বাংলাদেশের জন্ম নিয়ে সন্দেহ পোষনকারী জামাতের শুয়োরটার বক্তব্যের প্রতিবাদের সময় যেসব জ্ঞানপাপী ইচ্ছাকৃতভাবে পরিস্থিতি ঘোলা করে আমি তাদের জন্ম আর এই দেশী জাতীয়তা স্বীকার করি না, সব দালাল শুয়োর দুরে গিয়া মর। এই দেশ আর ব্লগ তোদের না।
জামাতের শুওর বটগাছতলার উকিল ফখরুল ইসলাম বয়ান দিছে "দেশে কোন মুক্তিযুদ্ধ হয় নাই, যা হয়েছিলো তা পাক ভারত যুদ্ধ।"
এই শুয়োরের বাচ্চা শুয়য়োরটা এইকথা বলবেই, যার নিজের জন্মের ঠিক নাই, জন্মগতভাবে পাকিদালাল জামাতের সে পাতিনেতা, সেই ঘৃন্য শুয়োর এইকথা বলবে এটা আশ্চর্য্যের কিছু না। আর সেটা নিয়ে মননে বাংলাদেশ আছে এমন যে কেউই প্রতিবাদ করবে, এটা স্বাভাবিক।
তবে সেই ক্ষুব্ধ জনরোষ কৌশলে ডাইভার্ট করতে যেই সকল ছাগলের বাচ্চা পাক-ভারত টানাটানি করে, তাদের জন্মের কোন ঠিক নাই, এইগুলাই ছুপা দালাল পাকিস্তান আর ভারতের। জামাতের ১৯৭১এর বিভৎস চেহারা তুলে ধরলে যেইসব ছাগলের বাচ্চা ভারতের জুজু দেখায় সেই শুয়ারগুলোই পাকি-ভারতের ক্রসব্রীড দু'মুখো সাপ। নিজেদের চেহারা ঢাকতে আর একাত্তুরের চেতনাধারী ব্লগারদের বিতর্কিত করতেই সাম্প্রদায়িক বেজন্মার মতন কথা বলে এই পাকি-ভারতের দালাল বেজন্মারা।
যেই পাকি প্রেমী কু্ত্তা আর শুয়োরের সংকর বেজন্মাটা শৈল্পিক ভাবে আসল ইতিহাস জানতে চায় আর সত্য রিপোর্ট এনে দিলে শুধুমাত্র জিয়াকে যৌক্তিক ভাবে অফেন্ড করে লেখক ব্লগারের পোষ্ট করার কারনে সেটাকে অগ্রহন যোগ্য বলে, সেই জ্ঞানপাঁঠা নাদান ছাগলটার জামাতের এই স্পর্ধিত উচ্চারনের সময় ডাইভার্শন ক্রিয়েট করাটা নিতান্তই কাকতলীয় না, তার একচোখা জামাতপ্রেমেরই সুকৌশলী প্রকাশ। এমন পাকি-ভারত ক্রসব্রীড বেজন্মার মুখে আমি জোড়া পায়ে লাথি মারি।
যেই পাকি শুয়োরের রক্ষিতার ঘরের বেজন্মা প্রবাসী জামাতের একাত্তরের খুন-ধর্ষনকে জায়েজ করতে চায় দেশপ্রেম আর দেশ টিকিয়ে রাখাকে, তাকে সদম্ভে বলি জামাতের পাকি প্রেমে আমার/আমাদের কোন সন্দেহ নাই, আর পাকিপ্রমিক শুয়োরের দল জামাতের প্রেমিক তুমি সোজা পাকিস্তানেই গিয়া মর, এইদেশে তোমারে লাথির উপরে রাইখা বঙ্গোপসাগরে চুবানো হবে।
যেই আম্বা মন্ত্রী এই পাকিজাত জামাতি শুয়োর গুলারে এখনো ফাঁসিতে ঝুলানোর ব্যাবস্থা না করে ডিবি অফিসে বসায়া জামাই আদর করে সেইটাও যেমন পাতি শুয়োর, তেমনই পাতি শুয়োর হলো লালকোট পরা ছাগু যে আমাদের বীরাঙ্গনাদের ব্লগে গালি দেয়। এই দুই শুয়োরকেই আমি এক দড়িতে দেখতে চাই।
