somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশের সকল আইন

২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

তথ্য কণিকা

বাংলাদেশের আইনের ইতিহাস
বাংলাদেশের বর্তমান আইন ও বিচার ব্যবস্থা ভারতীয় উপমহাদেশে প্রায় দু’শ বছরের বৃটিশ শাসনের কাছে বহুলাংশে ঋণী, যদিও এর কিছু কিছু উপাদান প্রাক-বৃটিশ আমলের হিন্দু এবং মুসলিম শাসন ব্যবস্থার অবশিষ্টাংশ হিসেবে গৃহীত হয়েছিল। এটি বিভিন্ন পর্যায় অতিক্রম করে একটি ঐতিহাসিক প্রক্রিয়া হিসেবে পর্যায়ক্রমে বিকাশ লাভ করে। এ বিকাশের প্রক্রিয়াটি আংশিক স্বদেশী ও আংশিক বিদেশী এবং গঠন প্রণালী, আইনগত ধারণা ও নীতিমালার ক্ষেত্রে ইন্দো-মোঘল এবং বৃটিশ উভয় ব্যবস্থার সমন্বয়ে উদ্ভূত একটি মিশ্র আইনী ব্যবস্থা। ভারতীয় উপমহাদেশের বৃটিশ আমলের পূর্ববর্তী পাঁচশত বছরেরও বেশী মুসলিম ও হিন্দু শাসনের একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। প্রত্যেকটি শাসনামলের নিজস্ব স্বতন্ত্র আইন ব্যবস্থা বিদ্যমান ছিল।
প্রায় পনের’শ বছর আগে এবং খ্রীষ্টীয় যুগ আরম্ভ হওয়ার পরে হিন্দু আমলের বিস্তৃতি ঘটে। সে সময় প্রাচীন ভারতবর্ষ কতিপয় স্বাধীন রাজ্যে বিভক্ত ছিল এবং রাজা ছিলেন প্রত্যেকটি রাজ্যের সর্বময় কর্তা। বিচার ব্যবস্থা তথা ন্যায় বিচার প্রসঙ্গে রাজা ন্যায় বিচারের উৎস হিসেবে বিবেচিত হতেন এবং তাঁর রাজত্বে বিচার প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হতেন।
১১০০ খ্রীষ্টাব্দে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলমান শাসকদের আক্রমণ ও বিজয়ের ফলে মুসলমান আমলের শুরু হয়। একাদশ শতাব্দীর শুরুতে এবং দ্বাদশ শতাব্দীর ক্রান্তিলগ্নে মুসলমান শাসকদের আক্রমণের মুখে হিন্দু রাজত্ব পর্যায়ক্রমে খন্ড বিখন্ড হতে শুরু করে। যখন মুসলমানরা সকল রাজ্য জয় করে, তখন তারা তাদের ধর্মীয় গ্রন্থ পবিত্র কোরআনের উপর ভিত্তি করে তৈরি মতবাদও তাদের সঙ্গে করে এনেছিল। পবিত্র কোরআন অনুসারে সার্বভৌমত্ব সর্বশক্তিমান আল্লাহর হাতে ন্যস্ত এবং রাজা হচ্ছে পৃথিবীতে আল্লাহর ইচ্ছা ও আদেশ পালনকারী এক অনুগত দাস। শাসক ছিল সর্বশক্তিমান আল্লাহর পছন্দনীয় প্রতিনিধি এবং জিম্মাদার।
ইংরেজ আমলে বৃটিশ রাজকীয় সনদপ্রাপ্ত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর কিছু কর্মকর্তা ভারতের প্রাচীন আইন ও বিচার ব্যবস্থার আধুনিকায়নের ভার গ্রহণ করে। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী পর্যায়ক্রমে বোম্বে, মাদ্রাজ এবং কলকাতার দখল গ্রহণ ও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে, যা পরবর্তী সময়ে ‘প্রেসিডেন্সি টাউন’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় কোম্পানী বিচার প্রশাসনের কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেছিল। রাজা প্রথম জর্জ কর্তৃক ইস্যুকৃত ১৭২৬ সালের সনদ ভারতে ইংরেজ আইন ও বিচার ব্যবস্থা চালুর ক্ষেত্রে প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে কাজ করে। এর মাধ্যমেই ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী বাণিজ্যের জন্য অনুমোদন পায়। পরবর্তীতে এ সনদের ত্রুটিসমূহ দূর করার লক্ষ্যে রাজা দ্বিতীয় জর্জ ১৭৫৩ সালে নতুন সনদ ইস্যু করেন। এ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য হাউজ অব কমনস- এর গোপনীয় কমিটি হস্তক্ষেপ করে এবং রেগুলেশন এ্যাক্ট, ১৭৭৩ পাশ করে, যার অধীন রাজা কলকাতায় বিচার বিভাগের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রীমকোর্ট প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৭৭৪ সালে একটি পৃথক সনদ ইস্যু করে। পরবর্তী সময়ে ১৮০১ সালে মাদ্রাজে এবং ১৮২৪ সালে বোম্বেতে (বর্তমান মুম্বাই) সুপ্রীমকোর্ট প্রতিষ্ঠা করা হয়।
