somewhere in... blog

হঠাৎ হাওয়ায় নির্বাপিত

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

২৯ ডিসেম্বর ২০১৬। অন্যান্য দিনের মতই সকালে ঘুম ভাঙ্গার পরেও একটা ঘুম ঘুম আমেজ নিয়ে কিছুক্ষণ বিছানায় শুয়ে র’লো রুখসানা। বিছানায় শুয়ে শুয়েই স্মৃতির যাবর কাটতে থাকে। একদিন কত ব্যস্ত ছিল তার দিন! সেই সাত সকালে ঘুম থেকে ওঠা, বাচ্চাদেরকে স্কুলের জন্য তৈরী করা, স্বামী অফিস যাওয়ার আগে তার নাস্তাটা টেবিলে পরিবেশন করা, তারপর একে একে সবাই বেরিয়ে গেলে নিজের ঘর সংসারের কাজে মন দেয়া। এ ছিল এক দীর্ঘ রুটিন। প্রতিদিন রুদ্ধশ্বাসে সে এই রুটিন প্রায় বিরতিহীনভাবে পালন করেছে। আজ সে ব্যস্ততা নেই। স্বামী চাকুরী থেকে বেশ ক’বছর আগে স্বাভাবিক অবসর গ্রহণ করেছে। অবসরের পর কয়েকজন বন্ধু মিলে একটা ব্যবসায়ে পুঁজি নিয়োগ করেছে, সেখান থেকে মোটামুটি একটা নিয়মিত লাভ আসে। পড়ুয়া স্বামী তার। অবসরের পরেও এখানে সেখানে বেশ আগ্রহভরে কয়েকটা অন লাইন কোর্স করেছেন। জার্মান ভাষাটা চাকুরীতে থাকতেই সেখানে উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহণকালে ভালভাবে রপ্ত করেছিলেন। এর পরেও আরো দুটো আন্তর্জাতিক ভাষা শিখেছেন নিজ আগ্রহে। দু দুটো মাস্টার্সও করেছেন। চাকুরীকালে যেক’টা কোর্স করেছিলেন, সব ক’টাতে তার মেধার উজ্জ্বল স্বাক্ষর রেখেছেন। ঘরে যতক্ষণ থাকেন, বইপত্র নিয়েই থাকেন। তবে সংসারের প্রতি তিনি মোটেই উদাসীন নন। পরিবারের সবার ভালমন্দের প্রতি তাঁর তীক্ষ্ণ নজর।

সকাল সকাল রুখসানার মনে পড়লো, আজ রাতে একটা বিয়ের দাওয়াতে যেতে হবে। ওরা উভয়ে খুব সামাজিক জীবন যাপন করে বিধায় ডিসেম্বর-জানুয়ারীর প্রায় প্রতি রাতেই তাদের কোন না কোন সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার জন্য বাইরে যেতে হয়। আলস্যভরে চা নাস্তা খেয়ে সে একটু গা ঝাড়া দিয়ে উঠলো এবং আগ্রহভরে ঠিক করতে শুরু করলো রাতের অনুষ্ঠানের জন্য নিজের এবং স্বামী সায়েফ এর পোশাক পরিচ্ছদ। এই শীতের মওশুমে অন্যান্যদিন সে বেলা দশটা নাগাদ নেমে পড়ে তাদের বাসার কাছেই পুকুরপাড়ে হাঁটার জন্য। আরো কয়েকজন বান্ধবী তথা স্বামীর বন্ধুপত্নীও নিয়মিত হাঁটেন সেখানে। তাদের সাথে হাঁটা এবং নৈমিত্তিক খোশগল্পে যোগ দিয়ে সে অনেক আনন্দ পায়। কিন্তু আজ আর ইচ্ছে হলোনা হাঁটার, যদিও ক্রমাগতভাবে বিয়ে বাড়ীর এবং অন্যান্য অনুষ্ঠানের তৈলাক্ত খাবার খেতে খেতে তার ওজন যে এ মাসে বেশ কিছটা বেড়ে গেছে, তা সে ওজন মাপক যন্ত্রের উপড় না দাঁড়িয়েও বেশ বুঝতে পারে।

