somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ৬

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ১
কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ২
কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ৩
কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ৪
কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ৫

ইসলামের দৃষ্টিতে কিছু বিষয়

এর আগে আমরা ইসলামের কিছু মূলবিষয় – বিদআত, কুফর ও শিরক নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। বিদআত কিভাবে কুফরে ও শিরকের পথে নিয়ে যায় তাও আলোচনা করেছিলাম। এবার আমরা ইসলামের দৃষ্টিতে কিছু বিষয়ের অবস্থান সম্পর্কে জানব (যেমন – ভবিষ্যৎগননা করা কিংবা সুফিবাদ নিয়ে ইসলাম কি বলে)।

আল্লাহর অবস্থান ও ইসলাম

লোকমুখে চালু আছে যে, আল্লাহ পাক সর্বত্র বিরাজমান। তাঁর জ্ঞান ও ক্ষমতা সর্বত্র পরিব্যাপ্ত – এটা সঠিক। তবে এর অর্থ এই নয় যে তাঁর সত্তা তাঁর সৃষ্টির সাথে মিশে আছে। বরং সত্ত্বাগত ভাবে তিনি সৃষ্টি থেকে পৃথক এবং তিনি সাত আসমানের ওপরে আছেন এবং তিনি সৃষ্টির উর্দ্ধে অবস্থানকারী। অতএব তিনি তাঁর সত্তার দ্বারা সর্বত্র বিরাজমান নন, আর মানুষের যুক্তিও তাঁর সর্বত্র বিরাজমান হওয়াকে প্রত্যাখ্যান করে, কেননা যদি তিনি সর্বত্র থাকেন, তবে অর্থ এই দাঁড়ায় যে যাবতীয় আবর্জনাতেও তাঁকে পাওয়া যাবে, কিন্তু এটা তাঁর পবিত্রতার ধারণার বিরোধী, উপরন্তু আল্লাহ পাক তাঁর কিতাবে কিংবা তাঁর রাসূল (স) তাঁর হাদীসে কোথাও উল্লেখ করেননি যে তিনি সর্বত্র বিরাজমান। বরং তাঁর অবস্থান সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, তিনি আসমানে, অর্থাৎ সাত আসমানের উপরে অবস্থিত, আর এটাই সঠিক বিশ্বাস। আল্লাহ'তালা বলেন -

তোমরা কি এটা হতে নির্ভয় হয়েছো যে, যিনি আকাশে রয়েছেন তিনি তোমাদেরকে সহ ভূমিকে ধসিয়ে দিবেন, অনন্তর তা আকস্মিকভাবে থর থর করে কাঁপতে থাকবে?[৮৩]

তাই প্রকৃতি বা অন্যান্য সৃষ্টির মাঝে আল্লাহতা'লা রয়েছেন – এই চিন্তা করাটা আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে তাঁর নিজের দেয়া আয়াতেরই পরিপন্থী।

সুফিবাদ ও ইসলাম

পার্থিব লোভ লালসা ও ভোগ বিলাস যথাসম্ভব পরিত্যাগ করা ইসলাম ধর্মের একটি মৌলিক শিক্ষানীতি হলেও সন্ন্যাসবাদের কোন স্থান এখানে নেই। আজকের খ্রিষ্টধর্মে এর বহুল প্রচার থাকলেও এটা আসলে কোন ঐশী নির্দেশ নয়। ধার্মিক খ্রিষ্টানগণ যখন অনুভব করলেন বিবাহ ও ঘরসংসার করে যথেষ্ট আখিরাতমুখিতা অর্জন করা যায়না, তখন আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য মানবীয় বুদ্ধি বিবেক খাটিয়ে এক নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করলেন, যার ফলে তারা হয়ে পড়ল সংসার বৈরাগী। ইসলামের মাঝেও একদল মানুষ অনুরূপ নতুন পদ্ধতির সূচনা করেন যাদের আক্বীদা, কাযযকলাপ কোন কিছুই শরীয়াহ সম্মত নয়। যেমনঃ সুফীবাদের অনুসারী ও অন্যান্য কতিপয় পথভ্রষ্ট দল সৃষ্টির সাপেক্ষে আল্লাহ পাকের সত্তা ও তাঁর অবস্থান সম্পর্কে কিছু ভ্রান্ত ও কদর্য ধারণা পোষণ করে থাকে আর এ সম্পর্কে তাদের কিছু বাতিল পরিভাষা আছে। যেমন -
হুলুল[৮৪] - সুফী ও অন্যান্য পথভ্রষ্ট দলের পরিভাষায় হুলুল হচ্ছে সৃষ্টির মাঝে স্রষ্টার অবস্থান, হতে পারে সেটা গোটা সৃষ্টিজগতে কিংবা এর কোন অংশে। গোটা সৃষ্টিজগতে স্রষ্টার অবস্থানের মতবাদ এই যে - স্রষ্টা সৃষ্টি থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া সত্ত্বেও সর্বত্র বিরাজমান।
ইত্তিহাদ[৮৪] - দুটো বস্তু এক হওয়াকে আরবীতে ইত্তিহাদ বলা হয়। পথভ্রষ্টদের পরিভাষায় ইত্তিহাদ হল এই ধারণা যে স্রষ্টা ও সৃষ্টি অথবা এর কোন অংশ প্রকৃতপক্ষে একই সত্তা। স্রষ্টা ও গোটা সৃষ্টি একই সত্তা হওয়ার মতবাদকে ‘ওয়াহদাতুল উজুদ’(وَحْدَة الوُجُود)[৮৫] বলা হয়। যারা স্রষ্টা ও সৃষ্টির কোন অংশ একই সত্তা হওয়ায় বিশ্বাসী তারা ধারণা করে যে নবী, সৎকর্মশীল, দার্শনিক প্রকৃতির লোকেরা স্রষ্টারই অংশ।

