আমাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর একটি বিখ্যাত উক্তি,"উলামারা রাজাকার"।তবে উনি মনে হয় উলামা শব্দের সঠিক অর্থ জানেন না।উলামা একটি আরবী শব্দ।এর অর্থ "জ্ঞানী"।বাংলাদেশের কিছু উলামা মাশায়েখ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বিতর্কিত ভূমিকা নিয়েছিলেন।কিন্তু তার মানে তো এই না যে,উনি গণহারে সব উলামাকে একই কাতারে ফেলে দিবেন।আর স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় উনার ভূমিকাও্র তো আমরা জানি।উনি ওই সময় পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসে ছিলেন।এবং ওই সময় তার অনেক কুকর্মের কথাও গোপন নাই।সবই ওপেন সিক্রেট।তাই যদি উলামারা রাজাকারও হন,তবুও উনার কিছু বলার অধিকার নাই।

বাংলায় একটা প্রবাদ আছে,"চালুন কয় সুইরে,তোর পাছায় তো ফুটা"।উনার কথা শুনে সেই প্রবাদটা মনে পড়ে গেল।যাই হোক,যুদ্ধ শেষ হইসে বহুদিন।পুরানা কাসুন্দি ঘাইটা লাভ নাই।শুধু গন্ধই ছঁড়াবে।কিন্তু এতো বছর পরও উনার বিন্দুমাত্র পরিবর্তন হইসে বলে মনে হয় না।যুদ্ধের সময় যে মজা নিসিলেন সেই মজা তো আর এতো সহজে ভোলা যায় না।তাই এখনো তেমন মজা পেতে মন চায়।কিন্তু বয়স হয়ে গেছে।তাছাড়া জামায়াত নিধনের মহান ব্রত নিয়ে উনি ব্যস্ত।তাই চোখ দিয়ে কাজ চালিয়েই সন্তষ্ট হতে হয়।তবে এটা উনার পার্সোনাল ব্যাপার।আমদের কথা হচ্ছে,উনি কেনো অ্ন্যদের বাঁশ দিতে চান??বাঁশ দেয়ার আগে ভেবে দেখা উচিত,এন্টিবাঁশ সহ্য করার এবিলিটি আছে কিনা??না থাকলে বাঁশ না দেয়াটাই ভালো।না থাকলে সুইয়ের পাছার ফুটা না খোঁজাই ভাল।