somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ৩

০৩ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ১
কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ২


কোয়ান্টাম মেথড ও টেলিপ্যাথি

টেলিপ্যাথি কি? সংক্ষেপে, এ হলো কোনো রকম মাধ্যম ছাড়া দূরবর্তী কোনো স্থান থেকে চিন্তার ট্রান্সমিশন। অর্থাৎ আপনার ভেতর যে চিন্তা খেলা করছে তা আরেকজনের কাছে কোন মাধ্যম (কাগজ, বই, চিঠি, ফোন ইত্যাদি) ছাড়াই পাঠিয়ে দেয়া, যেভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার কে আপনি আপনার কথাকে অন্যের কাছে পৌঁছে দেন। বিভিন্ন সায়েন্স ফিকশনে এই ব্যাপারটার অস্তিত্ব থাকলেও সত্যিকারের বিজ্ঞানে কিন্তু এর কোন স্বীকৃতিই নেই।[১৮][১৯][২০][২১] টেলিপ্যাথিকে গুরুত্ব দেন মনোবিজ্ঞানীদের একটি বিশেষ দল যাদেরকে বলা হয় প্যারাসাইকোলজিষ্ট। প্যারাসাইকোলজি[২২] অনুসারে টেলিপ্যাথি হলো এক প্রকার অতীন্দ্রিয় অনুভূতি, একস্ট্রা সেনসরি পারসেপশন বা সংক্ষেপে ইএসপি[১৮]।

প্যারাসাইকোলজিষ্টরা চিন্তাকে তরঙ্গ (frequency) হিসেবে দেখেন। তারা মনে করেন যে, যখনই কেউ চিন্তা করে তখন সে আসলে তরঙ্গ তৈরি করে। আর মানুষ ঐ তরঙ্গের প্রেরকযন্ত্র (ট্রান্সমিটার) ও গ্রাহকযন্ত্র (রিসিভার) হিসেবে কাজ করতে সক্ষম। কাজেই, ফ্রিকুয়েন্সি মিললে একজনের ভাবনা আর একজনের কাছে পৌঁছে যাবে। অনেকটা রেডিও, টিভি বা মোবাইল ফোনের মত। রেডিও স্টেশন থেকে আসলে বিভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সি পাঠানো হয়, আপনার হাতের রেডিওটি তখন সেই ফ্রিকোয়েন্সি রিসিভ করলে আপনি সেই স্টেশনটির পাঠানো যেকোন বার্তা শুনতে পারবেন। যাই হোক, এই ধরনের চিন্তা তরঙ্গের কোনো অস্তিত্ব আজ পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি। হওয়ার কথাও নয়। আর মানুষের মাথা যে এরকম কোন রিসিভার নয়, তার বড় প্রমাণ আপনি নিজে। কারণ, প্রতি মুহূর্তে আপনার চারপাশে বিস্তর তথ্য মাইক্রোওয়েভে বা রেডিওওয়েভে এদিক ওদিক যাচ্ছে। অথচ আপনার মাথার রিসিভারের এন্টেনা এ সবের কিছুই ধরতে পারছে না।

তবে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন দাবী করে যে এরকম টেলিপ্যাথিক যোগাযোগ করা সম্ভব[২৩]। শুধু তাইনা তাদের মতে মানুষের ব্রেন হচ্ছে চিন্তার ট্রান্সমিটার ও রিসিভার[২৪]। এর একটা অদ্ভুত ব্যাখ্যাও দেয়া হয়েছে-

" প্রতিটি মন হচ্ছে বিশ্বমন নামক এক সুপার সুপার সুপার কম্পিউটাররূপী মহাজাগতিক জ্ঞানভান্ডারের (Cosmic information super highway) এক একটি টার্মিনাল। সুপার কম্পিউটারের যতগুলো টার্মিনালই থাকুক না কেন, যে কোন টার্মিনাল থেকে ইনফরমেশন সুপার হাইওয়ে বা সুপার কম্পিউটারের কেন্দ্রের সাথে যেমন যোগাযোগ করা যায়, তেমনি মন ধ্যানের স্তরে বিশেষ ফ্রিকোয়েন্সি সৃষ্টি হলে বিশ্বমনরূপী মহাজাগতিক জ্ঞানভান্ডারের সাথে সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত তথ্য লাভ করে।[২৫]"

