মিরপুর থেকে গুলিস্তান-যাত্রাবাড়িগামী শিখর বাসের যাত্রীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের নোঙড়া ছেলেরা যে আচরণ করেছে তা রীতিমত রোমহর্ষক। বাসস্টাফদের কড়া বাধা সত্ত্বেও গেটলক গাড়িতে লাত্থি মেরে সেগাড়িতে উঠেপড়ে একদল লীগ কর্মী। প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে নাজেহাল হন সাধারণ যাত্রীরা।
তারা কারা জানতে চাইলে ধমকিয়ে বলে চুপচাপ যান, কথা কম!
একজনের সঙ্গেতো প্রায় গেছিল লেগে।...
তবে তারা কারা এটা জানা গেলো ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটের সামনে নেমে গিয়ে যখন ব্যানার বের করে মিছিল শুরু করলো তখন।
ঢাকাবাসী জানেনতো উল্লিখিত স্থানে আজ বিকেলে কাদের কী অনুষ্ঠান ছিলো?
অবশ্য তারা গাড়িটিকে কয়েকমিনিট আটকে রাখে ফার্মগেটে, জোরপূর্বক গাড়িতে ওঠে, প্রায় ত্রিশজনের জন্য ১শটাকা ভাড়া দেয় এবং যাত্রীদের সঙ্গে দৃর্ব্যবহার করে এ ছাড়া অস্ত্র নিয়ে ঝাপিয়ে পড়া বা অন্যকিছু ঘটেনি। কারণ যাত্রীরা ততক্ষণে চুপসে গেছে।
৪নং ওয়ার্ড লেখাটা স্পষ্ট দেখেছি। উঠেছে খামারবাড়ির সামনের রাস্তা থেকে---আশাকরি বাকীটা জেনে নিতে কষ্ট হবে না।
এমন দাদাগিরী এই প্রথম নয়। এর আগেও দেখেছি ভাড়া দিমুনা কী করবি?
পরে হেল্পারের কাছে জানতে পারি -ফিসফিসিয়ে- এরা ছাত্রলীগ?
পাবনার করিৎকর্মা পুলিশ এবং জেলা প্রশাসক এবার বুঝবেন বাবাজিরা কেমন। বাকশাল শুনে হয়ত টিটকারী করেছেন এতোকাল।