হুলুল ও ইত্তিহাদের ধারণা সুস্পষ্ট কুফর ও ধর্মদ্রোহিতা, আর এর মধ্যে নিকৃষ্টতার দিক থেকে ইত্তিহাদ হুলুলের চেয়েও মারাত্মক, কারণ তা সৃষ্টি ও স্রষ্টাকে এক সত্তায় পরিণত করেছে।

জ্যোতিষশাস্ত্র ও ইসলাম

আল-কুরআন এবং হাদীসে দিনের আলোর মত স্পষ্ট বক্তব্যের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়েছে যে গায়েবের জ্ঞান বা অদৃশ্যের জ্ঞান আল্লাহ পাকের একচ্ছত্র বৈশিষ্ট্য, এতে কারও কোন অংশীদারিত্ব নেই। গায়েবের জ্ঞানের মধ্যে রয়েছে এমন সবকিছু যা মানুষের ইন্দ্রিয়সমূহের দ্বারা জানা যায় না। সেটা হতে পারে অতীতের ঘটনা, কিংবা ভবিষ্যতের ঘটনা কিংবা দূরত্বের কারণে মানুষের জ্ঞান থেকে অন্তরালে থাকা কিছু যেমন জান্নাত, জাহান্নাম ইত্যাদি। এর মধ্যে কিছু বিষয়ের জ্ঞান আল্লাহ পাক চাইলে তাঁর সৃষ্টির কোন অংশকে জানাতে পারেন, যেমন তিনি রাসুল (স) মারফত আমাদেরকে জান্নাত জাহান্নামের বিবরণ জানিয়েছেন। তেমনি আল্লাহ পাক পৃথিবীতে মানুষের রিযিকের বিলিবন্টন সংক্রান্ত তথ্য ফেরেশতাগণের নিকট প্রকাশ করলে তাঁরা তা জানতে পারেন। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে নবী-রাসূল কিংবা ফেরেশতারা গায়েব জানেন, বরং গায়েবের জ্ঞানের একাংশ আল্লাহ পাক তাদেরকে জানালে তবেই কেবল তারা তা জানতে পারে। আর তাই এটি ইসলামী আকীদার একটি অন্যতম মূলনীতি যে গায়েবের জ্ঞান একমাত্র আল্লাহ পাকের বৈশিষ্ট্য, এই বৈশিষ্ট্য কারও প্রতি আরোপ করলে তাকে আল্লাহর সমকক্ষ করা হয়। এ সম্পর্কে আল্লাহ তা'লা বলেন -
বল, 'আল্লাহ ব্যতীত আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে কেউই অদৃশ্য বিষয়ের জ্ঞান রাখে না এবং তারা জানে না কখন তাদের পুনরুত্থান হবে।[৮৬]
জ্যোতিষশাস্ত্র, রাশিচক্র এবং অনুরূপ ভ্রান্ত বিদ্যাগুলোর মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থা ও অবস্থান দেখে কোন ঘটনা, ভাগ্য বা ভবিষ্যৎ নির্ণয় করা। এই বিদ্যাচর্চার দুটি তাওহীদ বিরোধী দিক রয়েছেঃ

