প্রথম আলো আজ নিউজ করেছে , ইউনিয়ন ব্যাংক থেকে ১৮ হাজার কোটি টাকা সরিয়েছেন এস আলম । গত দব বছরে সামিত গ্রুপ ও এস আলম,বেক্সিমকোসহ নানা নামে বেনামে দেশের অর্থ পাচারের রাজত্ব চালিয়েছে । এবং প্রতিটি পাচারেরই সহায়তা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক । দেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলো আজ ধুকছে । বিশ হাজার টাও চেকের বিপরীতে দিতে পারছে না । কত মানুষ নিজের ভবিষ্যতের জন্য , সন্তানের লেখা পড়া বিয়ে সাদির জন্য এইসব ব্যাংকগুলোতে অর্থ রেখে এই সব মাফিয়াদের জন্য আজ সর্বস্বান্ত । এবং প্রতিটি অর্থ পাচার ও লোপাটে কোন না কোন ভাবে সহায়তা করে বাংলাদেশ ব্যাংক এনবিআরসব নানা সরকারী প্রতিষ্ঠান । তা না হলে শুধু মাত্র এস আলম কি করে সাতটি ব্যাংকের মালিক হয় । মানি লন্ডারিং , ছয় নয় সব আইন কানুন শুধু মাত্র জনগণের সঞ্চয় কেড়ে নিয়ে অর্থ পাচারে জন্যই করা হয়েছে । তাই যেসব আমলা এসবের সাথে জড়িত তারা সকলে চিন্হিত একটু খোজ নিলেও ধরা সম্ভব তাদের দেশের স্বার্থে গ্রেফতার করা হোক ।
যেখানে প্রবাসীর নেওয়া মাত্র বারো লাখ টাকা পরিশোধ করার পরেও সুদের পাওনার জন্য পুরো পরিবারকে ধরে এনে পিটিয়ে আহত করে একটি ব্যাংক সেখানে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করলেও এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি বাংলাদেশ ব্যাংক । রিজার্ভ চুরি থেকে অর্থ পাচার প্রতিটি ঘটনার সাথে শেখ হাসিনা,শেখ রেহানা ও ও অটেষ্টিক জয়,পুতুল ও ছেবরা পলকসহ সকল মন্ত্রী ও আমলা জড়িত । তাদের নির্দেশেই প্রতিটি লুট পাটের ঘটনা ঘটেছে । বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর থেকে নিয়োগ ই করা হতো অর্থ পাচারে সহায়তা করার জন্য । হাসিনা ও তার মন্ত্রীরা পালিয়ে গেলেও আমলারা কিন্তু এখনো রয়ে গেছে । দ্রুত তাদের গ্রেফতার শুরু না হলে ইউনুস সাহেব কিছুই পরিবর্তন করতে পারবেন না । উল্টো মান ইজ্জত যা আছে তা সব হারাবেন ।
অশ্চর্য্যের বিষয় লুট করে দেশের মানুষকে কাঙ্গাল করে ফেললেও কিছু আবাল এখনো এইসব চোরদের জন্য মায়াকান্না করে । আমি অনেক ভেবে দেখেছি এরা আসলে মূর্খ ছাড়া আর কিছুই না । কারণে এদের নান অর্থনৈতিক জ্ঞান না আছে রাজনৈতিক জ্ঞান এরা শুধুই মার্কা চেনে ।
তাই শুধু মার্কা নয় চোরদের চিনুন ঘেন্না করুণ সামনে পেলে জুতা খুলে পেটান । তা না হলে আপনি নিজেও নিজের অজান্তে এইসব চোরদের দলে সামিল হবেন ।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৫