তীব্র স্বৈরশাসনের আরেক শিকার ইউসুফ। হতদরিদ্র উত্তর বঙ্গের মফিজ। ঢাকায় এসে চাকুরি নিয়েছিল ইসলামী হাসপাতালে। প্রথম আলো তাকে জামাত কর্মী বানিয়েছিল। আর সরকারও খুশি জামাত কর্মীকে পায়ের তলায় পিষলে যেন বেহেস্ত পাওয়া যাবে। সরকার প্রধানতো মিয়ামী বিচে। তিনিও খুশি, আমেরিকাও খুশি জামাত নেতাকে বুটের তলায় পেষা গেছে। আজ খবর বের হয়েছে ওই মফিজরা আসলে জামাত নেতা হওয়ার যোগ্যতা রাখেনা। কমিউনিস্ট হওয়ার মতো হতদরিদ্র, কিন্তু সমর্থন করে জামাতকে।
আজও সরকার ছাত্রদের পিটিয়েছে। সরকার দেশের টাকা লুটে নিচ্ছে, বিদেশে পাচার করছে। ইউনিপেটুইউরাও বহু পাচার করেছে। কিন্তু টাকা তুলতে হবে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে। ছাত্রদের পেটাও, ছাত্রীদের তুলে দাও ছাত্রলীগ নেতাদের হাতে।
দেশ আজ সরকারের বুটের তলায় পিষ্ট হচ্চে। তার তীব্র চিৎকার শুনছি। শালার সাধীনতা এমন পরাধীন থাকলেও এরচেয়ে খারাপ থাকতাম কিনা সন্দেহ হয়।
কিছু বদমাস দেশকে লুটে খাচ্ছে, ওদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। ভ্রাম্যমান আদালত বন্ধ করতে হবে। যারা এই আদালতে রায় দিবে তাদের বিচার করতে হবে। দেশের মানুষকে ধ্বংস করার যে চেষ্টা সরকার করছে তা কি জনগণ মেনে নেবে। সরকারকে কি ভারত আমেরিকা বাঁচাতে পারবে?