এ বিষয়ে অনেকগুলি পোস্ট ইতিমধ্যে ব্লগে চলে এসেছে। আমি শুধু এটুকুই বলতে চাই যে সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরীর দায়িত্বে থাকা তৎকালিন বাংলাদেশ রাইফেলস এর জোয়ানদের কাছ থেকে রাইফেলের কার্যকারিতা স্থগিত অর্থাৎ বিডিআর কে ধ্বংস করে বর্ডারগার্ডস অব বাংলাদেশ নামক যে দারোয়ান বাহিনী গঠন করা হলো তার কর্মতৎপড়তা প্রসঙ্গে।
বর্তমান সীমান্তের ঘটনা যে হারে বেড়েছে এটা শুরু হয়েছে বিডিআর ধ্বংসের পর থেকে।
এর আগে আমরা দেখেছি আমাদের বিডিআর জোয়ানদের বিএসএফ এর আক্রমনের প্রতি আক্রমন দিতে। তারা অনেক বিএসএফ কর্তৃক বেআইনি ভাবে বাংলাদেশের দখলকৃত স্থান মুক্ত করেছে।
তাদের তখন ক্ষমতা ছিল অর্থাৎ অনুমতি ছিল রাইফেল চালানো। কিন্তু বর্তমান দারোয়ান বাহিনীর সে অনুমতি নেই।
এখানে থেকে আমারা কি উপসংহারে আসতে পারি? সচেতন সমাজের কাছে এটা দিবালোকের ন্যায় উদ্ভাসিত হয়েছে।
পৃথিবীর ইতিহাসে একত্রে এতগুলো সেনা কর্মকর্তা হত্যার নজীর নেই। তার পরও বলছি সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করা হলেও সেনাবাহিনী তো বহাল তবিয়তেই আছে কিন্তু যেই বাহিনীর সদস্যাদের যারা হত্যা করলো তাদের মিশন পূর্ণ করতে সরকার তো পুরো বিডিআরই ধ্বংস করে দিল। তাই বলা যায় আজকের দিনটি হচ্ছে বিডিআর ধ্বংস দিবস।
আমাদের জাতীয় ভাবে এই দিনটি পালন করা উচিৎ।