অনেক আগেই ব্লগে বলে দেওয়া হয়েছে আমরা এই দেশে জামাতের শুয়োরের সাথে সহবাসের ফতোয়া অস্বীকার করি। আমরা ধর্মের নামে মানুষ খুনের ফতোয়া অস্বীকার করি। আমরা পল্টনে মরলে শহীদ বাঁচলে গাজী বলে উস্কানী দিয়ে নিজেরাই মার খাওয়া ক'টা জামাতি শুয়োরের নোংরা রক্তের দোহাই দেওয়া জামাতি সুশীল মানবতার ধ্বজাধারীর ডাকে ত্রিশ লক্ষ পূর্বপুরুষের রক্তের ঋন ভুলতে রাজী নই।
একাত্তরে আমাদের মা-বোনের উপরে পাকি হানাদার আর রাজাকারের বীভৎস যৌন নির্যাতন জামাত অস্বীকার করে, এড়িয়ে যায় ছাগুরা, আমরা এড়াতে পারি না।
একাত্তরে নারীর বিরুদ্ধে অপরাধ, তাদের যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহার করেছে পাকি আর রাজাকার দোসর রা, এসব আমাদের জানতে পরিসংখান লাগে না। দায় এড়াতে বিতর্কের সৃষ্টিকরে যেই ছাগুরা তাদের আমি জামাত শিবিরের সাথেই ফাঁসিতে ঝুলতে দেখতে চাই।
যেই শিবির কর্মী বলে আমার জন্ম ১৯৭১ এর অনেক পরে, আমি কেন রাজাকার। তাকেও লাথির আগায় রেখে আমরা বলে দেই, তোরা হলি রাজাকারের পদলেহী ছানা রাজাকার, বিভৎস অত্যাচারীর পক্ষ নেওয়া রাজাকারের বাচ্চা তোরা, দেশের কুলাংগার।
আমাদের গর্ব আমরা সেইসব মানুষের উত্তরসূরী যারা অভুক্ত কংকালসার শরীরে ৩০৩ রাইফেল নিয়ে একা ধেয়ে গেছে পাকি হানাদারের ব্রিগেড রুখতে, আমরা সেইসব মানুষের উত্তরপুরুষ যারা আহত হয়েও না পিছিয়ে বুকে বোমা বেঁধে উড়িয়ে দিয়েছে হানাদারের ট্যাংক। আমরা সেই সব শহীদের আত্মদান কোন ডাকেই ভুলতে পারবোনা যারা আহত হয়ে নিজে কভার ফায়ার করে বাঁচিয়েছে অসংখ্য মুক্তিসেনানীর প্রান। জাহাজমারা হাবিব আমাদের গর্ব। পাকি শুয়োর গোলাম আজম, নিজামী, সাঈদী, কামারুজ্জামানের নেতৃত্বে মানুষ খুন করা রাজাকার আমার চির শত্রু । কারন তারা সদ্যোজাত বাংলার গাল টিপে ধরেছিলো নৃসংশ ভাবে।
একাত্তরের অপারেশন সার্চলাইটের বিভৎসতা আমাদের শিখতে বা জানতে হয় না, প্রমান চাইতে হয় না নোংরা শিবিরের কর্মীর মতন, এসব আমাদের রক্তে ডাকে। জামাতের শুয়োর জ্ঞানপাঁঠা নই আমরা, আমরা রক্তের ডাক শুনতে পাই। আমাদের জন্ম নিয়ে আমরা শংকিত নই জামাত শিবিরের বেজন্মাদের মতন।
নেটজগত থেকে জামায়াত মনস্কতা বিতাড়নে এবং বাস্তবেও এই শুয়োরের খোঁয়াড় শেষ করে ফেলতে আমরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
বাংলাদেশের জন্ম নিয়ে সন্দেহ পোষনকারী জামাতের শুয়োরটার বক্তব্যের প্রতিবাদের সময় যেসব জ্ঞানপাপী ইচ্ছাকৃতভাবে পরিস্থিতি ঘোলা করে আমি তাদের জন্ম আর এই দেশী জাতীয়তা স্বীকার করি না, সব দালাল শুয়োর দুরে গিয়া মর। এই দেশ আর ব্লগ তোদের না।
শুভেচ্ছা
- ডিস্কো ঘোড়া
আমি/আমরা বাংলাদেশের গর্বিত দালাল বলছি।