সন্ধ্যের পর সে দ্রুত তৈরী হয়ে নিল। স্বামীও তার আগেই তৈরী হয়ে ছিল। কোন বিয়ের অনুষ্ঠানে দেরীতে যাওয়াটা তাদের উভয়ের অপছন্দের ছিল। প্রথম ব্যাচে বসতে না পারলে অন্যের ধোওয়া প্লেটে তার আর খাওয়ার রুচিই হয় না। আর খাওয়া দাওয়ার পরে অন্ততঃ ঘন্টা খানেক ধরে ঘুরে ঘুরে পরিচিত সবার সাথে দেখা সাক্ষাৎ এবং কিছুটা গল্প গুজব করে তবে তারা ঘরে ফিরতো। মাঝে মাঝে যেদিন খোশগল্পের আসরটা দীর্ঘ হতো, সেদিন ঘরে ফিরতে ফিরতে রাত প্রায় বারটা পার হতো। আজও সে খাওয়া দাওয়ার পর অনেকক্ষণ ধরে গল্পগুজব করবে বলে মনস্থির করলো। ঠিক সময়মত তারা অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হলো। ক্লোজ কমিউনিটি বলে গাড়ী থেকে নামার পর থেকেই পরিচিতজনদের দেখা মেলে। তেমনি কয়েকজন পরিচিতের সাথে কথা বলতে বলতে তারা ফটকের দিকে এগোতে থাকলো। রুখসানার স্বামীকে দেখতে বেশ রাশভারী লোক মনে হলেও আদতে তিনি খুব আমুদে, বন্ধু বৎসল এবং আলাপী লোক। তাকে যারা চেনে এবং তার গল্পের পছন্দের বিষয় সম্পর্কে যারা জানে, তারা একবার তার সঙ্গ পেলে সহজে তা ত্যাগ করতে চায় না।

নৈশভোজের আয়োজন দোতলায় ছিল। সেখানে যাবার জন্য এস্কেলেটরে পা রাখার আগেই কেমন করে জানি সায়েফের হাত থেকে গিফটের প্যাকেটটা পড়ে যায়। সাথে সাথে সেটা হাতে তুলে নিয়ে এস্কেলেটরে উঠেই সায়েফ অনুভব করলেন, তার মাথাটা কেমন যেন একটা চক্কর দিয়ে উঠলো। আজকাল মাঝে মাঝেই তার এমন হয়, তাই তিনি এটাকে আমলে নিলেন না। দোতলায় উঠে বসার জন্য তিনি কাছেই একটা টেবিল নির্বাচন করলেন। বসার পর আশে পাশের লোকজনদের সাথে গল্পও শুরু করলেন। কিন্তু ভেতরে ভেতরে কেমন যেন একটা অস্বস্তি! তখনো খাবার পরিবেশন করা শুরু হয়নি। হঠাৎ তার পাশে বসা কয়েকজন খেয়াল করলো, তার মাথাটা একদিকে যেন একটু কাৎ হয়ে পড়লো। কেউ কেউ তাকে জিজ্ঞেস করলো, তার কিছু হয়েছে কিনা। তিনি অস্ফূট স্বরে জানালেন, না তেমন কিছু নয়, সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু লোকজন তার চেহারায় অস্বাভাবিকতা দেখে তাকে চেয়ার থেকে মেঝেতে নামিয়ে বসালো। কেউ কেউ তার জুতো খুলে দিল, কেউ টাই। তিনি নীচু স্বরে একটু পানি চাইলেন। তার কপালে ঘামের ফোঁটা দেখে এরই মধ্যে অনেকেই বুঝে নিল, একটা হার্ট এটাক আসন্ন! বিয়ের আসরে শোরগোল পড়ে গেল। কেউ একজন দৌড়ে পানি নিয়ে এলো। মাইকে ঘোষণা করা হলো কারো কাছে হার্ট এটাক প্রতিষেধক স্প্রে আছে কিনা, কোন ডাক্তার উপস্থিত আছেন কিনা ইত্যাদি। ইতোমধ্যে রুখসানা এসে তার মাথাটা নিজ কাঁধে নিল। আস্তে আস্তে গালে একটু প্যাট করে জেনে নিতে চাইলো সে ঠিক আছে কিনা। কিন্তু এরই মধ্যে ধীরে ধীরে তার কন্ঠ স্তব্ধ হয়ে আসলো। পরিচিত কয়েকজন সতীর্থ দ্রুত বেগে গাড়ী চালিয়ে দশ মিনিটের মধ্যে তাদেরকে হাসপাতালে নিয়েও এলো। কিন্তু জরুরী বিভাগের ডাক্তার তার নাড়ী, চোখ, হৃদস্পন্দন ইত্যাদি পরীক্ষা করে জানালেন, “Brought in dead”!