প্রথমতঃ এই ধারণা করা যে গ্রহ-নক্ষত্র মহাবিশ্বের ঘটনাবলীকে সৃষ্টি, নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করে, এই ধারণা মূলত রুবুবিয়্যাতের ক্ষেত্রে আল্লাহর সাথে শিরক করার সমতুল্য।
দ্বিতীয়তঃ গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান থেকে মানুষের ভাগ্য ও ভবিষ্যত নির্ণয়ের চেষ্টা, যা কিনা আল্লাহ পাকের অদৃশ্যের জ্ঞানের একচ্ছত্র বৈশিষ্ট্যের ক্ষেত্রে অপরকে শরীক করার শামিল।

জ্যোতিষশাস্ত্র ইসলাম ধর্মে পুরোপুরি হারাম। কারণ এতে বিশ্বাস করা হচ্ছে যে আল্লাহতা'লা নন বরং গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থানই মানুষের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। অনেকে জ্যোতিষশাস্ত্রের (Astrology) সাথে জ্যোতির্বিদ্যাকে (Astronomy) মিলিয়ে ফেলেন। দুটো সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস। জ্যোতিষশাস্ত্রে গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান দেখে মানুষের ভাগ্য বলে দেয়া হয়। আর জ্যোতির্বিদ্যায় গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থানের উপর নির্ভর করে গানিতিকভাবে হিসেব করে সময়, ঋতুচক্র, ক্যালেন্ডার ইত্যাদি নির্ণয় করা হয় (যেমন প্রাচীনকালে নামাজের সময়সূচী ও ইসলামিক বর্ষপঞ্জী তৈরি করার কাজে জ্যোতির্বিদ্যার অংকপ্রণালী ব্যবহার করা হত)। এ প্রসঙ্গে ফিলিস্তিনের আলকুদ্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডক্টর হুসাম আলদ্বীন ইবনে মুসা আফানা'র ভাষ্য -

First of all, it is worth noting that the Arabs knew astronomy a long time ago. They would predict time through observing the movements of stars. According to the scholars of Shar`iah, there are two terms confused in many people's minds when it comes to dealing with the question in hand. These terms are astronomy and astrology. Astronomy is the science that deals with studying the movements of the celestial bodies and reducing observations to mathematical order. That science is useful in determining time, seasons, the direction of Prayer, etc. Astrology, on the other hand, is concerned with studying the positions and aspects of celestial bodies in the belief that they have an influence on the course of natural earthly occurrences and human affairs. Astrologists believe that the movements of stars have an influence on people's lives. Both Muslim astronomers and [religious] scholars refuse the prophecies of astrologists.[৮৭]

অর্থাৎ ইসলামে জ্যোতিষশাস্ত্র কিংবা ভবিষ্যৎগণনার কোন স্থানই নেই।

জ্বিন জগৎ ও ইসলাম

জ্বিন জাতি কুরআনে বর্ণিত এক অতিপ্রাকৃত সত্তা। আরবি জ্বিন শব্দটির আক্ষরিক শব্দার্থ যে কোন কিছু যা গুপ্ত, অদৃশ্য, অন্তরালে বসবাসকারী বা অনেক দূরবর্তী।[৮৮] পৃথিবীতে মানুষের আগমনের আগে থেকেই তাদের অস্তিত্ব ছিল, এখনও তাদের অস্তিত্ব রয়েছে। মানুষ তাদের দেখতে পায়না, তবে জিনরা মানুষকে দেখতে পায়। তারা বিশেষ কিছু শক্তির অধিকারী। মানুষের মত তাদের মধ্যেও ভালো ও খারাপ ভেদাভেদ রয়েছে।

কুরআনের ৭২তম সুরা আল জ্বিন এ শুধু জ্বিনদের নিয়ে কথা বলা হয়েছে। এছাড়া সূরা আন নাস এর শেষ অংশে জ্বিন জাতির উল্লেখ আছে। জ্বীনদের সৃষ্টি সম্পর্কে আল্লাহতা'লা বলেন-

আমি সৃষ্টি করেছি জিন এবং মানুষকে এজন্য যে, তারা আমারই ইবাদত করবে।[৮৯]
হযরত সুলায়মান (আ) এর সেনাদলে জিনদের অংশগ্রহণ ছিল বলে কুরআনে উল্লেখ আছে -

সুলায়মানের সম্মুখে সমবেত করা হল তার বাহিনীকে - জিন, মানুষ ও পাখিদেরকে এবং তাদেরকে বিন্যস্ত করা হল বিভিন্ন ব্যুহে।[৯০]