Cosmic information super highway জিনিসটা কোথায় আছে বা কিভাবে আছে তার কোন ব্যাখ্যা নেই বইটিতে। শুধু যে বইটিতে ব্যাখ্যা নেই তাই না, মহাজ্ঞানী Google ও এর সঠিক কোন হদিস দিতে পারেনি। তবে যদি ধরেও নেই যে এই ধরণের একটা কম্পিউটার রয়েছে, তারপরও আমরা বেশ সমস্যায় পড়ব। সমস্যাটা হবে এই কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগের ক্ষেত্রে। আমাদের চিন্তার ফ্রিকোয়েন্সি কত সেটা নিয়ে কোন ব্যাখ্যা নেই বইটিতে। তবে ব্রেন ওয়েভের কথা বলা হয়েছে[২৪], যা আদতে সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের বিভিন্ন নিউরাল অ্যাক্টিভিটির কাজ করার ছন্দকে প্রকাশ করে[২৬], এর সাথে চিন্তা তরঙ্গের কোন সম্পর্ক নেই। তাছাড়া ব্রেইনওয়েভের যে ফ্রিকোয়েন্সি উল্লেখ করা আছে (সর্বোচ্চ ২৭ হার্জ বা তার বেশি, সর্বনিম্ম ০.৫ হার্জ) তা দিয়ে তারছাড়া (wireless) যোগাযোগ একেবারেই সম্ভব না। সফলভাবে ওয়্যারলেস যোগাযোগের জন্য সর্বনিম্ম যে ফ্রিকোয়েন্সি দরকার তা হল ৩০০০ হার্জ[২৭]। এর চেয়ে কম হলে যোগাযোগ করা খুবই কষ্ট হয়ে পড়বে। যার কারণে এর চেয়ে নিচে কোন ফ্রিকোয়েন্সিতে যোগাযোগ করার কোন চেষ্টা করা হয়না। তাছাড়া আমরা যখন যোগাযোগের জন্য কোন সিগনাল পাঠাই তখন সেটাকে মডুলেশন নামে একটা পদ্ধতির মাধ্যমে পাঠাই। আমাদের গলার স্বরের ফ্রিকোয়েন্সি মোটামুটি ৪০০০ হার্জ। এটা খুব দুর্বল ফ্রিকোয়েন্সি বিধায় একে একটা শক্তিশালী ফ্রিকোয়েন্সির উপর চাপিয়ে পাঠানো হয়। এই পদ্ধতিটির নামই হচ্ছে মডুলেশন। মোবাইল ফোন বা রেডিও - সব কিছুই এই পদ্ধতিটি মেনে চলে। যে কারণে আমাদের খালি গলার আওয়াজ খুব অল্প দুরত্ব পর্যন্ত শোনা গেলেও, রেডিও বা ফোনে সেটাকে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া বা তার চেয়েও দুরত্বে শোনা যায়। মডুলেশনের কয়েকটি বহুলব্যবহৃত ভাগের নাম অবশ্য সবারই জানা - অ্যাম্প্লিচিউড মডুলেশন (এএম) ও ফ্রিকোয়েন্সি মডুলেশন (এফএম)। এএম রেডিও বা এফএম রেডিওতে এসব মডুলেশন ব্যবহার করা হয়। তাই এর চেয়ে কম ফ্রিকোয়ন্সিতে কেউ কোন মাধ্যম ছাড়া যোগাযোগ করছে, তাও আবার মডুলেশন পদ্ধতি ছাড়া - এই অযৌক্তিক ব্যাপারটা বিজ্ঞান কখনোই মেনে নিতে পারেনা।

অবশ্য বইটিতে টেলিপ্যাথির সফল প্রয়োগের একটা উদাহরণ হিসেবে বলা হয়েছে-

"অ্যাপোলো-১৪-এর নভোচারী এডগার মিচেল চন্দ্র পৃষ্ঠ থেকে ভূ-নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র হিউস্টনের সাথে টেলিপ্যাথিক যোগাযোগ স্থাপন করেন। এই যোগাযোগ এত সফল হয়েছিল যে, নভোচারী মিচেল ভূপৃষ্ঠে ফিরে এসে গড়ে তোলেন এক নতুন প্রতিষ্ঠান ইন্সটিটিউট অব নিইটিক সাইন্সেস।[২৫]"

এডগার মিচেলের এই কাহিনী যে ধাপ্পা সেটা বৈজ্ঞানিকভাবে বহু আগেই প্রমাণিত হয়ে গেছে [২৮]। অথচ এই ধাপ্পা কাহিনীটিকেই কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন টেলিপ্যাথির প্রমাণিত উদাহরণ হিসেবে দেখাচ্ছে। সত্যিকারের বিজ্ঞানের কাছে টেলিপ্যাথি হচ্ছে অপবিজ্ঞান।