অনতিবিলম্বে তার শুভার্থী, সতীর্থ এবং পরিচিত শুভানুধ্যায়ীদের অনেকেই বিয়ের নৈশভোজ না করেই হাসপাতালে ছুটে এলেন। ঘটনার আকস্মিকতায় সবাই যারপরনাই বিস্মিত, বিমূঢ়! সবাই তাকে নিয়ে ব্যস্ত, যা খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতে রুখসানার মনে কী ঝড় বয়ে চলেছে, তা ভাবার সময় কার কোথায়? রুখসানা একটা বেঞ্চিতে বসে ফ্যাল ফ্যাল করে সবার অভিব্যক্তির দিকে তাকিয়ে থাকলো। ইতোমধ্যে তার ছোট ছেলে সাকিব খবর পেয়ে হাসপাতালে এসেছে। বড় ছেলেটা বোধশক্তিহীন, তাই তাকে আনেনি। ঘটনার আকস্মিকতায় সাকিব বাকহীন, শুধু নিষ্পলক চোখে তার সদ্যমৃত পিতার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকলো। এভাবেই ঘন্টা দুয়েক সময় ধরে তাদের ঘোরের মধ্যেই সায়েফের বন্ধুরা মৃতদেহ সৎকারের যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতার প্রতি মনযোগী হলেন। রাতের মধ্যেই ঠিক করে ফেলা হলো আগামী কয়েকদিন ধরে কে কে তাদের বাসায় তিনবেলার খাবার পাঠাবে। রাত বারটার দিকে শুভানুধ্যায়ীগণ তাদেরকে বাসায় পৌঁছে দিলেন। তখনো রুখসানা আর তার পুত্রদ্বয় প্রচন্ড ঘোরের মধ্যে। তাদের অনুমানেও আসছিলনা, আকস্মিক এ ঘটনা তাদের জীবনে কতটা শুন্যতা আর দিকনির্দেশহীনতা নিয়ে আসবে।

পরদিন সকালে রিক্সাযোগে মাইকে যথারীতি ঘোষণা দিয়ে যাওয়া হলো, “….. নিবাসী জনাব অমুক গতরাত নয়টার সময় হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ইন্তেকাল করেছেন। মরহুমের জানাযার নামায আজ বাদ জুম্মা অমুক মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে……”। এ ধরণের ঘোষণা তাদের এলাকায় কিছুদিন পর পরই শোনা যায়। রুখসানা কখনো কান পেতে শোনে, তেমন পরিচিত কেউ না হলে আবার সাথে সাথে ভুলেও যায়। আজও সে কান পেতেই শোনার চেষ্টা করলো, কিন্তু কি আশ্চর্য, আজকের ঘোষণার কোন কথাই তার কানে প্রবেশ করলোনা। আবার অন্য কোনদিন, অন্য কারো ঘোষণা হয়তো সে শুনবে। আর মনে মনে ভাববে- সর্বনাশ! আজ আবার কার ঘরের সব আলো নির্বাপিত হলো? এলাকাবাসীর অনেকেই যে তার অতি আপনজন, অতি প্রিয়, প্রায় সাড়ে তিন যুগের সঙ্গী সাথীদেরই কেউ কেউ……!

(মূল ঘটনা সত্য, আনুষঙ্গিক বর্ণনা কিছুটা কল্পনাশ্রয়ী)

ঢাকা
৩০ ডিসেম্বর ২০১৬
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১০
২৯টি মন্তব্য ৩৩টি উত্তর

১. ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

করুণাধারা বলেছেন:
বুকটা ধ্বক করে উঠলেও বলি, গল্পচ্ছ্বলে নির্মম বাস্তবতাকে মনে করিয়ে দিলেন। অনেক ধন্যবাদ, মনে করিয়ে দেবার জন্য - আমাদের জীবন এক অদৃশ্য সুতায় ঝুলে আছে, চোখের পলকে সুতা ছিড়ে যেতে পারে।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩২

লেখক বলেছেন: আমাদের জীবন এক অদৃশ্য সুতায় ঝুলে আছে, চোখের পলকে সুতা ছিঁড়ে যেতে পারে। -- চরম সত্য কথা।
লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ, মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম।
আপনার লেখা "মনের অসুখ" পড়ে একটা মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। সময় করে দেখে নিলে খুশী হবো।

২. ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

সুমন কর বলেছেন: ছোট গল্প হিসেবে সার্থক হয়েছে। +।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৪

লেখক বলেছেন: ছোট গল্প হিসেবে সার্থক হয়েছে -- এই স্বীকৃতি এবং সেই সাথে প্রথম প্লাস পেয়ে অত্যন্ত অনুপ্রাণিত হ'লাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!