ভারতে ১৮৫৩ সালে প্রথম আইন কমিশন প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং একটি সর্ব ভারতীয় আইন সভা সৃষ্টি করা হয় যার প্রণীত আইন সকল আদালতের উপর কার্যকর ছিল। এ সময় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী বিলুপ্ত করা হয় এবং ১৮৫৭ সালের প্রথম স্বাধীনতা আন্দোলন তথা সিপাহী বিপ্লবের পর ১৮৫৮ সালেই ভারতের শাসনভার বৃটিশ রাজা কর্তৃক গ্রহণ করা হয়। দেওয়ানী কার্যবিধি আইন, ফৌজদারী কার্যবিধি আইন, দণ্ডবিধি, সাক্ষ্য আইন ইত্যাদি সেই সময় প্রণয়ন করা হয়েছিল এবং সাধারণ আইনী কাঠামোয় বৃটিশ আইন সভা ১৮৬১ সালে ভারতীয় হাই কোর্ট আইন প্রণয়ন করে যার মাধ্যমে তিনটি প্রেসিডেন্সি শহরে (কলকাতা, বোম্বে ও মাদ্রাজ) প্রতিষ্ঠিত বিদ্যমান সুপ্রীমকোর্ট প্রতিস্থাপন করে হাইকোর্ট স্থাপন করা হয়। হাইকোর্ট প্রতিষ্ঠার পর দেওয়ানী ও ফৌজদারী আদালতের একটি নিয়মিত ক্রমঅধিকারতন্ত্র দেওয়ানী আদালত আইন, ১৮৮৭ এবং ফৌজদারী কার্যবিধি আইন, ১৮৯৮ এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা লাভ করে । ভারতীয় উপ-মহাদেশের দেওয়ানী ও ফৌজদারী আদালতে বিদ্যমান বর্তমান ব্যবস্থার আইনগত ভিত্তি হচ্ছে এই দেওয়ানী আদালত আইন, ১৮৮৭ এবং ফৌজদারী কার্যবিধি আইন, ১৮৯৮। ১৯৪৭ সালের ১৫ আগষ্ট বৃটিশ আইন সভা ভারত ও পাকিস্তানকে ভারতীয় স্বাধীনতা আইন, ১৯৪৭ এর বলে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে ঘোষণা করে । এ আইন অনুসারে, স্বাধীন ভারত ও পাকিস্তানের জন্য নতুন সংবিধান রচিত না হওয়া পর্যন্ত এ দুই দেশের সরকার পরিচালিত হবে ভারত সরকার আইন, ১৯৩৫ এর মাধ্যমে। বিচার বিভাগের গঠন প্রণালী ১৯৪৭ সনের আগে যেরূপ ছিল প্রধানত তাই রয়ে গিয়েছে।
১৯৩৫ সালের ভারত সরকার আইন সরকারের গঠন পদ্ধতিতে পরিবর্তন এনে দেয়। ফলে শাসন ব্যবস্থা একক বা কেন্দ্রীয় শাসন পদ্ধতি হতে ফেডারেল পদ্ধতিতে পরিবর্তিত হয়। এ আইনের বিধি অনুসারে ভারত এবং পাকিস্তান উভয় দেশেই নতুন সংবিধান রচিত না হওয়া পর্যন্ত ফেডারেল আদালত চালু রাখা হয়।
পাকিস্তান গণপরিষদ ‘প্রিভি কাউন্সিল (অধিক্ষেত্র বাতিল) আইন, ১৯৫০’ পাশ করে যা পাকিস্তানের ফেডারেল আদালত হতে প্রিভি কাউন্সিলে আপীল দায়েরের ব্যবস্থাকে বাতিল করেছিল। ১৯৫৬ সালে নতুন সংবিধান প্রবর্তনের মাধ্যমে এর আওতায় প্রদেশসমূহে হাই কোর্ট এবং কেন্দ্রে পাকিস্তান সুপ্রীম কোর্ট প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত ফেডারেল আদালত পাকিস্তানের সর্বোচ্চ আদালত হিসেবে কাজ করেছে। পাকিস্তানের এ সংবিধান ১৯৫৮ সালে বাতিল করা হয়েছিল এবং ১৯৬২ সালে নতুন আরেকটি সংবিধান চালু করা হয়, কিন্তু সমগ্র বিচার কাঠামো একই রয়ে যায়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ একটি সংবিধান গ্রহণ করে যাতে আপীল বিভাগ এবং হাইকোর্ট বিভাগের সমন্বয়ে গঠিত সুপ্রীম কোর্টের গঠন প্রণালী ও কার্যক্রম বর্ণনা করা হয়েছে। উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশের অধঃস্তন বিচার বিভাগ, দেওয়ানী ও ফৌজদারী ব্যবস্থা উভয়ের উৎপত্তি হয়েছিল দেওয়ানী আদালত আইন, ১৮৮৭ এবং ফৌজদারী কার্যবিধি আইন ১৮৯৮ থেকে। এছাড়াও বাংলাদেশে আরো কতিপয় অন্যান্য বিশেষ আইন আছে, যা কিছু বিশেষ আদালতের ভিত্তিস্বরূপ কাজ করে, যেমন – শ্রম আদালত, শিশু অপরাধ আদালত, প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল ইত্যাদি।



