বর্ষবরন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় বাঙালীর জীবনে নতুন আরেকটি বছরের আগমনের অধ্যায়।
পহেলা বৈশাখ থেকে শহর,বন্দর,গ্রামে-গন্ঞ্জে বৈশাখী মেলা শুরু হয়। মেলায় বাবা-চাচা-মামা এবং ভায়ের হাত ধরে বোন আসে মেলায় বেড়াতে। মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন দোকনীরা পসরা সাজিয়ে বসে থাকে বিভিন্ন পন্যর। লোকজন সেসব দেখে শুনে প্রয়োজনীয় দ্রব্য কিনে থাকেন।
তাছাড়াও মেলায় থাকে বিনোদনের জন্য নাগরদোলা, চড়কি, শিশুদের খেলনাসহ গৃহস্থালি বিভিন্ন পন্যসমূহ।
এবার দেখে নেই একটি মেলা প্রাঙ্গনের কিছু ছবি।
আমাদের মফস্বল শহরে যেখানে মেলার আয়োজন করা হয়েছে সেই স্হানটির নাম স্বাধীনতা প্রাঙ্গন। দুপুর গড়িয়েছে কেবল। লোকজন সেজেগুজে চলছে মেলা প্রঙ্গনের দিকে। রাস্তায় প্রচুর ভীড়।
১.
স্বাধীনতা প্রাঙ্গনের কিছুটা আগে থেকেই দেখলাম রাস্তার দুপাশে রং-বেরংয়ের পতাকার ছড়াছড়ি।
২.
মেলায় প্রবেশের মুলফটক। মেলার আয়োজক জেলা প্রশাসন।
৩.
মেলায় অন্যতম আকর্ষনের কেন্দ্রবিন্দু “নাগরদোলা’
৪.
শিশুদের জন্য বিনোদনের আরেকটি মাধ্যম “চড়কি”
৫.
সাংস্কৃতি অনুষ্ঠানের মন্ঞ্চ।
৬.
বর্ণিল বৈশাখী সাজে সজ্জিত মেলা প্রাঙ্গনের ষ্টলসমূহ....
৭.
বাশেঁর বাশি।
একটি সময় ছিল যখন গ্রামের মেঠোপথ ধরে হেটে যেতাম তখন কোন জমির আইলে বসে থেকে রাখালেরা বাশি বাজাতো। অথবা কোন এক পূর্ণিমা রাতে সুরেলা শব্দ ভেসে আসতো হয়তো কেও একজন বাশি বাজাতো। এখন আর আগেরমত বাঁশির সুর কানে বাজেনা...
৮.
আরেক পদের বাঁশের বাঁশি।
৯.
মেলার ষ্টলে শিশুদের হরেক রকম খেলনা।
১০.
মুলফটকের পিছনেই মাটিতে বসে বিক্রী করছেন ব্যক্তিটির তৈরী খেলনা।
১১.
এটি একটি আচার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ষ্টল। এভানে টক, ঝাল-মিষ্টি স্বাদের হরেক রকমের আচার রয়েছে।