৩. ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫

কালীদাস বলেছেন: লেখাটার পংক্তিগুলোতে আপনার মৃত্যুভয় কেন জানি ফুঁটে উঠেছে মনে হচ্ছে :(

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩০

লেখক বলেছেন: তাই? হতে পারে, কে জানে!
এপারের জীবনটা যেভাবে কাটালাম, তাতে আমি সম্পূর্ণ সন্তুষ্ট। পরম করুণাময় আমার সারাটা জীবন আমাকে তাঁর করুণার সুশীতল ছায়াতলে ঠাঁই দিয়ে রেখেছেন, তাঁর নামের প্রতি সুবিচার করেছেন। ওপারের জীবন সম্পর্কে অনেক কৌ্তুহল আছে, কিন্তু কোন ভয় নেই। এ পারের জীবনে নিজ দায়িত্ব এবং কর্তব্যগুলো যথাসম্ভব সুষ্ঠুভাবে পালন করে গেলে ওপারের ব্যাপারে আর ভয় করার কিছু নেই।
লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্য করে আরো লিখতে উৎসাহিত করে গেলেন।
শুভেচ্ছা রইলো!

৪. ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৬

আশফাক ওশান বলেছেন: সত্য অথচ কঠিন বাস্তবতা

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৬

লেখক বলেছেন: ঠিক বলেছেন, ধন্যবাদ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৯

লেখক বলেছেন: আমার কোন কবিতায় আপনি এই বুঝি প্রথম এলেন। আমার লেখায় আপনাকে সুস্বাগতম!
আপনার প্রথম পোস্ট ঘাতক স্মৃতি পড়ে সেখানে কিছু কথা এবং একটি + রেখে এলাম। সময় করে পড়ে নিলে খুশী হবো।

৫. ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: কদিন যাবৎ মনটা খুব খারাপ। আমার বাবা খুব অসুস্থ। আজ আপনার এই লেখাটি পড়ে নি:শ্বাস ভারী হয়ে এলো। এই বুঝি জীবন। সবাইকেই একদিন পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হয়। সব জানি, সব বুঝি, তারপরেও মন মানতে চায়না। সুন্দর গুছানো একটা লেখা। আপনি অনেক ভাল থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৭

লেখক বলেছেন: আপনার অসুস্থ বাবার সম্পূর্ণ রোগমুক্তি কামনা করছি।আল্লাহ ওনার রোগ যন্ত্রণার এবং ব্যথা বেদনার পরিপূর্ণ উপশম দান করুন!
সব জানি, সব বুঝি, তারপরেও মন মানতে চায়না -- সবার ক্ষেত্রেই বুঝি এ কথাটা সত্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার শুভকামনার জন্য।

৬. ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: নিশ্চিত মৃত্যুর অনিশ্চিত ক্ষণ । তবুও আমরা বেঁচে থাকার আশ্বাস জ্ঞাপন করি অবলীলায় । এই মুহুর্তটি সর্বোচ্চ ৫ সেকেন্ড নিয়েছে। পাখিটা চলে গেলো খাঁচা ছেড়ে । পরিবর্তে রেখে গেলো প্রিয়জনদের বুকে কিছু দীর্ঘশ্বাস ।

লেখাটা বিস্বাদী করে দিলো । খুব সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে মৃত্যুর উপাখ্যান ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩

লেখক বলেছেন: নিশ্চিত মৃত্যুর অনিশ্চিত ক্ষণ -- সুন্দর কথা!
পাখিটা চলে গেলো খাঁচা ছেড়ে । পরিবর্তে রেখে গেলো প্রিয়জনদের বুকে কিছু দীর্ঘশ্বাস - এ কথাগুলোও, বিষাদময় হলেও, খুব সুন্দর!
লেখাটা নিয়ে ভেবেছেন, সুন্দর মন্তব্য করেছেন, এজন্য অশেষ ধন্যবাদ। প্লাস দিয়ে গেছেন, প্রাণিত করেছেন।
ভাল থাকুন। নতুন বছরের শুভেচ্ছা!