দন্ডবিধি আইন

ফৌজদারী আইন
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধিত) আইন, ২০০৩

নারী অধিকার

নারী অধিকার লংঘন ও প্রতিকার

দেওয়ানী আইন সমুহ

অস্থাবর সম্পত্তি হুকুমদখল আইন, ১৯৮৮

ভূমি সংস্কার বোর্ড আইন, ১৯৮৯ বাড়ী ভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯১
অর্থ ঋণ আদালত আইন, ২০০৩
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯০
মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন, ২০১২


শ্রম আইন
বিশ্ব শ্রম বাজারে বাংলাদেশ অনেকটাই পরিচিত সস্তা শ্রমিক প্রাপ্তির জন্য৷ একটি দেশের উন্নয়নে শ্রমিক শ্রেণীর অপরিসীম গুরুত্ব থাকা সত্ত্বেও যে জায়গায় কাজ করে, সে জায়গার পরিবেশ, তাদের স্বাস্থ্যনীতি, নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ছুটি সংক্রান্ত বিধি-বিধান, মজুরী অধিকার, নারী শ্রমিকদের জন্য বিশেষভাবে প্রাপ্য বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা ইত্যাদি প্রাপ্য অধিকারের দাবিতে শ্রমিকদের সংগ্রাম আজকের নয়৷ সেই ১৮৮৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে দিনে ৮ ঘন্টার বেশী কাজ না করার দাবীতে শ্রমিকরা আন্দোলন করে৷ পুলিশ গুলি চালালে ১০জন শ্রমিক শহীদ হন৷ সেই ঘটনার স্মরনেই ১৮৯০ সাল থেকে আমরা মে মাসের প্রথম তারিখে মে দিবস পালন করে থাকি৷ শ্রমিকদের সুরক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠন আই.এল.ও. বিভিন্ন কনভেনশন গ্রহণ করেছে৷ আসলে এই কনভেনশনগুলো মূলত পৃথিবীব্যাপী স্বীকৃত কিছু মানবাধিকারকে অন্তর্ভূক্ত করেছে৷ আই.এল.ও-এর সকল সদস্য রাষ্ট্র আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এই মানদন্ডগুলোর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করবে, শ্রমিকদের এই অধিকারগুলো নিশ্চিত করবে এমনকি অন্য কোনো ব্যক্তি বা সংগঠন যদি এই অধিকারগুলো ভঙ্গ করে, তবে তার জন্য যথাপোযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে৷ পৃথিবীর সব দেশের মতো বাংলাদেশের সরকারও সব মিলিয়ে ১০০ টার মতো শ্রম আইন ও অধ্যাদেশ প্রণয়ন করেছে৷ আর এগুলোতে উল্লিখিত অধিকারের সংখ্যাও কম নয়৷ এ সকল আইনে অধিকার পেতে হলে শ্রমিকদের নিয়োগপত্র থাকতে হয়৷ ঘন ঘন কারখানা বদল করার কারণে অধিকাংশ নারী শ্রমিক আইনানুগ প্রতিকার পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে৷ এছাড়া বিভিন্ন অনানুষ্ঠানিক খাত যেমন কৃষি, প্রিন্টিং, মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ, ইটভাটার কাজে নিয়মকানুন নেই বললেই চলে৷ এছাড়া শুধুমাত্র শহরেই চরম দারিদ্র্যের কারণে ১৫ বছরের কম বয়সীদের নানা ধরনের শ্রমে নিয়োজিত হতে হচ্ছে৷ আবার আরেকদিকে যেসব শ্রমিক ভাল চাকরির বাজারের আশায় অন্য দেশে গিয়ে বিভিন্ন প্রতারণার শিকার, তাদের নিয়েও আমরা উদ্বিগ্ন৷