এবং চুম্বক পানি

চুম্বক এবং পানি - দুটোকেই আলাদাভাবে বিজ্ঞান ব্যাখ্যা করতে পারলেও, চুম্বকায়িত পানির কোন বৈজ্ঞানিক অস্তিত্ব নেই। তবে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনে এই অবৈজ্ঞানিক জিনিসটার বেশ কদর আছে। কদরের উদাহরণ-

"পানীয়ের রাজা চুম্বক পানি। নিয়মিত চুম্বক পানি পানে হজম শক্তি ও ক্ষুধা বাড়ে, এসিডিটি হ্রাস পায়, আলসার ও মূত্রাশয়ের ব্যাধি নিরাময় হয়, গলব্লাডার ও কিডনিতে পাথরসহ দেহে অপ্রয়োজনীয় কোনো কিছু জমাট বাঁধতে পারে না। [২৯]"

প্রশ্ন আসাই স্বাভাবিক যে কেন চুম্বকায়িত পানির কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই? তার আগে আমরা দেখি যে চুম্বক নিয়ে বিজ্ঞান কি বলে। বিজ্ঞান বলে যে চুম্বকের চুম্বকত্বের কারণে চুম্বক ক্ষেত্র তৈরি করে। এই চুম্বক ক্ষেত্র অদৃশ্য কিন্তু এর মাধ্যমেই চুম্বকের প্রায় সব ধর্ম প্রকাশ পায়; এটা একটি বল যা তার চারপাশের ফেরোচৌম্বক পদার্থকে আকর্ষণ করে এবং অন্য চুম্বককে আকর্ষণ বা বিকর্ষণ করে। চুম্কবকে আকর্ষণ করতে হলে অন্য পদার্থকে অবশ্যই ফেরোচৌম্বক (Ferromagnetic) হতে হবে [৩০]। লোহা ফেরোচৌম্বক হলেও পানিকে নিয়ে হচ্ছে সমস্যা। এটি মোটেও ফেরোচৌম্বক নয়, যার কারণে চুম্বক লোহাকে আকর্ষণ করতে পারলেও পানিকে পারেনা। ফেরোচৌম্বক পদার্থে ছোট ছোট ম্যাগনেটিক ডোমেইন থাকে। এসব ডোমেইন বিভিন্নদিকে মুখ করে থাকে। বিভিন্ন দিকে মুখ করে রাখার করার কারণে এতে চৌম্বকত্ত্ব থাকেনা। কিন্তু ফেরোচৌম্বক পদার্থটিকে কোন চৌম্বক ক্ষেত্রে রাখলে ম্যাগনেটিক ডোমেইনগুলো উত্তর মেরু ও দক্ষিণ মেরু বরাবর একইদিকে মুখ করে থাকে। ফলে তখন পদার্থটি তখন চৌম্বকত্ত্ব দেখায় [৩১]। কিন্তু পানি ডায়াচৌম্বক (Diamagnetic) পদার্থ হবার কারণে চৌম্বকত্বের এই ধর্ম দেখায় না। শুধু তাইনা, পানির ম্যাগনেটিক সাসেপ্টিবিলিটি খুবই নগন্য, প্রায় নেগেটিভ ০.৯১। যার ফলে বলা যায় যে এর মাঝে কোন চৌম্বকত্ব নেই। যতটুকু আছে সেটা একেবারেই না থাকার সমান।[৩২]

অবশ্য কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের ভাষ্যমতে চুম্বকপানির পুরো প্রসেসটি বেশ সোজা, শুধু চুম্বকপানি ভর্তি বোতলে সাধারণ পানি রিফিল করলেই নতুন পানি চুম্বকপানি হয়ে যাবে -

"এক বোতল চুম্বক পানি থেকে এক গ্লাস খেয়ে স্বাভাবিক এক গ্লাস পানি পুনরায় বোতলে ঢেলে রাখুন। চুম্বক পানির স্পর্শে নতুন পানিও চুম্বকায়িত হবে। এভাবে ৬ মাস অনায়াসে চালাতে পারবেন। [৩৩]"