৭. ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মর্মান্তিক, প্রথমে আমি ভাবছিলাম আপনি নিজেকে নিয়াই গল্পটা লিখছেন। শেষের দিকে এসে বুঝতে পারলাম হয়তো আপনার কোন নিকট জন। লেখনি ভালো কিন্তু ঐ যে বললেন মূল ঘটনা সত্য, এখানেই মর্মাহত।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৩

লেখক বলেছেন: যার কথা লিখেছি, তিনি আমার একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু। ঘটনার নাম ধাম সবই সত্য, বিবরণ অনেকাংশে সত্য, তবে কোথাও কোথাও কিছুটা হয়তো নিজের কল্পনা মিশে যেতে পারে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।

৮. ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
মানুষের কর্মচঞ্চল জীবন ক্রমাগত ছোট হয়ে যায় । আর যার কোন প্রাপ্তির আশা থাকে না, সে হল অবসার প্রাপ্ত। অতঃপর সে একদিন অস্থায়ী ঠিকানা রেখে, তার আপন ঠিকানায় চলে যায়। এ হল আমাদের স্বাভাবিক জীবন প্রবাহ ।

আপনি ভালো থাকুন
শুভ কামনা রইল।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৮

লেখক বলেছেন: আপনার জীবন দর্শন এখানে সুন্দর করে বলে যাওয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ। প্লাসে অনুপ্রাণিত হ'লাম।

৯. ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭

উম্মে সায়মা বলেছেন: আহ জীবন এমন ই ক্ষণস্থায়ী। আর আমরা প্রতিনিয়ত ভবিষ্যতের জন্য কত স্বপ্ন রচনা করি। অথচ দম ফুরাইলেই ঠুস।

অনেক ভালো লেগেছে লেখা। শুভকামনা জানবেন।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৫

লেখক বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হ'লাম। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা!
আপনার লেখা আমি দুঃখিত বালিকা! পড়ে সেখানে একটা মন্তব্য রেখে এসেছি।

১০. ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯

করুণাধারা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আপনার মন্তব্য আমার জন্য অনুপ্রেরণা। জানি না কেন ব্লগে পোস্ট করতে ঝামেলায় পড়ি - হয়ত কিছুদিন পর শিখে নিতে পারব।

আপনার এই পোস্ট পড়ে অনুপ্রেরণা পেলাম একখানা ৫৫+ পোস্ট লেখার।

শুভকামনা রইল।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

লেখক বলেছেন: আপনার এই পোস্ট পড়ে অনুপ্রেরণা পেলাম একখানা ৫৫+ পোস্ট লেখার - অপেক্ষায় থাকলাম।

১১. ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৩

সৈয়দ আবুল ফারাহ্‌ বলেছেন: লেখার কল্পনাশ্রয়ী অংশও সত্যের মত ফুটে উঠেছে। সতর্ক জীবন যাপনের একটি পূর্বাভাস।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

লেখক বলেছেন: চমৎকার একটি মন্তব্য দিয়ে অনেক প্রেরণা যুগিয়ে গেলেন। আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানবেন।

১২. ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৩

প্রামানিক বলেছেন: হার্ট এ্যাটাকের লোকজন এভাবেই চলে যায় কিছু বলার সুযোগও পায় না। ধন্যবাদ আপনার গল্পের জন্য।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৭

লেখক বলেছেন: গল্প বলায় বা লেখায় আমি অত্যন্ত অপটু, তবে শোনায় পটু। আপনি আমার এ অপটু হাতের লেখা গল্প পড়েছেন এবং পড়ে মন্তব্যও করে গেছেন, সেজন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি, প্রামানিক। আশাকরি আপনি আপনার হার্টের প্রতি যত্নশীল রয়েছেন।
আন্তরিক শুভকামনা ও দোয়া রইলো।

১৩. ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৫

গোফরান চ.বি বলেছেন: সব মায়াজাল ছিন্ন করে সবাইকে না ফেরার দেশে একদিন পাড়ি দিতেই হবে।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২০

লেখক বলেছেন: সত্য কথা।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত ও অনুপ্রাণিত হ'লাম।

১৪. ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আশাকরি, উনি হামিদ নন!