১ পুরুষ শ্রমিক

২ নারী শ্রমিক


শিশু শ্রমিক

৪ শ্রম আদালত

বাংলাদেশের সংবিধানে শ্রমিক অধিকার


বাংলাদেশ পুলিশ আইন

বাংলায় সংবিধান

জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ-১৯৮৯

শিশু আইন-১৯৭৪

বাংলাদেশের জাতীয় শিশু নীতি




বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়


বাংলাদেশেরপররাষ্ট্রনীতি বাস্তবায়ন এবং আন্তর্জাতিক যোগাযোগের জন্য গঠিত বাংলাদেশ সরকারের একটি মন্ত্রণালয়। বহির্বিশ্বে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রসত্ত্বার যে-প্রকাশ ও ভাবমূর্তি, তার মূল ভিত্তিপ্রস্তর হলো রাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি। একটি পরিকল্পিত কাঠামোর মধ্য দিয়ে দেশের পররাষ্ট্রনীতি বাস্তবায়ন করা হয়। এ নীতির আলোকে পরিচালিত সকল কূটনৈতিক কার্যক্রম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং বহির্বিশ্বে অবস্থিত কূটনৈতিক প্রতিষ্ঠানসমূহের (দূতাবাস/মিশন) ওপর ন্যস্ত। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবিধ কূটনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বহির্বিশ্বের ঘটনাপ্রবাহ এবং এর পশ্চাতে ক্রিয়াশীল নিয়ামক শক্তিকে প্রভাবিত ক’রে থাকে। এই সব কর্মকাণ্ডের অন্তর্ভুক্ত রয়েছে বৈদেশিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের স্বার্থ সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণ, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের উন্নয়ন, আঞ্চলিক সহযোগিতা নিবিড়করণ এবং সর্বোপরি, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিশ্বসভায় একটি দায়িত্বশীল রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি সংহত ও সুদৃঢ়করণ।
কাঠামো

ঢাকায় অবস্থিত পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সংযুক্ত বিভাগসমূহ এবং তৎসঙ্গে পৃথিবীর ৪৬টি দেশে অবস্থিত ৫৮টি দূতাবাসের মাধ্যমে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র বিষয়ক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এটি একটি পরিপূর্ণ মন্ত্রণালয় যা প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক নিয়োগ প্রাপ্ত একজন পূর্ণ মন্ত্রীর নেতৃত্বে পরিচালিত হয়। নেতৃত্ব জোরদার করার জন্য কখনো কখনো প্রতিম্নত্রী, উপমন্ত্র এবং/অথবা উপদেষ্টা নিয়োগ করা হয়ে থাক্ তবে সরকারের একজন সচিব (পার্মানেন্ট সেক্রেটারী) মন্ত্রণালয়ের প্রধান নির্বাহী তথা প্রিন্সিপাল একাউন্টিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করে থাকেন্।
পররাষ্ট্র নীতি

