জুস-না- অ'মানুষ
একদেশে ছিলো এক রাখাল চেলে, সে সারাদিন গুরার গাস কাটতো আর ঠিক রাত হলেই গলা চিড়ে চিৎকার দিয়ে বলতো সবাই কুতায় আসো দেখে যাও আজ আকাশ ভেঙ্গে জোছনা নেমেছে। ভীষণ কৌতূহল নিয়ে সবাই ছুতে আসতো দেখতে, এমন কি পাঁচ পাড়ার মস্তিষ্ক বিকৃত পাগলরা, আত্মা বিক্রিত/বিকৃত ভোল পাল্টানো মানুষরা সবাই এসে সমস্বরে চেঁচাত কই কি?? চারিদিকে দেহি ঘুটঘুইটটা আন্ধার শয়তানের বাচ্ছা। সবাই গাইল পারতে পারতে আন্ধারে উস্টা গুতা খেয়ে ঘরে ফিরতো... এমনই এমনই বেশ কয়েক বার ...
শেষ একদিন গুরার গাস কাটা রাখাল বালক রাতের মাঝে বাতাস কাপিয়ে অট্টহাসিতে মেতে উঠলো ...
পাঁচ গ্রামের পাগল রা এ পাড়া ও পাড়া করে রাত অন্ধকার হিমশীতল ডোবা-নালায় ডুব দিতে লাগ্লো... দু হাতে কান চেপে ধরলো ...
ভালো মানুষেরা কাথা মুড়ি দিতে লাগ্লো ...
তুলা গুজতে লাগ্লো কানে...
আর সমস্ত পাড়া মহল্লা শহর গ্রাম আস্তে আস্তে জোছনার আলোতে পুড়ে যেতে লাগ্লো,
চারিদিকে শাদা চিকচিক আলো
আস্তে আস্তে হাসিটি মিলিয়ে গেলো
আমি জানতে চাই এমন হাসি কেউ শুনেছো কি কখনো???
মোড়ল অফ দা স্টোরিঃ "দূরে যেতে যেতে হারায় যাও, নিজে সরো অন্যরে জায়গা দাও"
[বিদ্রঃ গাঞ্জা চুরুস আপিম জিপচি মিস্রিত এই কুরুচি-পূর্ণ পুল মিন্টাল এই কল্পনা মিস্রিত গল্প বাচতবের সাথে মিল খাইলে আমার কিচ্ছু যায় আসে না]
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৮