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২৩

লেখক বলেছেন: জ্বী না, উনি হামিদ নন, তা অন্যত্র বলেছিলাম। আপনি তা ইতোমধ্যে জেনে গেছেন।
আচ্ছা, হামিদকে আপনার কথা কী বললে ও আপনাকে চিনতে পারবে?

১৫. ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:১৬

আশফাক ওশান বলেছেন: হ্যা ভাই আমি আপনার কবিতায় এই প্রথম।আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।নতুন ইংরেজী বছরের অগ্রীম শুভেচ্ছা রইলো

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪২

লেখক বলেছেন: আমার ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো...

১৬. ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

ব্লগার কালীদাসের কথায় (৩ নম্বর মন্তব্য) আমি একমত।

কিন্তু কোন অস্বাভাবিকতা চোখে পড়ে নি। ছোটগল্পের মতোই মনে হলো।

মৃত্যু জীবনের চেয়েও সত্য, আন্ডাস্টুড... স্টিল নট এক্সপেক্টেড :)

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯

লেখক বলেছেন: ছোটগল্পের মতোই মনে হলো - ধন্যবাদ। কথাটা বড় প্রেরণা হয়ে রইলো। তাই খুশীও হ'লাম। :)
আপনার লেখা চার বছরের পুরনো পোস্ট ধর্ষকের শাস্তি হতেই হবে - নারী বিবস্ত্র থাকলেও অপরাধ ধর্ষকেরই পড়ে এলাম। পুরোপুরি একমত পূষণ করি।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫১

লেখক বলেছেন: পূষণ -- পোষণ পড়তে হবে।

১৭. ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সব সময় অধিকাংশ ভুলে থাকেত চায় যে সত্য- অথচ এড়াতে পারে না কেউই....

ভাল লাগল ছৌট গল্প

+++

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭

লেখক বলেছেন: লেখাটি সময় করে পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ, বিদ্রোহী ভৃগু। ভাল লেগেছে জেনে খুশী হ'লাম। মন্তব্য এবং প্লাসে প্রাণিত।
শুভেচ্ছা রইলো...

১৮. ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৫

বিজন রয় বলেছেন: ভয় নেই ভয় নেই। আমার এরকম মনে হলো।

একদিন তো যেতে হবে শুণ্যে মিলিয়ে হঠাৎ হাওয়ায়।

বছরটা শেষ করলেন অসাধারণ!!

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

লেখক বলেছেন: একদিন তো যেতে হবে শুণ্যে মিলিয়ে হঠাৎ হাওয়ায় - এর অন্যথা হবার কোন অবকাশ নেই, কবি।
বছরটা শেষ করলেন অসাধারণ!! - ভীষণ প্রেরণাদায়ক একটা কথা বলে গেলেন! অসংখ্য ধন্যবাদ!
প্লাসে (+) অনুপ্রাণিত। শুভকামনা রইলো...

১৯. ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৬

বিজন রয় বলেছেন: একদিন তো যেতে হবে শুণ্যে মিলিয়ে হঠাৎ হাওয়ায়।

দুঃখিত, শূন্যে হবে।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬

লেখক বলেছেন: আগেই বুঝেছিলাম। তবুও, বলার জন্য ধন্যবাদ।

২০. ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: লেখটা কিছুটা হৃদয় কাপিয়ে দিলো, মৃত্যু খুবই আকষ্মিক!! সকল মানুষকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হবেই, পরকালের জীবনের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। কখন কার কোথায় মৃত্যু এসে গ্রাস করবে কেউ বলতে পারে না?! সদা প্রস্তুত থাকতে হবে মৃত্যুর জন্য, পরকালের জন্য।

লেখাটা খুব সুন্দর গুছিয়ে লেখা,
আপনার দীর্য সুস্থ জীবন কামনা করি, দোয়া করি আপনি সবার মাঝে সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকুন, আরও জ্ঞানসমম্পন্ন লেখা পোষ্ট করুন।
ভালো থাকবেন....