বাংলাদেশের জন্মলগ্নে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ২০ এপ্রিল প্রণীত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে সুস্পষ্টভাবে জাতিসংঘ সনদের প্রতি বিশ্বস্ততা এবং বিশ্বসম্প্রদায়ভুক্ত একটি জাতি হিসেবে সকল দায়দায়িত্ব পালনের অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়েছে। পরবর্তীকালে বাংলাদেশের সংবিধানে পররাষ্ট্রনীতির মূলনীতিসমূহ সন্নিবেশিত হয়। সংবিধানের প্রস্তাবনায় “মানবজাতির প্রগতিশীল আশা-আকাংখার সহিত সঙ্গতি রক্ষা করিয়া আন্তর্জাতিক শান্তি ও সহযোগিতার ক্ষেত্রে পূর্ণ ভূমিকা পালন” করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করা হয়েছে। এরই অনুসৃতিতে সংবিধানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির অভিমুখ নির্ধারণ করে ৪টি মূল স্তম্ভ উল্লেখ করা হয়েছেঃ (ক) জাতীয় সমতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধা, বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান এবং অন্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা ; (খ) শক্তি প্রয়োগ পরিহার এবং সাধারণ ও সম্পূর্ণ নিরস্ত্রীকরণ প্রয়াস ; (গ) নিজস্ব আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থা নির্ধারণ ও গঠনে প্রত্যেক জাতির অধিকারের স্বীকৃতি এবং বিশ্বের সর্বত্র নিপীড়িত জনগণের ন্যায়সঙ্গত সংগ্রামের সমর্থন।
পররাষ্ট্রনীতির প্রধান দশটি দিক

১.প্রতিবেশী রাষ্ট্রসহ বিদেশের সাথে ভারসাম্যমূলক ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ;
২.বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ ;
৩.বিশ্ববাজারে বাংলাদেশী পণ্য ও কৃত্যের শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার নিশ্চিতকরণ ও সংরক্ষণ ;
৪.বিদেশে বাংলাদেশীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণ এবং নতুন শ্রমবাজার সন্ধান ;
৫.প্রবাসী বাংলাদেশীদের স্বার্থ সংরক্ষণ ;
৬.জাতিসংঘ ব্যবস্থায় সক্রিয় অংশগ্রহণ, আঞ্চলিক সহযোগিতা প্রসার এবং ক্রমবিকাশমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক রীতিনীতি প্রণয়নে সক্রিয় অংশগ্রহণ ;
৭.বহুপাক্ষিক প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন রাষ্ট্রের সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারকরণ ;
৮.বিশ্বব্যাপী শান্তিরক্ষা ও শান্তিপ্রতিষ্ঠা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ ;
৯.বিদেশে বাংলাদেশের সংস্কৃতির যথাযথ প্রদর্শনীর মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি উন্নয়ন ;
১০.পর্যটন শিল্পের বিকাশে যথোপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ।।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বসমূহ
রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব

সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসাবে কূটনৈতিক সম্পর্ক ও প্রতিনিধিত্বমূলক কার্যক্রম, বিশ্বের সকল দেশের সঙ্গে সম্পর্ক ও সকল প্রকার যোগাযোগ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনসমূহের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকা-, কূটনৈতিক পদ প্রদান সহ দূতাবাসের কাঠামো, জনবল, সংস্থাপনা ইত্যাদি বিষয়াদি এ মন্ত্রণালয়ের কার্যবিধির অন্তর্ভুক্ত। অন্যদিকে বাংলাদেশে বিদেশস্থ কূটনৈতিক, কনস্যুলার ও বাণিজ্য মিশন স্থাপন এবং কূটনৈতিক স্বার্থ সংরক্ষণকল্পে তাদের দায়মুক্তি-সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়ন ও প্রক্রিয়াজাতকরণের দায়িত্বও এ মন্ত্রণালয়ের ওপর ন্যস্ত।
আন্তর্জাতিক সংস্থা, চুক্তি ইত্যাদি

জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং এর সিদ্ধান্তবলী সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম এ মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ারভুক্ত। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অন্যান্য রাষ্ট্র ও আন্তর্জাাতিক সংস্থার সাথে সম্পাদিত চুক্তিসমূহ পরিপালন, সমন্বয়সাধন, বাস্তবায়ন ও সংরক্ষণের দায়িত্ব পালন করে থাকে।
প্রশাসনিক বিষয়াদি

বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বি. সি. এস.) পররাষ্ট্র বিষয়ক ক্যাডারের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক কার্যাদি সম্পাদন, কূটনৈতিক দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান, সাংকেতিক বার্তা সঞ্চালন ও এর নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ইত্যাদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওপর ন্যস্ত। তদুপরি, ইওওঝঝ সংক্রান্ত প্রশাসনিক দায়িত্ব এবং আর্থিক বিষয়সহ যাবতীয় সাচিবিক দায়িত্ব এই মন্ত্রণালয়ের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক আইন-সংশ্লিষ্ট কার্যাদি

এই কার্যসমষ্টির আওতায় প্রধান প্রধান দায়িত্ব হলো : আন্তর্জাতিক আইনের বিরুদ্ধে সংগঠিত অপরাধ, বিদেশ থেকে বাংলাদেশী নাগরিক প্রত্যাবাসন বিষয়ক নীতিমালা, জলদস্যুতাসহ গভীর সমুদ্রে অথবা আকাশ পথে সংঘটিত অপরাধ, অন্যান্য দেশের সাথে শান্তি প্রতিষ্ঠা, বিদেশী শরণার্থীদের পরিপোষণ, বিদেশী সামরিক বা বেসামরিক অনির্ধারিত বিমান চলাচলের ছাড়পত্র প্রদান, জলসীমা ও মহীসোপানসহ দেশের সীমা নির্ধারণ, সমুদ্রে সম্পদ আহরণের আইন ও অধিকার সংশ্লিষ্ট কার্যাবলী, আন্তর্জাতিক আইনের অন্যান্য বিষয়সমূহ, কোন বাংলাদেশী নাগরিক বিদেশে সম্মান, খেতাব বা উপাধিতে ভূষিত হলে তদসংশ্লিষ্ট আনুষ্ঠানিকতা ইত্যাদি।
প্রচারণা ও ভাবমূর্তি

বর্হিবিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উন্নয়নের জন্য প্রচারণামূলক কার্যক্রম গ্রহণ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। এরই অংশ হিসেবে মন্ত্রণালয় তথ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে পরামর্শক্রমে বিদেশী সংবাদমাধ্যমে বাংলাদেশ সংক্রান্ত ইতিবাচক প্রচারণার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় কর্মসূচী গ্রহণ ক’রে থাকে। এছাড়া শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানের লক্ষ্যে সাংস্কৃতিক পরিষদের মাধ্যমে যথোপযুক্ত কর্মসূচী পরিচালনা করে।
রাষ্ট্রাচার

বিদেশের সাথে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের আতিথ্যমূলক সকল কর্মকা- এর অন্তর্ভুক্ত। বিদেশী অভ্যাগতরা আনুষ্ঠানিক তথা প্রতিনিধিত্বমূলক কোন সফরে বাংলাদেশে এলে এর আয়োজন, অভ্যর্থনা ও আতিথ্য প্রদান এবং আনুষঙ্গিক সহায়তার দায়িত্ব পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পালন ক’রে থাকে। একইভাবে, রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধানের বৈদেশিক ভ্রমণ সংক্রান্ত সকল যোগাযোগ ও আয়োজন, উচ্চপর্যায়ের সকল সাক্ষাৎকার ইত্যাদি রাষ্ট্রাচারের কর্মপরিধিভুক্ত। সমরূপ অন্যান্য কার্যাদির মধ্যে রয়েছে বিদেশ থেকে প্রেরিত রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারদের পরিচয় পত্র উপস্থাপনের আনুষ্ঠানিকতা ও মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে তাঁদের সাক্ষাৎ ইত্যাদি আয়োজন।
কনস্যুলার ও কল্যাণমূলক সেবা