কুরআনে আরো বলা আছে হযরত মুহাম্মদ (স) কে জিন এবং মানবজাতির নবী হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছে।[৯১][৯২] অর্থাৎ ইসলামে কোনভাবেই জ্বীনদের অস্তিত্ব অস্বীকার করবার উপায় নেই। জ্বিনরা বিশেষ কিছু শক্তির অধিকারী। বিশিষ্ট ইসলামিক পন্ডিত ইবন তাইমিয়াহ'র মতে যাদুকরদের যাদুর নেপথ্যে রয়েছে জ্বিনদের বিশেষ ক্ষমতার প্রয়োগ। এর প্রয়োগেই যাদুকররা কোন জিনিসকে শূন্যে ভাসিয়ে ফেলত, ভাগ্যগননাকারীরা ভবিষ্যৎ জেনে নিত আর আধ্যাত্মিক গুরুরা যখন আত্মাদের সাথে যোগাযোগ করত তখন ভাওতাবাজী করার জন্য জ্বিনরা মৃত মানুষের গলার স্বর নকল করে কথা বলত।[৯২] সাধু সন্ন্যাসী, ভাগ্যগণক, যাদুটোনা চর্চাকারীদের দ্বারা সংঘটিত নানা অলোকিক ঘটনা দেখে বহু মানুষ তাদেরকে আল্লাহর প্রিয় পাত্র ভাবা শুরু করে এবং তাদের প্রতি ভক্তি শ্রদ্ধার আতিশয্যে তারা যা বলে তাই করতে থাকে। পুরো ব্যাপারটিই ঘটে জ্বিনজগত সম্পর্কে আমাদের অজ্ঞতার কারণে। মানুষের মাঝে একদল লোক যাদুটোনা, ভাগ্যগণনা জাতীয় বাতিল ও নিষিদ্ধ বিষয় চর্চার জন্য জ্বিনদের সাহায্য নেয়, তারা শয়তান জ্বিনদেরকে সন্তুষ্ট করার জন্য নানাপ্রকার শিরকী ও কুফরী কাজ করে, জ্বিনদের ইবাদত করে, ফলে শয়তান জ্বিনেরা তাদের ওপর সন্তুষ্ট হয়ে তাদেরকে এই সমস্ত নিষিদ্ধ বিষয় চর্চায় সাহায্য করে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহতা'লা বলেন -

আর যেদিন আল্লাহ তাদের সবাইকে সমবেত করবেন। সেদিন বলবেন, “হে জ্বিনের দল, মানুষের অনেককে তোমরা বিভ্রান্ত করেছিলে” এবং মানুষদের মধ্য থেকে তাদের সঙ্গীরা বলবে, “হে আমাদের রব, আমরা একে অপরের দ্বারা লাভবান হয়েছি এবং আমরা পৌঁছে গিয়েছি সেই সময়ে, যা আপনি আমাদের জন্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন।” তিনি বলবেন, “আগুন তোমাদের ঠিকানা, তোমরা সেখানে স্থায়ী হবে। তবে আল্লাহ যা চান তা ব্যতীত।” নিশ্চয় তোমার রব বিজ্ঞ, সর্বজ্ঞ। [৯৩]

অর্থাৎ আমাদের চারপাশে মানুষের করা অতিপ্রাকৃতিক ক্ষমতার যেসব প্রয়োগ দেখা যায়, যা সাধারণ চোখে অলৌকিক বলে মনে হয় তা আসলে জ্বিনদের ঘটানো ব্যাপার-স্যাপার। আর এসব কাজে জ্বিনদের সাহায্য নেবার ব্যাপারে আল্লাহতা'লা সাহায্যকারীদের জাহান্নামের বার্তা দিয়েছেন।

চলবে...
রেফারেন্সসমূহঃ
৮৩। সূরা মুলক, আয়াত ১৬
৮৪। Click This Link
৮৫। Click This Link
৮৬। সূরা নামল, আয়াত ৬৫
৮৭। Astronomy and the Beginning of the Lunar Months - lecture given by Dr. Yusuf Marwah
৮৮। http://en.wikipedia.org/wiki/Jinn
৮৯। সূরা যারিয়াত, আয়াত ৫৬
৯০। সূরা নামল, আয়াত ১৭
৯১। Muḥammad ibn Ayyub al-Ṭabari, Tuḥfat al-ghara'ib, I, p. 68;
৯২। Abu al-Futuḥ Razi, Tafsir-e rawḥ al-jenan va ruḥ al-janan, pp. 193, 341
৯২। Ibn Taymiyyah, al-Furqan bayna awliya’ al-Raḥman wa-awliya’ al-Shayṭan ("Essay on the Jinn"), translated by Abu Ameenah Bilal Phillips
৯৩। সূরা আনআম, আয়াত ১২৮
৫টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×