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩

লেখক বলেছেন: মৃত্যুর ব্যাপারে যে ক'টা কথা বলে গেলেন, তা সবই ধ্রুব সত্য। লেখার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হ'লাম, ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
আমার জন্য যে শুভকামনাটুকু এখানে রেখে গেলেন, তার জন্য জানাচ্ছি কৃতজ্ঞতা।

২১. ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: শিরোনাম দেখে কিছুটা আন্দাজ করছিলাম গল্পটা দুঃখেরই হবে! তবে মধ্যিখান অবধি সেরকম কোন ছোঁয়া না পেয়ে ভাবছিলাম, বুঝি সাংসারিক আলাপ আলোচনা দিয়েই এটা শেষ হবে! কিন্তু হঠাৎ আকস্মিক পরিবর্তনে আমার ভাবনাও উল্টে গেল, এবং পূর্বের ধারনাটাই ঠিক হল!

খুব টাচি একটা গল্প! বিশেষ করে ফিনিসিংটা দূর্দান্ত ছিল! তবে ফুট নোট পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল! তাছাড়া ইদানিং আপনার লেখাগুলো খুবই মর্মস্পর্শী হয়ে যাচ্ছে! :(

যাহোক, গল্পে ভাল লাগা! ভাল থাকবেন এবং শুভ কামনা জানবেন!

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

লেখক বলেছেন: কবিতা ছাড়া আমি অন্য কিছু আমি কম লিখি। এ লেখাটা হৃদয় দিয়ে লেখা। পড়েছেন এবং সুচিন্তিত মন্তব্য রেখে গেলেন, এজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। প্লাসও রেখে গেছেন, অনুপ্রাণিত হয়েছি এবং সেজন্য কৃতজ্ঞতা।
খুব টাচি একটা গল্প! বিশেষ করে ফিনিসিংটা দূর্দান্ত ছিল! - ফিনিশিংটাই গল্পের শুরু, ফিনিশিংটাই গল্পের শেষ! ফিনিশিংটা নিয়েই তো পুরো গল্প।
গল্পে ভাল লাগা জানানোয় প্রীত হ'লাম।
ভাল থাকুন, ব্লগিং উপভোগ করুন- শুভকামনা রইলো...

২২. ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এক দিন সকলকে যেতেই হবে এটা দ্রুব সত্য । যখন ডাক আসবে তখন আর কিছই করার ক্ষমতা কারো থাকেনা ।
ভাল লাগল ছোট গল্প ।
শুভ কামনা রইল ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৭

লেখক বলেছেন: গল্পটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্রীত হ'লাম, ভাল লেগেছে জেনে অনুপ্রাণিত।
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা...

২৩. ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ইংরেজি নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনাকেও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

২৪. ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:০৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ইংরেজী নব বর্ষে রইল শুভেচ্ছা।
নতুন বছরে জীবন সুন্দর ও সাফল্যময়
হোক এ কামনাই করি ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫

লেখক বলেছেন: আপনার এ অকৃত্রিম ফুলেল শুভেচ্ছা পেয়ে আপ্লুত হ'লাম, ডঃ এম এ আলী।
ভাল থাকুন, আপনার জন্যও রইলো আমার হার্দিক শুভকামনা...

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৫০

লেখক বলেছেন: আপনার লেখা পুরনো পোস্ট- ধর্ম বিশ্বাসে আঘাত: কেমন জিনিষ, কার বুকে আঘাত লাগে, নিরুপনের উপায় কি?- এ একটা মন্তব্য রেখে এসেছি, সময় করে দেখে নেবেন।

২৫. ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কালীদাস বলেছেন: লেখাটার পংক্তিগুলোতে আপনার মৃত্যুভয় কেন জানি ফুঁটে উঠেছে মনে হচ্ছে :(
আমারও এরকম মনে হয়েছে। তবে মৃত্যু ভয় ঈমানদারীর লক্ষণ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩১

লেখক বলেছেন: তবে মৃত্যু ভয় ঈমানদারীর লক্ষণ - ঠিক বলেছেন।
লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ, গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন। মন্তব্যে প্রীত হয়েছি।

২৬. ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯

শায়মা বলেছেন: কল্পনাশ্রয়ী মানুষেরা বুঝি এভাবেই দেখতে পায় সামনের অনাগতা দিন, ভূত ভবিষ্যৎ বা আশেপাশের মানুষগুলোর হৃদয়ের ছবিগুলি।

অনেক সুন্দর লেখা ভাইয়া!