যেখানে বোতলে প্রথমবার রাখা পানির নিজেরই চৌম্বকত্ব নেই, সেখানে সে কিভাবে পরেরবার যোগ করা পানিকে চৌম্বক করে ফেলবে? আরো বড় কথা হল যে, বিজ্ঞান থেকেই দেখলাম যে চুম্বক দিয়ে পানির কোন গুনাগুনই পাল্টাচ্ছেনা, তাহলে চুম্বক পানি আর সাধারণ পানির মধ্যে পার্থক্য কি থাকল? আসলেই কোন পার্থক্য নেই। চুম্বকপানির নামে আসলে যা রয়েছে তা একদম সাধারণ পানি। মানুষের বিশ্বাস ও অজ্ঞতাকে পুঁজি করে চুম্বকপানির নামে সাধারণ পানি চালিয়ে দেবার এইসব ব্যাপার বেশ পুরনো[৩৪]।

তো সায়েন্স অফ লিভিং বা জীবন যাপনের বিজ্ঞান নিয়ে যে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন কাজ করার কথা বলছে, তারা আসলে বিজ্ঞানের কোন কিছুই অনুসরণ করছেনা। কোয়ান্টাম, কসমিক, সুপারহাইওয়ে, টেলিপ্যাথি, চুম্বক-পানি ইত্যাদি কিছু সায়েন্স ও সায়েন্স-ফিকশন টার্ম টেনে নিয়ে এসে অবৈজ্ঞানিক কোন কিছুকে বৈজ্ঞানিক বলে দাবী করার প্রয়াস অনেক পুরনো। সেজন্যই বলছিলাম যে বাংলাদেশে “বৈজ্ঞানিক” বেশ জনপ্রিয় একটি শব্দ। লোকজন বিজ্ঞান বুঝুক আর না বুঝুক, বিজ্ঞানের প্রতি তাদের চরম শ্রদ্ধা রয়েছে। তারা মনে করে কোন কিছুতে “বিজ্ঞান” শব্দটি থাকলে সেখানে ভুল কোন কিছু থাকতেই পারেনা। তাই চরম অবৈজ্ঞানিক ব্যপারেও “বৈজ্ঞানিক” বা “বিজ্ঞান” শব্দ বসিয়ে নিলে লোকজন তাতে হুমড়ি খেয়ে পড়ে। যার কারণে বিজ্ঞানের ধারেকাছে না ঘেঁষে অপবিজ্ঞানকে আশ্রয় করে গড়ে ওঠা কোয়ান্টাম মেথডকে লোকজন বিজ্ঞান হিসেবে প্রতিনিয়ত ভুল করে যাচ্ছে।

চলবে...

রেফারেন্সসমূহঃ

১৮। Click This Link
১৯। Gracely, Ph.D., Ed J. (1998). “Why Extraordinary Claims Demand Extraordinary Proof”. PhACT. Retrieved 2007-07-31.
২০। a b c d The Conscious Universe: The Scientific Truth of Psychic Phenomena by Dean I. Radin Harper Edge, ISBN 0-06-251502-0
২১। Robert Todd Carroll. “ESP (extrasensory perception)”. Skeptic’s Dictionary!. Retrieved 2007-06-23.
২২। Click This Link
২৩। কোয়ান্টাম হাজারো প্রশ্নের জবাব - পর্ব ১ ।। মেডিটেশন - মহাজাতক; প্রথম প্রকাশ - ১৫ জুন, ২০১২। পৃষ্ঠা - ১৮৯।
২৪। সাফল্যের চাবিকাঠি কোয়ান্টাম মেথড - মহাজাতক; পরিবর্ধিত নতুন সংস্করণ - জানুয়ারী, ২০০০। পৃষ্ঠা - ৫৭।
২৫। সাফল্যের চাবিকাঠি কোয়ান্টাম মেথড - মহাজাতক; পরিবর্ধিত নতুন সংস্করণ - জানুয়ারী, ২০০০। পৃষ্ঠা - ২৪৫।
২৬। Click This Link
২৭। http://en.wikipedia.org/wiki/Radio_frequency
২৮। http://www.skepdic.com/edgarmitchell.html
২৯। আলোকিত জীবনের হাজার সূত্র কোয়ান্টাম কণিকা- মহাজাতক; পরিবর্ধিত নতুন সংস্করণ- ১৯ জানুয়ারি ২০১১। পৃষ্ঠা- ৪৬।
৩০। http://en.wikipedia.org/wiki/Magnet
৩১। http://en.wikipedia.org/wiki/Ferromagnetism
৩২। http://en.wikipedia.org/wiki/Diamagnetic
৩৩। আলোকিত জীবনের হাজার সূত্র কোয়ান্টাম কণিকা- মহাজাতক; পরিবর্ধিত নতুন সংস্করণ- ১৯ জানুয়ারি ২০১১। পৃষ্ঠা- ৫৮।
৩৪। http://www.chem1.com/CQ/magscams.html
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×