দূর্যোধন ব্লগের সকল কবিকে চ্যালেন্জ জানিয়ে আজ আমাকে বললেন "কি কবিতা লেখেন আমার থেকে শিখেন"।আমি তাকে বললাম শেখান।সে বলল "টপিকস দেন"। বললাম "নারী নিয়ে কবিতা লিখেনতো"
বীর বিক্রমে কি-বোর্ডের গর্ব ফুটিয়ে তিনি লিখলেন...
নারী
দুর্যোধন
নারী তুমি আদিগন্ত সীমানা
আনলিমিটেড স্ট্যাটাসের মত আদিগন্ত,
ওয়াইম্যাক্সসম মসৃন তোমার উরুতে
মুখ গুজে দ্যায় শামুকেরা
আমি লাঙল বিদ্ধ করি লাইক বাটনে অবিরাম
মাঝে মাঝে হ্যাং হয়ে গেলে তোমার সাড়া আসেনা
মেঘের মত ঝাকাতে থাক তোমার কোমল এলইডি স্ক্রিনসম বুক
আমি দেখি রাঊটারের মত ছুটে চলেছে সুখ,
আবার চাপি,বারবার চাপি এন্টার
তোমার সেন্টার
খুজে পায়না কোন স্প্যামার
মাঝে মাঝে স্প্যাম মনে করে স্পার্মেরা ছুটে যেতে চায়
মজিলা বিবির এড অনের মত টানটান কনডম তা ঠেকিয়ে দেয়।
তাহার কবিতার পর আমার অনুভুতি এরকম...
তাহার কবিতা দেখে আমি প্রথমে মজিলা খুলিলাম,
তারপর মাউস নিয়ে কিছুক্ষন খেলিলাম।
যদিও আমার এলইডি স্ক্রিনসম নেই
তথাপি ল্যাপটপের ধুসর স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকলাম
বার কয়েক ঠাপ ঠাপ এন্টার চাপিয়া বুঝিলাম
সবার এলইডি স্ক্রিন থাকে না।
তবুও চালিয়ে নিতে হয়।
সারাজীবন ব্লগের কবিরা তাকে ধিক্কার জানিয়েছে।তারা বলেছে দুর্যোধন নাকি কবিতা বুঝে না।কিন্তু তারা দুর্যোধনকে চিনেনি।উনি এবার লিখলেন সমসাময়িক বিষয় "সিগারেট" নিয়ে.
সিগারেট
দুর্যোধন
সারাটা জীবন কষ্ট পেয়েছি,
মাস্টার পিটিয়ে তুলেছে ছাল
খাবারের দোকানে খেয়ছি নষ্ট খাবার ,কাল
রান্না ঘরে পচেছে খাবার ও মাল,
এত কষ্ট কখনো পাইনি
মাত্র গতকাল
দ্দোকানি বললো
সিগারেটের দাম এখন আট টাকা
পকেট হাতিয়ে দেখলাম,সেটাও ফাকা
শুধু তোমার একটা উরু বের করা ছবি
সেটা কাজে লাগাবে কোন কবি?
তা দিয়ে যদি একটা সিগারেট খেতে পারতাম
আহ!
তা হলোনা
তোমাকে টানার চেয়ে বেনসনেই লাভ
তোমার উরুসন্ধিতে পচা গন্ধের ভাব।
কবিতা লিখে কবিরা হয়েছে কাবজাব
আমি?
দোকানি হতে চাই
আরামে একটা সিগারেট পুড়ে ছাই করে দেবো
তবুও তুমি তোমার উরুর ছবি আর বুকপকেটের কাম
ভরে দিয়োনা পাওলি দাম।
উনার কবিতা পড়ার পর আমার ভাবনা...
দুর্যোধনকে কবিতা লিখিয়েছে ৮ টাকার বেনসন
কি লাভ তাহলে পাওলি দামের দরদাম।
সিগারেট টানলে কবিতা হয়,হয় সৃষ্টি নতুন।
পাওলি দাম টানলে কেবল হস্ত মৈথুন।
দুর্যোধনের মতে এই পোষ্ট সেসব কবিদের মুখে নিদারুন চপোটাঘাত ।যারা বলেছে দুর্যোধন কোবতে বুঝে না,কোবতে লিখতে জানেনা।