোধ করতে চাইলে পুষ্টিকর খাবার খান, তরল এবং গরম পানীয় ( চা, কফি, সুপ ইত্তাদি) বেশি করে খান। ফ্লুর জীবাণু সাধারণত আমাদের হাত থেকে নাক বা মুখ এ যায় তাই নিয়মিত হাত ধুতে হবে। বার বার হাত দিয়ে নাক বা মুখ মোছা উচিত নয়।
সুত্র - বিবিসি
আমার ফেসবুক
সবাইকে ধন্যবাদ