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও কল্যাণ অনুবিভাগ বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাসসমূহ এবং বাংলাদেশী নাগরিকদের বহুমুখী কনস্যুলার সেবা প্রদান ক’রে থাকে। বিদেশে অবস্থানকালে কোন ব্যক্তির যদি কোন প্রকার কনস্যুলার সেবার প্রয়োজন হয়, তাহলে তিনি নিকটস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ ক’রে কিংবা দেশে তাঁর নিকটজন তাঁর পক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও কল্যাণ অনুবিভাগের সাথে যোগাযোগপূর্বক কনস্যুলার সেবা গ্রহণ করতে পারেন। কনস্যুলার ও কল্যাণ অনুবিভাগ নিম্নোক্ত সেবাসমূহ প্রদান করেঃ

দূতাবাসের মাধ্যমে বিদেশে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশীদের নানাবিধ কল্যাণমূলক কাজের সমন্বয় ;
বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশীদের জরুরি কনস্যুলার সহায়তাসহ অন্যান্য সেবা প্রদান ;
বিধি মোতাবেক বিভিন্ন দলিল-দস্তাবেজের সীল ও স্বাক্ষরসমূহের প্রত্যয়ন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও কল্যাণ অনুবিভাগ কর্তৃক এই সকল সেবা সম্পূর্ণ বিনামূলে প্রদান করা হয়।
বিদেশস্থ মিশনসমূহের কার্যবলী

(ক) বিদেশস্থ মিশনসমূহ নিম্নবর্ণিত কনস্যুলার সেবা প্রদান করে থাকে :

বিদেশস্থ প্রবাসী বাংলাদেশী নাগরিকদের বাংলাদেশী পাসপোর্ট প্রদান ও নবায়ন ;
বিদেশীদের ভিসা প্রদান ;
বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত বিদেশী নাগরিকদের পাসপোর্টে “ঘড় ঠরংধ জবয়ঁরৎবফ ঝবধষ” প্রদান ;
বিধি মোতাবেক বাংলাদেশী ও বিদেশী দলিলাদির প্রত্যায়ন ;
দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন পত্র গ্রহণ।

(খ) বিদেশে আটক বাংলাদেশীদের দেশে প্রত্যাবাসন

(গ) প্রবাসী বাংলাদেশীরা চাকুরিকালীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে চাকুরির শর্তানুযায়ী তাঁদের ক্ষতিপূরণ আদায়ের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ। এছাড়াও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বা পঙ্গুত্ববরণকারী প্রবাসী বাংলাদেশীদের ক্ষতিপূরণ আদায়ের ক্ষেত্রেও যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।

(ঘ) দ্বৈত নাগরিকত্বধারী প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য কনস্যুলার সেবা প্রদান

(ঙ) প্রবাসে কোন বাংলাদেশী মৃতুবরণ করলে তার লাশ দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা

(চ) প্রবাসী ব্যক্তিগণ সংশ্লিষ্ট দেশে বসবারত অবস্থায় হঠাৎ কোন জরুরি বা দুর্যোগপূর্ণ অবস্থার শিকার হলে সে দেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করে। যেমন : প্রাকৃতিক বা অন্য কোন দুর্যোগ আক্রান্ত প্রবাসীদের এক স্থান থেকে অন্য নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়ার ব্যবস্থা করা। এছাড়া প্রবাসে নিখোঁজ হয়ে যাওয়া কোন ব্যক্তির সন্ধান লাভের জন্যও যথাসম্বব চেষ্টা করা হয











বিশ্ববিদ্যালয় আইন সমুহ..........


কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৬

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৫

কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় আইন



চলমান.............
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
৫টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩২



"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমিত্ব বিসর্জন

লিখেছেন আজব লিংকন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৮



আমি- আমি- আমি
আমিত্ব বিসর্জন দিতে চাই।
আমি বলতে তুমি; তুমি বলতে আমি।
তবুও, "আমরা" অথবা "আমাদের"
সমঅধিকার- ভালোবাসার জন্ম দেয়।

"সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট"
যেখানে লাখ লাখ শুক্রাণুকে পরাজিত করে
আমরা জীবনের দৌড়ে জন্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×