মন খারাপ হলো একটু কিন্তু লেখনীতে মুগ্ধও হতে হলো।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৬

লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ শায়মা, লেখাটা পড়ে কিছু সুন্দর কথা এখানে রেখে গেলেন বলে। প্লাসে অনুপ্রাণিত বোধ করছি।
আপনার কয়েকটা পুরনো গল্প পড়ে আপনার অসাধারণ কল্পনাশক্তির কথা জানতে পেরেছি এবং অভিভূত হয়েছি।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০১

লেখক বলেছেন: আপনার এ মন্তব্যটা পুনর্বার পড়লাম, পুনর্বার ভাল লাগলো। তাই পুনরায় ধন্যবাদ।
আপনার "বসন্তদিন" পড়ে চলেছি, আর অভিভূত হচ্ছি।

২৭. ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার বন্ধুটি যেখানেই থাকুক, ভালো থাকুক, এই কামনা করছি।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

লেখক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, গল্পটি পড়ার জন্য এবং আপনার এ শুভকামনার জন্য।
ভাল থাকুন, শুভেচ্ছা রইলো...

২৮. ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪২

রোকসানা লেইস বলেছেন: মৃত্যু নিয়ে লেখাটা মন খারাপ করে দিল। তবে এমন মৃত্যু পাওয়া মন্দ না।
শুভেচ্ছা

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯

লেখক বলেছেন: তবে এমন মৃত্যু পাওয়া মন্দ না - আল্লাহ তায়ালাই ভাল জানেন। তবে ওনার জানাযায় অনেক মানুষ এসেছিলেন, অনেকের দোয়া পেয়েছেন। লেখাটা পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হয়েছি।

২৯. ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫

ANIKAT KAMAL বলেছেন: স‌ত্যিই মানুষ হি‌সে‌বে অাপ‌নি অসাধারণ লেখাটাও অা‌রো বে‌শি অনণ্য

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭

লেখক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। লেখাটার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হ'লাম।
শুভেচ্ছা রইলো...

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজকের ডায়েরী- ১৪৩

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:২৭

ছবিঃ আমার তোলা।

আজ সকালের কথা বলি।
ভোর সাড়ে ছয়টায় ঘুম থেকে উঠেছি। আসলে আমি উঠি নাই, সুরভি আমাকে ঘুম থেকে ডেকে তুলেছে। বিছানা থেকে নামার আগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বেগম জিয়া ফিরুক!!

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:১০




বেগম জিয়া গুলশান ছেড়ে লন্ডনে চলে গেছেন; ব্লগে বিভিন্ন আলোচনা লেখা-লেখি চলছে,আপোষহীনতার অভাব কখনোই ছিলো না নাকি ;দেখতে শুনতে ভালো,বিদ্যায় টাইটানিক বহন করা মস্তিষ্ক। যাইহোক, বাঙালীদের জন্য এমন রাজনীতিবিদ... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ মূল্যবোধ.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২৬

গল্পঃ মূল্যবোধ.....

নিগারের স্বামী মুকিতকে আমি চিনি। তবে তেমন ঘনিষ্ঠতা না থাকলেও মাঝেমধ্যে কথাবার্তা হয়। নিগার আমাদের দীর্ঘদিনের প্রতিবেশী কালাম ভাইর একমাত্র মেয়ে নিগার। কালাম ভাই আমার বয়োজেষ্ঠ। ছেলেবেলা থেকেই আমরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা কি ইডিয়টের লেভেলে?

লিখেছেন জেনারেশন৭১, ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১০



আপনি বাংলাদেশে বাস করে, দেশের চলমান রাজনৈতিক ঘটনাপ্রবাহকে কি সঠিকভাবে বুঝতেছেন, কিভাবে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিলো, কাহারা দেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন, কাহারা কি কারণে ইহার বিরোধীতা করেছিলো, ইহা ঠিক মতো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার হাসান মাহবুবের কাছে প্রশ্ন, "আমার 'পরিশুদ্ধ' হওয়ার কি দরকার আছে?"

লিখেছেন জেনারেশন৭১, ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:০২



**** আমি চাঁদগাজী নিকে ব্লগিং করার সময়, ব্লগার হাসান মাহবুব আমাকে ১টা গালি দিয়েছিলেন; তিনি আমার ১ পোষ্টে মন্তব্য করেছিলেন; মন্তব্যটা ছিলো, "তুমি একটা মাদারচোদ"। আমি বিনিময়ে কিছু বলিনি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×